পোস্টগুলি

জানুয়ারী ৩১, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মধু সাথে দারুচিনি মিশ্রণ খেলে কি হয়.....

ছবি
মধু অাল্লাহর  এক বড় নেয়ামত এর সাথে দারুচিনি হলেতো কথাই নেই। মধু এবং দারুচিনির দারুণ মিশ্রন দূর করবে প্রায় ৭ ধরণের সমস্যা। চলুন জেনে নেয়া যাক সমস্যা ও তার সমাধানগুলো। ১) খারাপ কোলেস্টোরল কমায় প্রতিদিন পৌনে ১ চা চামচ দারুচিনি এবং ৫ চা চামচ মধু দেহের খারাপ কোলেস্টোরল কমাতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। চাইলে এই দুটো একসাথে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে খেতে পারেন প্রতিদিন। ২) বাতের ব্যথা কমায় এই দুটি ঔষধি খাবারের রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। মধু-দারুচিনির মিশ্রন বাতের ব্যথা এবং জয়েন্টে ব্যথার মতো ব্যথা দূর করতে সক্ষম। প্রতিদিন ১ কাপ গরম পানিতে ২ চা চামচ মধু এবং ১ চা চামচ দারুচিনিগুঁড়ো মিশিয়ে সকালে এবং বিকেলে পান করুন। সমস্যার দ্রুত সমাধান পাবেন। ৩) পেটের গণ্ডগোল দূর করে মধু-দারুচিনির মিশ্রন পেটে গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে, পেটে ব্যথা দূর করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ মধু এবং আধা চা চামচ দারুচিনি খুব ভালো করে মিশিয়ে খালি পেটে পান করে নিন। পেটের গণ্ডগোল থেকে রেহাই পাবেন। ৪) চুল পড়া কমায় মধু-দারুচিনির মিশ্রন মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং চুল

জিব দেখে শিখে নিন....

ছবি
ছোট্টবেলা ডাক্তার হা করে জিভ দেখতেন কারন কি জেনেনিন। ১) জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ : জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। কারণ জিভ থেকেই এই তন্ত্রে শুরু। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে। ২) মোটা সাদা আস্তরণ : এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না। ৩) হলুদ আস্তরণ : মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে। ৪) উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র‌্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে। এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।