পোস্টগুলি

জুলাই ২৭, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বুনো ফুল তিত -বেগুন...

ছবি
বুনোফুল রাস্তায় বনে জঙ্গলে দেখা যায় তিত বেগুন।  এটির আদি নিবাস পূর্ব ব্রাজিল, কিন্তু অন্য গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে   যদিও এটি কোথাও কোথাও  আগাছা হিসেবে বিবেচিত।বরিশাল, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চিটাগাং, রংপুর  সহ সারাদেশে বিস্তৃত এলাকায় তিত বেগুন দেখামিলে।এটি দক্ষিণ আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে পাওয়া যায়। এছাড়াও উত্তর আমেরিকা ও কানাডার মহা সমভূমিতে পাওয়া যায়। প্রচুর কাঁটাযুক্ত বেগুন জাতীয় গুল্ম। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র দেখা যায়। রাস্তা, রেল লাইনের পাশে, গ্রামীণ মেঠো পথের ধারে এই উদ্ভিদ প্রচুর পরিমানে দেখা যায়। তিত বেগুন একটি অবহেলিত উদ্ভিদ। এর কোন চাষ করা হয় না তবুও এটি সচরাচর পাওয়া যায়। ছোট এই কাঁটাযুক্ত গাছ টির রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য গুনাগুন। পাতা হালকা সবুজ। তিতবেগুন গাছ সাধারণত ১-২ মিটার উঁচু হয়। ফুল হালকা বেগুনি ও হালকা হলুদ ফল টমেটুর মত। তবে বেশ ছোট হয়। তিতবেগুন গাছের ঔষধি গুনাগুনঃ- তিতবেগুন গাছের পাতা, বীজ, ফুল, কাণ্ড শিকড় সবই ঔষধি গুনে ভরপুর। ব্যবহার: ১। সাপে কাটা রোগীকে ৮/১০ বিচি মুখে দিয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৩ বার খাওয়ানো হয়। ২। হজম শক্তি বাড়াতে তিতবেগ

দামি মশলা জাফরান...!

ছবি
পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ফুল এটিই...! কারন এটা কোন সাধারণ ফুল নয় এটা.... বিশ্বের সবচেয়ে দামী মশলা জাফরান এর ফুল । এই ফুল স্যাফরন বা কেশর নামেও বেশ  পরিচিত। ১ পাউন্ড বা ৪৫০ গ্রাম শুকনো জাফরানের জন্য ৫০ থেকে ৭৫ হাজার ফুলের দরকার হয়। এক কেজির জন্য একলক্ষ দশ থেকে একলক্ষ ৭০ হাজার ফুল লাগে যা তুলতে সময় লাগে প্রায় ৪০ ঘন্টা। সেই ফুল প্রক্রিয়াজাত করে বানানো হয় জাফরান। এই মশলাকে বিশ্বের সবথেকে দামি মশলা বলা হয়। কারন এর মূল্য সোনার থেকেও বেশী। এই মশলা এমন মশলা যেটা যুগ যুগ ধরে উত্‍পাদন হচ্ছে। তারপরও এই মশলাটি পৃথিবীর সবথেকে দামী মশলা। বিশ্বের সবথেকে দামি মশলা জাফরানকে 'লৌহ সোনা' বলা হয়। পর্যাপ্ত পরিমানে বৃষ্টি হলে জাফরান বেশ ভালো পরিমানে উত্‍পন্ন হয়। [][][]জাফরান এর উপকারীতাঃ মিশরের রাণী ক্লিওপেট্রা তার স্নানের জলে সুগন্ধি ছড়াতে জাফরান ব্যবহার করত। আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট যুদ্ধক্ষেত্রে তার শরীরের ক্ষত পরীষ্কার করতে জাফরানে মেশানো জল ব্যবহার করত। পান করত জাফরান মেশানো চা। ত্রয়োদশ শতকে প্লেগ রোগ থেকে মুক্তপেতে জাফরান ব্যবহৃত হতো।স্প্যানিশ, ইরানি ও ভারতীয়রা তাদের খাবারে সুগ

কোষ্ঠকাঠিন্য কি সমাধান.....?

