পোস্টগুলি

জুলাই ১৯, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হুমায়ূন অাহম্মেদ এর ছেলে যা লিখলো বাবাকে নিয়ে দেখুন...বাবাকে নিয়ে নুহাশ হুমায়ূনের আবেগী লেখা নুহাশ হুমায়ূনকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার মত কিছু নেই। হুমায়ুন আহমেদের স্বপ্নের নুহাশপল্লী যার নামে বিখ্যাত। নুহাশ কিভাবে এমন অদ্ভুত ক্ষমতা রাখে, তার এই লেখা না পড়লে বুঝা যাবে না। নুহাশের সরল অথচ বুক ছেঁড়া এই কথাগুলো পড়ে আমি কেঁদেছি। নুহাশ এক জাদুকরী প্রতিভার কারিগর। বন্ধুরা, আপনারাও একটু ধৈর্য ধরে এই লেখাটা পড়বেন। চোখের জল দাওয়াত করে আনতে হয় না। চোখের জল বড্ড অবাধ্য। যারা নুহাশ হুমায়ুনের লেখাটা পড়েন নি, তারা আশা করি পড়বেন। আমার বয়স তখন এগারো। একমাত্র চেনা পথটা ধরে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছি। যাচ্ছি আমার মায়ের বাসা থেকে বাবার বাসায়। অনেকে জানতে চায়, বাবা-মা আলাদা হয়ে গেলে বাচ্চাদের কেমন লাগে। এ প্রশ্নের কোনো জবাব আমার জানা নেই। সত্যি বলতে কী, এটা আমার কাছে অবাক করা কোনো ব্যাপারও নয়। কারণ এই একটা মাত্র জীবনই আমার চেনা। পেছন দিকে যত দূর মনে পড়ে, সব সময়ই ব্যাপারটা এ রকমই ছিল। আমার বোনেরা বলে, একসময় একটা বিশাল সুখী পরিবার ছিল আমাদের। কিন্তু সেসব আমার কাছে গল্পই, প্রায় রূপকথা। আমার মনে পড়ে না, মা-বাবাকে কখনো একসঙ্গে দেখেছি। আমার কাছে এটাই জীবন। আমিও সুখী একটা পরিবারই পেয়েছি, শুধু একটু বিচ্ছিন্ন, এইটুকুই পার্থক্য। আর এই বিচ্ছিন্নতা তো একটা অস্থায়ী অবস্থা, তাই না? একটা বড় ঝগড়া, কিছুদিন তো সময় নেবেই ঠিক হয়ে যাওয়ার জন্য। সবাই জানতে চায়, মায়ের সঙ্গে থাকা আর সপ্তাহে এক দিন বা তারও চেয়ে কম বাবাকে দেখতে পাওয়ার ব্যাপারটা কেমন? বন্ধুরা জিজ্ঞেস করে, কার সঙ্গে আমি থাকব, সেটা ঠিক করলাম কী করে? এটা কি সিনেমায় যেমন দেখা যায়, কোর্ট, জজ আর প্রচুর নাটকীয়তায় ঠাসা, সে রকম কিছু কি না? ব্যাপারটা আসলে খুবই সোজাসাপ্টা। আমি যে আমার মা আর তিন বোনের সঙ্গে থাকব, সেটা একরকম নির্ধারিতই ছিল, কাউকে বলে দিতে হয়নি। বাবা তো ব্যস্ত মানুষ, আমার যতœ নেবেন কখন? তাঁর সঙ্গে দেখা হয় সপ্তাহে এক দিন বা তার চেয়েও কম। এ-ইবা খারাপ কী! আর কার সঙ্গে আমি আছি বা নেই, তাতে কী আসে-যায়! আজ, কাল কি পরশু, আবার তো সবাই একসঙ্গেই থাকব। আগেকার সেই সব দিনের মতো। ১১ বছর বয়সে আমি প্রথম নিজস্ব মোবাইল ফোন পেলাম। একদিন বাবার বাসায় গেছি। উনি কথা প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করলেন, আমার মোবাইল ফোন আছে কি না। বললাম, নেই। কোনো