পোস্টগুলি

জুলাই ২৯, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতন হওয়া জরুরী...!

ছবি
শরীরে কোন কোন লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝবেন যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন এবং সে ক্ষেত্রে আপনার করণীয় কী হতে পারে, তা জেনে নিন। বিবিসি বাংলায় প্রকাশ করেছে এই প্রতিবেদন। আসুন আমরাও জেনে নেই ডেঙ্গুতে আমাদের কী কী করণীয়। ১. ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো কী? সাধারণভাবে ডেঙ্গুর লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। ১০১-১০২ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকতে পারে। জ্বর টানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও জ্বর আসতে পারে। এর সঙ্গে শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, চেখের পেছনে ব্যথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ (র‍্যাশ) হতে পারে। তবে এগুলো না থাকলেও ডেঙ্গু হতে পারে। ২. জ্বর হলেই কি চিন্তিত হবেন? এখন যেহেতু ডেঙ্গুর সময়, সে জন্য জ্বর হলে অবহেলা করা উচিত নয়। জ্বরে আক্রান্ত হলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। ‘ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা গেছেন, তারা জ্বরকে অবহেলা করেছেন। জ্বরের সঙ্গে যদি সর্দি-কাশি, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কিংবা অন্য কোনো বিষয় জড়িত থাকে, তাহলে সেটি ডেঙ্গু না হয়ে অন্য কিছু হতে পারে। তবে জ্বর হলেই সচেতন থাকতে হবে।’ ৩. বিশ্রামে থাকতে হবে ‘জ্বর হলে বিশ্রামে থাকতে হবে।’ তিনি পরা

অর্জুনের রয়েছে ভেষজ ঔষধের অনেক গুন....

ছবি
অর্জুন গাছের সম্পর্কে অামরা সবাই কমবেশি জানি  পরিণত বয়সে একটি গাছ ১০-১৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। গোড়ায় অধিমূল আছে। গাছের কাণ্ড একধিক ভাঁজ বা স্তর যুক্ত। বাকল পাতলা স্তরে বিভক্ত। পাতা লম্বাটে ৭.৫ - মে সে. মি. ফুল হলুদাভ ও স্পাইক সোজা এবং ফুলের পাপড়ি নাই।অর্জুনের ফল লম্বাটে ৫টি ভাজ ও পাখায় বিভক্ত থাকে। অর্জনের উপকারিতাঃ হৃদরোগে অর্জুনঃ-অর্জুনের প্রধান ব্যবহার হৃদরোগে। অর্জুনছালের রস কো-এনজাইম কিউ-১০ সমৃদ্ধ। এইকো-এনজাইম কিউ-১০ হৃদরোগ এবং হার্টঅ্যাটাক প্রতিরোধ করে। বাকলের রস ব্লাডপ্রেসার এবং কোলেস্টেরল লেভেল কমায়।অর্জুনের ছাল বেটে রস খেলে হৃদপিন্ডেরপেশি শক্তিশালী হয় এবং হৃদযন্ত্রের ক্ষমতাবাড়ে। বাকলের ঘন রস দুধের সাথে মিশিয়েপ্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে।বাকলে রস না থাকলে শুকনো বাকলের গুঁড়া১-২ গ্রাম দুধের সাথে মিশিয়ে সকালে খালিপেটে খেতে হবে। রক্ত নিম্নচাপ ও রক্তক্ষরন কমাতেঃ- রক্তে নিম্ন চাপ থাকরে অর্জুনের ছালের রস সেবনে উপকার হয়। রক্তক্ষরণে ৫-৬গ্রাম ছাল রাতে জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেকে জল খেলে আরোগ্য হয়। ক্ষয়কাশেঃ- অর্জুনের ছালের ‍গুড়াবাসক পাতার রসে ভিজিয়ে ঘি মধু মিশিয়ে

বাথুয়াশাক এর যত গুণ.......

ছবি
বাথুয়াশাক একটি গ্রামের মানুষের অতি  পরিচিত শাক এটি সাধারণত গ্রামে বেশি দেখাযায়। প্রচলিত শাকের মধ্যে বাথুয়া শাক অামাদের বাংলাদেশের  একটি শাক এটি মূলত গম, আলু ক্ষেতে আগাছা হিসেবে প্রচুর জন্মে থাকে। এছাড়াও গ্রামাঞ্চলে জমি কিংবা পুকুরের ধারে এই প্রচুর দেখতে পাওয়া যায়।  বাথুয়া শাক মূলত শীতকালে এটি অনেক বেশি দেখতে পাওয়া যায়।  খুবই সহজলভ্য এবং সাধারণ এই শাক কিন্তু অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর । এছাড়াও এর উপকারীতাও অনেক। আসুন জেনে নিই বথুয়া শাকের পুষ্টিগুণ এবং উপকারীতা সম্পর্কে। বাথুয়া শাকের পুষ্টিগুণঃ জলীয় অংশ ৮৯.৬ গ্রাম, বিভিন্ন খনিজ উপাদান ২.৬ গ্রাম, আঁশ ০.৮ গ্রাম, খাদ্যশক্তি ৩০ কিলোক্যালরি, প্রোটিন ৩.৭ গ্রাম, চর্বি  ০.৪ গ্রাম, শর্করা ২.৯ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৫০ মিলিগ্রাম, আয়রন   ৪.২ মিলিয়াম, ভিটামিন এ ১৭৪০ মাইক্রাগ্রাম, ভিটামিন বি১ ০.০১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি২  ০.১৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৩৫ মিলিগ্রাম। এছাড়াও এতে আছে থায়ামিন, রিবোফ্ল্যাভিন, নিয়াসিনের মত উপকারী সব উপাদান। যা আমদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে লাগে। উপকারীতাঃ ১। বথুয়া শাকে থাকা পটাশিয়াম, আয়রন,ফলিক এসিড এবং অ্যান্