পোস্টগুলি

জুলাই ২৫, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইসলাম ধর্মের সাথে ইহুদি ধর্মের কিছু মিল আছে ।

ছবি
ইসলাম ও ইহুদি ধর্মে বেশ কিছু মিল আছে। আমি কয়েকটি এখানে উল্লেখ করে দিচ্ছি। []একত্ববাদ: মুসলিম ও ইহুদী উভয়কেই এক স্রষ্টায় বিশ্বাস করতে হয়। []নামাজ: ইহুদিরা দৈনিক তিনবার এবং মুসলিমরা দিনে পাঁচবার প্রার্থনা করেন। []রোজা: বছরে নির্দিষ্ট কিছু দিন ইহুদিরা এবং এক মাস মুসলিমরা ধর্মীয় বিধি অনুযায়ী সংযম পালন করেন। []হজ্জ: মুসলিমরা মক্কায় এবং ইহুদিরা জেরুজালেমে তীর্থ পালনে যান। []যাকাত : উভয় ধর্মেই সম্পদের নির্দিষ্ট একটি অংশ দরিদ্রদের মধ্যে দান করার বিধান রয়েছে৷ অর্থাৎ এখানে দেখা যাচ্ছে ইসলামের মৌলিক পাঁচটি বিধানের সাথেই ইহুদি ধর্মরীতির মিল রয়েছে। []এবার  আরো কিছু সাধারণ মিল উল্লেখ করছি। {}জেরুজালেম শহর উভয়ের কাছে পবিত্র বলে গণ্য। {}তীর্থে পবিত্র গৃহ ঘিরে সাতপাক দিতে হয়। {}উভয় ধর্মেই নবীদের আগমনে বিশ্বাস করেছে। {}ইহুদি ও মুসলিম পুরুষরা খতনা করেন। {}ইহুদি ও মুসলিম নারীদের মাথা ঢেকে রাখার নিয়ম রয়েছে। {}বিবাহ-বৈধ এমন নারী-পুরুষ একই কক্ষে একা অবস্থান নিষিদ্ধ। {}বিবাহে স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে মোহর দিতে হয়। {}বিবাহে দুইজন সাক্ষী আবশ্যক। {}শুকরের মাংস উভয় ধর্মেই নিষিদ্ধ। উভয়কে

ইহুদি টুপি "কিপ্পা" প্রসঙ্গে অালোচনা

ছবি
ইয়াহুদিরা যে কারণে মাথায় টুপির মতো ‘কিপ্পা’ পরেন কেন...?  ইসলামে টুপি পরা প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সার্বক্ষণিক সুন্নাত। কিন্তু ইয়াহুদিরা টুপির মতো মাথার তালুতে পরে ‘কিপ্পা’। কিন্তু তাদের ধর্ম মতে কিপ্পা পরায় রয়েছে বিশেষ কারণ ‘কিপ্পা’ইহুদি ধর্মানুসারীরা টুপি পরিধান করে থাকেন। তাদের মাথার তালুতে পরার এ কিপ্পা বা টুপি  মাথার তুলনায় অনেক ছোট। আর তা মাথার ঠিক উপরে পেছনের দিকে পরা হয়। আর তা চুলের সঙ্গে ক্লিপ দিয়ে আটকিয়ে রাখতে হয়। যাতে কোনো রকম মাথার তালুর পেছনের অংশ ঢেকে থাকে। এ টুপি বা কিপ্পা পরার পেছনে ইয়াহুদিদের ধর্মীয় গ্রন্থ তালমুদে এক বিশেষ কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। ‘তুমি তোমার মাথা ঢেকে রাখো,যেন আসমানের কোনো ক্রোধ ও গজব তোমার উপর পতিত না হয়।’ ধর্মীয় প্রার্থনার সময় এ কিপ্পা পরা তাদের ধর্মের আবশ্যকীয় নিয়ম। তবে অন্যান্য সময় এটা পরায় তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। কিপ্পা রঙ ও শ্রেণি বিভেদ রয়েছে: তবে ইয়াহুদিদের সবাই এক রঙের কিপ্পা পরতে পারে না। শ্রেণি বিশেষের মর্যাদার সঙ্গে মিল রেখেই নির্ধারিত রঙের কিপ্পা পরতে হয়। মান-মর্যাদা, মতবাদ ও স্তরের ত

অাব্রাহাম লিংকন জীবন ব্যর্থতার গল্পে সফল মানুষের একজন।

ছবি
অাব্রাহাম লিংকন তিনি নি:সন্দেহে পৃথিবীর ইতিহাসের সফলতম মানুষদের একজন।  কিন্তু তাঁর শুরুটা কিন্তু ব্যর্থতার গল্প দিয়েই। ২৩ বছর বয়সে তাঁর চাকরি চলে যায়। সেই সময়ে তিনি তাঁর প্রথম নির্বাচনেও হারেন।  ২৯ বছর বয়সে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ এর সদস্য হওয়ার জন্য নির্বাচন করে হারেন। ১৮৪৮ সালে, ৩৯ বছর বয়সী লিংকন ওয়াশিংটনের জেনারেল ল্যান্ড অফিসের কমিশনার হওয়ার জন্য নির্বাচন করে পরাজিত হন।  ৪৯ বছর বয়সে সিনেটর হওয়ার জন্য নির্বাচনে দাঁড়িয়ে শোচনীয় ভাবে পরাজিত হন।  এত ব্যর্থতার পরও তিনি রাজনীতি না ছেড়ে চেষ্টা করে যান।  অবশেষে ১৮৬১ সালে, ৫২ বছর বয়সে তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।  প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগের প্রায় পুরোটাই ছিল ব্যর্থতার গল্প।  কিন্তু এরপর তিনি ইতিহাস বদলে দেন।