ভাবান্তর দেখলাম না। শুধু পরদিন একটা ঝকঝকে নতুন ফোন নিয়ে হাজির হলেন আমার কাছে (মানে আমার মায়ের বাসায়)। খুব খুশি হয়েছিলাম। ছোট্ট, ধূসর রঙের একটা সেট। আটটা আলাদা রিংটোন বাজে। টর্চও জ্বলে। তার চেয়ে বড় ব্যাপার, আমাদের স্কুলে আমিই প্রথম, যে নিজস্ব ফোনের মালিক। পরদিন স্কুলে গিয়ে আমার বেস্ট ফ্রেন্ডকে বললাম ফোনের কথা। সে-ও উত্তেজিত। দুজনে মিলে আমাদের গ্রেডের সব সেকশনের ব্ল্যাকবোর্ডে ফোন নম্বর লিখে রাখলাম। দুর্দান্ত একটা দিন কাটল। আমি দুপুরে ঘুমাতে খুব অপছন্দ করি, এটা কি আগে বলেছি? বিকেলে ঘুমানো আমার খুবই অপছন্দের। পরদিন স্কুল থেকে ফিরে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই আমার বোনের ঘরে ঘুমিয়ে পড়লাম। ভেবেছিলাম, অল্প কিছুক্ষণ ঘুমাব। বোন কলেজ থেকে এসে উঠিয়ে দেবে। সে ওঠায়নি। আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘুমালাম। ঘুম ভাঙল রাত আটটার দিকে। ভাবলাম, হোমওয়ার্ক ফেলে সারা দিন ঘুমানোর জন্য বকা খেতে হবে। স্কুলের ড্রেসটাও চেঞ্জ করিনি। আমি সারা বাড়ি হেঁটে বেড়াচ্ছি। সবাই বাসায়। রাত আটটা, স্কুল ইউনিফর্ম পরা আমি, সারা বাড়ি ঘুরে বেড়াচ্ছি—মাথায় কিছু ঢুকছে না! কেউ আমাকে খেয়ালও করছে না! আমি যেন অদৃশ্য! আমার বোনই প্রথম জানাল, মা-বাবার ডিভোর্স হয়ে গেছে। এর মানে কী, বুঝতে পারলাম না। সবাই দেখি হতভম্ব, বিপর্যস্ত। অনুমান করলাম, এমন কিছু ঘটেছে, যা সেপারেশনের চেয়েও খারাপ। একটা পরিবার শুধু আলাদা থাকছে, ব্যাপারটা এখন আর মোটেও সে রকম নেই। কিন্তু তাতে এখন যে ঠিক কী দাঁড়াল, মাথায় ঢুকছে না। বুকটা ভার হয়ে গেল। মা আর সব কটি বোন এমনভাবে ভেঙে পড়ল, দেখে অবাক লাগছে। আমারও কেন ওদের মতো খারাপ লাগছে না? কেন আমিও ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যাচ্ছি না? মনে হলো, হয়তো ওদের মতোন একটা সুখী পরিবারের স্মৃতি আমার নেই, তাই! প্রথম কয়েকটা মাস সবকিছু গুমোট হয়ে থাকল। কিছু একটা হয়েছে, কিন্তু কেউ সেটা নিয়ে কথা বলছে না। এই না-বলা দুঃখের কোন দিকটা নৈতিক আর কোনটা অনৈতিক, বুঝতে পারছি না। বাবা কি দোষী? তাঁর সঙ্গে কি কথা বলা বন্ধ করে দেব? নাকি এটা তাঁর প্রতি অন্যায় করা হবে? আমি কি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারব? তাতে কি মায়ের প্রতি অবিচার করা হবে? মা কি কষ্ট পাবেন? এসব প্রশ্ন বুকে ভার হয়ে চেপে বসল। কী করব! যা-ই করি না কেন, আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষগুলোর কাউকে না কাউকে প্রচণ্ড কষ্ট দেওয়া হবে। ডিভোর্সের শোকের চেয়েও আমাকে যন্ত্রণা দিচ্ছিল এসব চিন্তা

প্রতি দিন একটি কাচা মরিচ খেলে কি হয়....?

মরিচ  ১<>গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে। ২<>প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়। ৩<>নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়। ৪<>কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে। ৫<>কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেম কে কর্মক্ষম রাখে। ৬<>নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ৭<>কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়। ৮<>কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে। ৯<>কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে। ১০<>নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের বিভিন্ন সমস্যা কমে। ১১<>প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না। ১২<>কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন-C তাই যে কোনো ধরণের কাটা-ছেড়া কিংবা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ খুবই উপকারী। ১৩<>কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক

বাংলাদেশ সম্পর্কে গুরুপ্তপূর্ন তথ্য

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষা -২০১৬ইং ========================= ১. মোট জনসংখ্যা- ১৫.৮৯ কোটি। ২. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩৭% ৩. গড় আয়ুষ্কাল - ৭০.৯ বছর। ৪. জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কি. - ১০৭৭ জন। ৫. মাথাপিছু আয়- ১৪৬৬ মার্কিন ডলার ৬. সাক্ষরতার হার ৭+ বছর- ৬৩.৬% ৭. দারিদ্র্যের নিম্নসীমা - ১২.৯% ৮. দারিদ্র্যের উর্দ্ধসীমা- ২৪.৮% ৯. মোট ব্যাংক- ৬৪ টি। ১০. তফসিলিভূক্ত ব্যাংক- ৫৭ টি। ১১. সর্বশেষ তফসিলিভূক্ত ব্যাংক- সীমান্ত ব্যাংক। ১২. ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান- ৩৩ টি। ১৩. বিদ্যুৎ এর আওতাভুক্ত জনগন- ৭৫% ১৪. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপদনের পরিমান- ৩৭১ কি. ওয়াট ঘন্টা। ১৫. মোট গ্যাসক্ষেত্র- ২৬ টি। ১৬. প্রকৃতিক গ্যাস দেশের মোট জালানির - ৭৪% ১৭. জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার- ৭.২% ১৮. মূল্যস্ফিতি হার- ৫.৮% ১৯. বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক- ৯ টি। ২০. মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে- চতুর্থ। ২১. বদ্ধ জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে- পঞ্চম। ২২. বিসিক শিল্পনগরী- ৭৪ টি। ২৩. সার কারখানা- ৮ টি। ২৪. পেপার মিল- ১ টি। ২৫. সিমেন্ট কারখানা- ১ টি। ২৬. হার্ডবোর্ড মিল- ১ টি। ২৭. চিনিকল- ১

কিছু অসাধারন তথ্য যা কখন কাজে লাগবেই

☑️ভুলে যাওয়া মোবাইল নাম্বারঃ -------------------- 🔰গ্রামীণফোনঃ *2# 🔰রবিঃ *140*2*4# 🔰বাংলালিঙ্কঃ *511# 🔰টেলিটকঃ *551# 🔰এয়ারটেলঃ *121*6*3# -------------------- ☑️ইমারজেন্সী ব্যালেন্স কোডঃ -- 🔰গ্রামীণফোনঃ *1010*1# 🔰রবিঃ *8811*1# 🔰বাংলালিঙ্কঃ *874# 🔰টেলিটকঃ *1122# 🔰এয়ারটেলঃ *141*10# ------------------ ☑️ইন্টারনেট ব্যালেন্স কোডঃ 🔰গ্রামীণফোনঃ *566*10#, *566*13# , *567# 🔰রবিঃ *8444*88#, *222*81#  🔰বাংলালিঙ্কঃ*124*5#, *222*3#  🔰টেলিটকঃ *152# 🔰এয়ারটেলঃ *778*39#, *778*4# ------------------- ☑️মোবাইল ব্যালেন্স কোডঃ  🔰গ্রামীণফোনঃ *566# 🔰রবিঃ *222# 🔰বাংলালিঙ্কঃ *124# 🔰টেলিটকঃ *152# 🔰এয়ারটেলঃ *778# 🔰আউটসাইড নলেজ ---------------- ☑️প্যাকেজ চেক কোডঃ  🔰গ্রামীণফোনঃ *111*7*2# 🔰রবিঃ *140*14# 🔰বাংলালিঙ্কঃ *125# 🔰টেলিটকঃ unknown 🔰এয়ারটেলঃ *121*8# 🔰আউটসাইড নলেজ ----------------- ☑️চেক অফার কোডঃ 🔰গ্রামীণফোনঃ *444*1*2# 🔰রবিঃ *999# 🔰বাংলালিঙ্কঃ *7323# 🔰টেলিটকঃ unknown 🔰এয়ারটেলঃ *222*1