ছবি
কোষ্ঠকাঠিন্যতে অনেকে দীর্ঘদিন ধরে ভুগে। আর সব সময় ওষুধ খাওয়া সম্ভব হয়না। ঘরোয়া উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতে খাবার অভ্যাস পাল্টাতে হবে। কিছু নিয়ম মেনে চললে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। [][][]১। আঁশযুক্ত খাবার বেশি  খাওয়া : ফাইবার বা আঁশ আমাদের হজমশক্তিকে ঠিকঠাক রাখে। আর তাই পেটের যেকোন সমস্যায় আশযুক্ত খাবার, এই যেমন- শাক, সব্জি ইত্যাদি খাওয়া উচিৎ আমাদের। খেয়াল করে দেখুন তো আপনার খাবার তালিকায় এগুলো আছে কীনা? নেই? তাহলে জলদি এই খাবারগুলো নিজের খাদ্যতালিকায় নিয়ে আসুন। [][][]২। খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনা : অনেকসময় এক রকমের খাবার গ্রহন করায় আমাদের শরীর অভ্যস্ত হয়ে যায়। তাই নতুন করে কোন খাবার খেলে বা খাদ্যতালিকায় কোন পরিবর্তন আনলে এতে করে শরীর বিদ্রোহ করে নানা ভাবে। আর এই উপায়গুলোর একটি হল কোষ্ঠকাঠিন্য। [][][]৩। পর্যাপ্ত পানি পান না করা : অনেকসময় পর্যাপ্ত পানি পান না করার কারণে আমাদের শরীরের ভেতরে খাবার ভালোভাবে হজম করতে পারেনা, পরিপাকে সমস্যা হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেই। তাই নিয়মিত প্রচুর পানি পান করুন। [][][]৪। ওজন ক

বুক জ্বালার সমাধানে কিছু নিয়ম মেন্টেইন করুন....!

ছবি
চিকিৎসাবিজ্ঞানে বুকজ্বলার নাম গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লেক্স। মানে পাকস্থলীর অম্লজাতীয় পদার্থ হঠাৎ খানিকটা খাদ্যনালিতে ঠেলে উঠতে চাইলে বুকজ্বলার শুরু। খুব সাধারণ কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। একসঙ্গে অনেক বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলবেন না। অল্প পরিমাণে বারবার খান। একেবারে ভরপেটে পাকস্থলী খাদ্যনালির স্ফিংটার বা দরজার ওপর চাপ ফেলে। তাই বুকজ্বলা বেড়ে যায়। খেতে হবে ধীরে ধীরে, সময় নিয়ে। তাড়াহুড়ো করে খেলে সেই একই অবস্থা, স্ফিংটারের ওপর চাপ পড়ে। খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়বেন না। কিছুক্ষণ বসে বই পড়ুন বা টিভি দেখুন বা হালকা হাঁটাহাঁটি করুন। রাতে খাওয়া আর ঘুমের মাঝে অন্তত দুই ঘণ্টার বিরতি থাকা চাই। এতে করে খাবার পাকস্থলী থেকে নিচে নেমে যাওয়ার যথেষ্ট সুযোগ পাবে। খাওয়ার পরপরই ভারী ব্যায়াম করবেন না। খাওয়ার অন্তত কয়েক ঘণ্টা পর ব্যায়াম করা যাবে। যাঁদের রাতে বুক জ্বলে, তাঁরা মাথার দিকটা একটু উঁচু করে শোবেন। কার্বনযুক্ত পানীয় (যেমন কোলা) এড়িয়ে চলুন। এগুলো বুকজ্বলা বাড়ায়। কিছু খাবারও আছে, যা সমস্যা বাড়াতে পারে। সেগুলো চিহ্ন

ভুঁড়ো হতে না চাইলে এই টিপস মেনেচলতে পারেন .....!

