পোস্টগুলি

অক্টোবর ১৪, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লাল শাক এর পুষ্টিমান ও উপকারক কি...?

ছবি
লাল শাক শীতকালের খুবই জনপ্রিয় একটি শাক। অনেকেরই প্রিয় শাক এটি, বাংঙ্গালীয়ানর সোলঅানা লাল শাকের স্বাদ ছারা হয়না। লাল শাক আগে শুধুমাত্র শীতকালে পাওয়া গেলেও বর্তমানে এটি সারাবছরই পাওয়া যায়। এর রং লাল এবং রান্নার পর এটি থেকে লাল রং বের হতে দেখা যায়। এই সবজি ৬"-১২" হয়। গাছের কান্ড থেকে ভেঙে নিয়ে আসার পর ভাঙ্গা কান্ড হতে পুনরায় নতুন গাছ গজায়।এক পুষ্টি গবেষণায় দেখা গেছে লাল শাকের শরীরে এমন কিছু উপকারি উপাদান রয়েছে, যা ৩০ বছর বয়স এর পর থেকে শরীরের ভাঙন আটকানোর পাশাপাশি একাধিক রোগকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। লাল শাকের পুষ্টিগুণঃ লাল শাক একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ শাক।প্রতিদিন অাপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন পুষ্টিকর এই শাকটি।প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপযোগী লালশাকে জলীয় অংশ- ৮৮.০ গ্রাম, খনিজ পদার্থ- ১.৬ গ্রাম, খাদ্যশক্তি- ৪৩ কিলোক্যালোরি, আমিষ- ৫.৩ গ্রাম, চর্বি- ০.১ গ্রাম, শর্করা- ৫.০ গ্রাম, ক্যালসিয়াম- ৩৭৪ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন- ১১৯৪০ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন বি-১- ০.১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২- ০.১৩ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন সি- ৪৩ মিলিগ্রাম রয়েছে। ><>ক্যানসা

হটটিটি বা লাল লতিকা কি....?

ছবি
ছোট বেলায় এই পাখিটির ডাক অামার মনে একধরনের শিহরণ জাগাত। বছর তিনেক সময় গ্রামে ছিলাম তখন এর ডাক অামার মনে অানন্দের শিহরণ অাজও মনে পড়ে। ঝালকাঠি শহর থেকে সারে তিন কিলোমিটার দুরে প্রতান্ত গ্রামে অামার জন্ম , শৈশবে কিছু স্মৃতী গ্রামকে ঘিরে পাখি,মাছ,ফল,ফুল নিয়ে ছিল অানন্দের দিনগুলি প্রিয় পাখিটির ডাকটি ছিল খুবই মধুর। বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ডাকের কারণে নাম হয়েছে হটটিটি।ইংরেজিতে এই ডাকের অনুকরণে এর নাম রাখা হয়েছে ডিড-হি-ডু-ইট পাখি।পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও দক্ষিণ, পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। জলাধারের আশেপাশে জোড়ায় জোড়ায় অথবা ছোট দলে এদের প্রায়ই চরে বেড়াতে দেখা যায়। অবশ্য শীতকালে এরা বিশাল দল গঠন করে ঘুরে বেড়ায়। হটটিটির বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ ভারতীয় টিটি (লাতিন: vannus = টিটি , indicus = ভারতীয়)। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এরা বিস্তৃত, প্রায় ৫২ লক্ষ ২০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষ