পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর ২, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

টেস্টিংসল্ট ক্ষতিকর এক বিষ....!

ছবি
বিষ এর নাম টেস্টিংসল্টঃ মজাদার খাবারে মুখরোচক স্বাদের জন্য ব্যবহৃত হয় টেস্টিংসল্ট। অাজ রান্নার প্রধান উপকরণ যেন এটি। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা টেস্টিং সল্টকে স্নায়ুবিষ বলে আখ্যায়িত করেছেন। এই রাসায়নিক উপাদানটির নাম মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট বা সংক্ষেপে এমএসজি। শুধু সোডিয়াম গ্লুটামেট নামেও এটি পরিচিত। বিজ্ঞানীরা অবশ্য এর ক্ষতির কথা বিবেচনা করে একে ‘এক্সাইটোটক্সিন’ গ্রুপের মধ্যে ফেলেছেন। এটি সড়বায়ুকে উত্তেজিত করে স্বাদের অনুভূতি বাড়ায়, কিন্তু এটি এখন বিষাক্ত বলে পরিগণিত হওয়াতেই এর এমন পরিচিতি বিশেষজ্ঞরা জানান, টেস্টিং সল্ট মস্তিস্ককে উদ্দীপ্ত করে এমন একটি অবস্থার সৃষ্টি করে যাতে মনে হয়, খাবারটি খুবই সুস্বাদু। মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর টেস্টিং সল্ট মিশ্রিত খাবার সরবরাহ নিষিদ্ধ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টেস্টিং সল্ট মানবদেহে প্রবেশ করে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে বিষিয়ে তোলে থাকে। ফলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।  টেস্টিংসল্ট খেলে ঘুম কম হয়। আক্রান্ত ব্যক্তির কাছে স্বাভাবিক খাবার অরুচিকর লাগে যা রুচি নষ্টকরে থাকে। টেস্টিংসল্ট খাবার খালে কাজে মনোযোগ দেওয়ার ক্ষমতা হ্রাস পায়। নিয়মিত টেস্টিং সল

পটল এর উপকারীতা কি...?

ছবি
পটল  বাংলাদেশের একটি পরিচিত সবজি এটি খব জনপ্রিয় দৈনিক অামরা পটল তরিতরকারি,  স্যুপ, ভাজা এমনকী মিষ্টান্ন প্রস্তুতিতেও ব্যবহৃত হয়।পটল দিয়ে নানা রকমের খাবার করা হয়। পটলের উৎপাদনমাত্রা ভালো। ৪৫ থেকে ৫০ দিনের মধ্যে ফসল পাওয়া যায়। ৩ থেকে ৪ দিন পরপর পটল তোলা যায়।  পটল একটি তরকারী হিসেবে  বেশ চাহিদা আছে। পটলের শ্রমিক খরচ কম। পটল লম্বায় ৫-১৫ সেমি পর্যন্ত হয়ে থাকে। স্বল্পোষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় ভাল জন্মায়। পটলের তরকারী বেশ উপকারী। পটলের রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা।পটল খাওয়া শরীরের পক্ষে অনেক ভালো। পটলে ফাইবার থাকে যা খাদ্য হজমে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সমাধানে এবং লিভারের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানেও সাহায্য করে। পটলের বীজ এমন একটি স্বাস্থ্যকর বীজ যা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এবং মল নির্গমনে সাহায্য করে থাকে। পটলে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। তাই ওজন কমানোর জন্য নিশ্চিন্তে পটলের তরকারি খেতে পারেন। এটি পেট ভরা রাখতে ও খিদে কমাতে সাহায্য করে। পটলের আরেকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা হচ্ছে এটি রক্তকে পরিশোধিত করে। এর ফলে ত্বকের যত্নেও এই সবুজ সবজিটি ভ

শিশু-কিশোরের অাচরনের সমস্যা...!

ছবি
শিশুর অাচরনের সমস্যাঃ পরিসংখ্যান মতে চার শতাংশ শিশু-কিশোরের মধ্যে এ সমস্যা থাকতে পারে।তবে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের মধ্যে এ সমস্যা  চার গুন বেশি লক্ষ্য করা যায়। এ অাচরন ও সমস্যা সম্পর্ক অাত্মীয়স্বজন মনে করে, বয়স হলে এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।  অার চিকিৎসা পরিভাষায় এটি একটি রোগ যা সঠিক সময় সঠিকভাবে চিকিৎসা করা প্রয়োজন। লক্ষনসমূহঃ ১)বাবা-মা কে বিভিন্ন জিনিসের জন্য চাপ সৃষ্টি  করে ১০,২০,৫০,১০০ টাকা নিত। এখন ৪০০/৫০০টাকা তাকে দিতে হয় হাতখরচ বাবদ। না দিলে শুরু হয় জিনিসপত্র ভাঙচুর ও বিভিন্ন অত্যাচার। ২) প্রতিটা মায়েরও অভিযোগ থাকে ছেলেটা একদম কথা শোনেনা, পড়তে বসে না, বই ছিঁড়ে ফেলে। এমনকি শিক্ষকের কথাও  শুনতে চায়না। ৩)এসব বাচ্চার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গা থেকে অভিযোগ অাসে। ৪)এই বাচ্চারা কখন কাউকে ভয় পায়না। ৫) কেউ কেউ বড়দের সঙ্গে এমন এমন সব কথা বলে ও ব্যবহার করে যা সাধারন অবাক করার মতো। ৬)ইস্কুল ফাঁকি দেওয়া রীতিমতো অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়। ৭)ঘরের অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার মারামারি করে ফেলে। ৮)ধীরে ধীরে বিভিন্ন অসামাজিক ও অপরাধমূলক কার্যকলাপে  হতে থাকে।  যেমনঃচুরি,ডাকাতি,ছিনতাই, মিথ্যা

দারুচিনি এর উপকারিতা কি...?

ছবি
দারুচিনিঃ দারুচিনি এর ইংরেজি নাম Cinnamonবৈজ্ঞানিক নাম Cinnamomus Zeylanicum একটি মসলা বৃক্ষের নাম। স্বাভাবিক পরিবেশে এই বৃক্ষের উচ্চতা দশ থেকে পনের মিটার পর্য্যন্ত হয়ে থাকে। আদি নিবাস শ্রীলংকায়। আজ কাল ইন্দোনেশিয়া, ভারত, বাংলাদেশ ও চীন প্রভৃতি দেশে ও উৎপাদিত হচ্ছে। দেখতে কিছুটা তেজপাতা  বৃক্ষের মতো এই বৃক্ষের চামড়াটা মসলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। দারুচিনির সুগন্ধ যুক্ত তৈল ও পাওয়া যায়।দারুচিনি ওজন কমাতে   বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। নিয়মিত দারুচিনি খেলে ক্ষুধা কমে যায় শুধু তাই নয় দারুচিনি শরীরের জমে থাকা মেদ গলাতে সাহায্য করে। দারুচিনি শরীরের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুবই উপকারী। এছাড়াও পেটের রোগ, ইনফ্লুয়েঞ্জা,টাইফয়েড,টিবি ও ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্য়করী। উপকারিতা ১) পৃথিবীর সেরা ৭ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় রয়েছে দারুচিনি। শরীরের বিভিন্ন অংশের ক্ষত সারিয়ে তুলতে এই মশলা কার্যকরী। ২) দারুচিনিতে রয়েছে প্রচুর ম্যাঙ্গানিজ। মজবুত হাড়, রক্ত ও দেহের অন্যান্য টিস্যু গঠনে সাহায্য করে। বাতের ব্যথায় দারচিনির তেল বা চা উপকারি। ব