ছবি
কখনো অামরা ভুড়ো হতে চাইনা....! বুড়ো হতে চায় না এমন মানুষের সংখ্যা অনেক । আপনিও যদি তাদেরই একজন হয়ে থাকেন তাহলে জেনে নিনি এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো খাওয়া শুরু করলে ত্বকের বয়স তো কমবেই, সেই সঙ্গে জিনের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করবে যে তার প্রভাবে শরীরেরও বয়স কমবে চোখে পড়ার মতো। প্রসঙ্গত, এই খাবারগুলি খেলে কিন্তু বাস্তবিকই বয়স ধরে রাখা সম্ভব। কথাটা শুনে বিশ্বাস হচ্ছে না নিশ্চয়? ভাবছেন খাবারের সঙ্গে বয়সের কী সম্পর্ক, তাই তো! আসলে বেশ কিছু খাবারে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেমন ধরুন নিউট্রিয়েন্ট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বয়স তো কমায়, সেই সঙ্গে শরীরকেও চাঙ্গা রাখে। শুধু তাই নয়, একাধিক মারণ রোগকে ধারে কাছে ঘেঁষতে দেয় না। ফলে আয়ু বাড়তে সময় লাগে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক কী কী খাবারের মধ্যে শরীরের বয়স কমানোর ক্ষমতা রয়েছে... []১. দইঃ বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন দই খাওয়া শুরু করলে দেহের ভেতরে প্রোটিনের ঘাটতি দূর হয়, সেই সঙ্গে উপকারি ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে রিবোফ্লাবিন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি১২ এর মাত্রাও বাড়তে থ

মেদ ভুঁড়ি কি করি...?

ছবি
মেদ কমানোর জন্য অাপনি কিছু নিয়মিত  টিপস মেনে চলতে পারেন। এর ফলে অাপনার মেদ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। খাবার নিয়ন্ত্রণ করছেন, নিয়মিত হাঁটাহাঁটিও করছেন, ওজনও একটু একটু করে কমছে, কিন্তু পেটটা তো কিছুতেই কমছে না। অনেকেই এ অভিযোগ করে থাকেন। পেটের চর্বি বা মেদ দেহের অন্যান্য মেদের চেয়ে আলাদা এবং বেশি ক্ষতিকর। শরীরের অন্য অংশের মেদ সাধারণত ত্বকের নিচে জমে থাকে। কিন্তু পেটের মেদ ত্বকের নিচে ও পাশাপাশি যকৃৎ, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ অঙ্গের গায়ে লেগে থাকে। তাই পেটের চর্বির সঙ্গে  উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক রয়েছে বলে পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা মনকরে থাকেন। তাই অাপনাকে পেটের মেদ ভুঁড়ি অনেকেই পেটের চর্বি কমানোর জন্য বেলি স্ট্রোক অর্থাৎ পেটের মাংসপেশির ব্যায়াম করে থাকেন। কারও ধারণা, পেটের চর্বি সাধারণ ব্যায়ামে কমে না। এর জন্য আলাদা ব্যায়াম করতে হবে। কিন্তু আলাদা ব্যায়ামে পেটের পেশির আকৃতি সুন্দর হলেও চর্বি কমাতে খুব একটা কাজে আসে না। পেটের চর্বি কমাতে দেহের সার্বিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম এবং সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই যথেষ্ট। সপ্তাহে চার দিন আধঘণ্টা অ্যারো

মেদ ভুঁড়ি সমাধানের উপায় কি...?

ছবি
মেদ নিয়ে মানুষের চিন্তার শেষে নেই...! মানুষের শরীরে সব থেকে তাড়াতাড়ি মেদ জমে  পেটে। পেটের নানা অঙ্গের চারিপাশে এই ‘ফ্যাট’ জমে, যার থেকে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়। ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, রক্তচাপের মতো রোগের সূত্র পেটের এই মেদ থেকেই। যাকে সাধারণ ভাবে বলা হয় ‘বেলি ফ্যাট’। শুধু খাওয়া-দাওয়াই নয়, ‘বেলি ফ্যাট’ হতে পারে আরও নানা কারণে। একনজরে দেখে নেয়া যাক- ১. দিন ভর ঘোরাফেরা করে, অনেক সময় কাজের ফাঁকে কিছু-না-কিছু খাওয়া হয়। কিন্তু এই খাবারগুলি মুখরোচক স্ন্যাক্স হলেই গন্ডোগোল। ফাস্ট ফুড খেতে ভাল হলেও স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। এর বদলে আপনি যদি ফল বা স্যালাড খাওয়া যায়, এতে করে বেশ উপকার হবে। ২. নিয়মিত দই খাওয়ার অভ্যাস করুন আপনি। কেননা, এতে যে ‘গুড ব্যাক্টেরিয়া’ থাকে, তা আপনার হজমে খুবই সাহায্য করে। ফলে পেটে মেদ বাড়ার কোনো সুযোগ নেই। ৩. পিপাশা পেলে অনেকেই সফট ড্রিঙ্কস পান করে থাকেন। এতে অধিক ক্যালোরি রয়েছে যা কিনা শরীরে মেদ বাড়িয়ে দেয়। ৪. করনেল ইউনিভারসিটির বিশেষজ্ঞদের মতে, নেগেটিভ ইমোশান থাকলে বেশি খাওয়ার প্রবণতা হয়। যা শরীরে পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। ৫. চিকন হতে গিয়ে অনেক

