পোস্টগুলি

নভেম্বর ৫, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে ধূমপান চলতেই থাকে। তার ফলস্বরূপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে ফুসফুসের ক্যানসারের হার।

ছবি
এটা জানার পরেও স্বাস্থ্যের ক্ষতি করার জন্য ধূমপান চলতেই থাকে। তার ফলস্বরূপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে ফুসফুসের ক্যানসারের হার। চিকিত্‌সকের কাছে যাওয়ার আগেই কীভাবে বুঝবেন আপনার ফুসফুসের ক্যানসার হয়েছে? এর লক্ষণ লক্ষণ চিকিত্‌সাই বা কী? জেনে নিন- ফুসফুসের ক্যানসারের লক্ষণগুলি কী কী- ১) ৩ সপ্তাহেরও বেশি সময় একটানা কাশি। ২) হাঁফ ধরা অনুভূতি। ৩) কাশির সঙ্গে রক্ত। জেনে নিন শরীরচর্চার আগে কোন কোন খাবার মোটেই খাওয়া উচিত্ নয় ৪) বুক এবং কাঁধে একটানা ব্যথা। ৫) গলার স্বর কর্কশ হয়ে যাওয়া। ৬) ওজন কমে যাওয়া। ৭) ক্লান্তি-অবসাদ অনুভূত হওয়া। ফুসফুসের ক্যানসারের চিকিৎসা কীভাবে করবেন? ফুসফুসের ক্যানসার ধরা পড়ার পর এর অনেকরকম চিকিৎসা রয়েছে। এর মধ্যে অপারেশন, কেমোথেরাপি, বায়োলজিক্যাল থেরাপি এবং টিউমার অ্যাব্লেশন রয়েছে। ফুসফুসের ক্যানসারের চিকিত্‌সার জন্য ৩ ধরনের রেডিওথেরাপি করা হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে ফুসফুসের একেবারে ক্ষতিগ্রস্থ জায়গার চিকিত্‌সা করা হয়। এবং চিকিৎসকের সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করুন।

আত্মহত্যার চেষ্টা বা হঠাৎ কেউ বিষপান করলে যা করবেন.......

 হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে মুক্তির চেষ্টা করেন জীবনহরণের মাধ্যমে। অনেকেই বিষপান করেন, কেউ বা ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখা দুষ্কর। তার পরও পরিস্থিতি তো সামাল দিতে হবে। _ কেউ যদি বিষপান করেন বা এ জাতীয় কোনো ওষুধ সেবনে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান, তাহলে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে-দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব কাছের কোনো হাসপাতালে নিতে হবে। অনেকে মান-সম্মানের কথা চিন্তা করে বাড়িতে ওঝা বা হাতুড়ে এনে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসার চেষ্টা করে মূল্যবান প্রাণ নষ্ট করেন। মনে রাখবেন, বিষপানের পর এক ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে আনতে পারলে চিকিৎসকদের চিকিৎসা করা সহজ হয়। কারণ, এ সময়ের মধ্যে এলে পাকস্থলী থেকে অশোষিত বিষ বের করার জন্য স্টোমাক ওয়াশ (পাকস্থলী পরিষ্কার) করা যায়। এ সময়ের পর হাসপাতালে এলে স্টোমাক ওয়াশ করালে যতটা লাভ হওয়ার কথা, সে পরিমাণ হয় না। তবে মাথায় রাখবেন, সব ধরনের বিষ বা ওষুধ সেবনে স্টোমাক ওয়াশের দরকার নেই। কোন ক্ষেত্রে পরিষ্কার করতে হবে, সেটি চিকিৎসকই ঠীক করবেন। চিকিৎসককে স্টোমাক ওয়াশ করার জন্য অযথা জোরাজুরি করবেন না। আমাদের দেশে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কীটনাশকজাতীয় বিষ স

অনিয়মিত পিরিয়ডের কিছু ঘরোয়া সমাধান.....!

ছবি
 পিরিয়ডের কিছু ঘরোয়া সমাধান নিচে দেয়াহলঃ--- অনেকের হয়তো মাঝে মাঝে পিরিয়ড এর তারিখ পেরিয়ে গেলেও পিরিয়ড হতে সবসময় দেরি হয়। সাধারনত অনেক বেশি স্ট্রেস, পরিশ্রম, দুর্বলতা, জীবনযাত্রায় বড় কোনও পরিবর্তন এসব কারণে অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে। অনেক সময় ঘরোয়া কিছু উপায়ে এসব সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু তাতে কাজ না হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। নিচে রইল এমনি কিছু সমাধান- (১) আদা আদা অনিয়মিত পিরিয়ড ঠিক করার পাশাপাশি পিরিয়ড চলাকালীন পেটের ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে। আধা চাচামচ আদা কুঁচি এক কাপ পানিতে ফুটিয়ে নিন ৬ থেকে ৭ মিনিট। তারপরে এতে মেশান সামান্য চিনি বা মধু। এরপরে মিশ্রণটি ছেঁকে নিন। দিনে তিনবার খাওয়ার পরে এই মিশ্রণটি এক মাস খেতে হবে। (২) হলুদ হালকা গরম দুধের সাথে মেশান ১/৪ চাচামচ হলুদ গুঁড়ো। হালকা গরম থাকতেই খেয়ে নিন। প্রতিদিন খেলে অবশ্যই পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন। (৩) ধনে দুকাপ পানিতে এক চা চামচ আস্ত ধনে দিয়ে অল্প আঁচে পানিটা ফুটিয়ে নিতে থাকুন, যতক্ষণ না সেটা অর্ধেক হচ্ছে। পিরিয়ডের ডেট আসার আগের সপ্তাহ থেকে দিনে তিনবার এই পানি খান। (৪) তুলসি পাতা