মোটা হবার গুরু রহস্য কি...?

ছবি
শারীরিকভাবে চিকন ব্যক্তিদের কাছ থেকে প্রায়ই শোনা যায় কীভাবে যে মোটা হওয়া যায়...? এত খাই কিন্তু মোটা হতে পারি না....! আপনাদের জন্য রইল ওজন বাড়ানোর ১০টি উপায়। ১. সকালে উঠে বাদাম ও কিসমিস ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের বিকল্প নেই। রাতে ঘুমাবার সময় অল্প জলে আধ কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন ৷সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। ২. খান প্রচুর শাক সবজি ও ফল ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না? ওজন বাড়াতেও কিন্তু আপনাকে সাহায্য করবে এই ফল আর সবজি। এমন অনেক ফল আর সবজি আছে যারা কিনা উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা ইত্যাদি ফল ও সবজি খেলে ওজন বাড়বে। যদি এইসব না করেও আপনার ওজন না বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা কোনও সুপ্ত অসুখ থাকলেও তার ফলে রুগ্ন ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারেন। ৩. খাবারের পরিমাণ বাড়ান খাবারের পরিমাণ বাড়ানো মানেই একগাদা খেয়ে ফেলা নয়। আপনি যদি কম খাওয়ার কারণে রোগা হয়ে থাকেন, তাহলে খাবারের পরিমাণ আপনাকে বাড়াতেই হবে। স্বাভ

ডেঙ্গু প্রতিরোধে পেঁপে পাতার রস......!

ছবি
বাংলাদেশের মানুষের কাছে এখন একটি বড় অাতংক হয়ে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গু। বেশ কয়েকদিনে রাজধানী ঢাকায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডেঙ্গু। ছোট শিশু থেকে বৃদ্ধ অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন ডেঙ্গু জ্বরে।  তাই এখন সবার মধ্যে আতঙ্ক ডেঙ্গু নিয়ে। প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। দেখতে দেখতে প্রায় মহামারির রূপ নিয়েছে ডেঙ্গুজ্বর। ডেঙ্গু-আক্রান্ত রোগী ও এ রোগে মৃতের সরকারি আর বেসরকারি সংখ্যায় বিস্তর ফারাক। হাসপাতালগুলো ডেঙ্গু রোগী নিয়ে হিমশিম অবস্থায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, হাতের কাছেই রয়েছে ডেঙ্গু প্রতিরোধের সহজ উপায়। পেঁপে পাতার রস। এতে থ্রম্বোসাইটিস (প্লাটিলেট) উৎপাদনে সাহায্যকারী উপাদান রয়েছে। গবেষণাটির প্রধান এআইএমএসটি ভার্সিটির প্রফেসর ডক্টর এস. কাঠিরেসান। তার মতে, ডেঙ্গুর ভাইরাস মূলত রক্তের প্লেটিলেট কমিয়ে দেয়। সাধারণত প্লেটিলেটের জীবনকাল ৫ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত। এরপরে আবার প্রয়োজন অনুসারে নতুন প্লেটিলেট উৎপাদন হয়। ডেঙ্গুর ভাইরাস শরীরে যতদিন কার্যকর থাকে ততদিন পর্যন্ত শরীরে নতুন প্লেটিলেট উৎপাদনের ক্ষমতা নষ্ট করে দিতে ভূমিকা রাখে। সাধারণত একজন সুস্থ মানুষের রক্তের স্বাভাবিক প্লেটিলেটের পরিমা