পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২৬, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গাঁজা বৈধতা পেল এশিয়ার প্রথম দেশ থাইল্যান্ডে

ছবি
গাঁজা ও ক্রাতমকে চিকিৎসায় বৈধতা দেয়ার ব্যাপারে থাইল্যান্ডের জাতীয় আইন পরিষদে আইনটি ১৬৬-০ ভোটে পাস হয়। এতে ১৩ জন সদস্য ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকেন। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় প্রথম দেশ হিসেবে এ ধরনের পদক্ষেপ নিল থাইল্যান্ড। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশ মালয়েশিয়াতেও এমন সিদ্ধান্তের বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বর মাসের শুরুর দিকে চিকিৎসায় গাঁজাকে বৈধতা দেয় নিউজিল্যান্ড। তবে আইনটি সংশোধনের আগে দেশটিতে এ ধরনের মাদকের ব্যাপারে ব্যাপক কড়াকড়ি ছিল। মাদক আইনে সংশোধন আনার পর দেশটির রাজকীয় প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, চিকিৎসায় ব্যবহারের উদ্দেশে গাঁজা ও ক্রাতম আমদানি, রফতানি এবং নিজেদের কাছে রাখা যাবে। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়, গাঁজা ও ক্রাতম অবৈধ মাদক হলেও অনেক রোগীর চিকিৎসার জন্য এর ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। বিশ্বের অনেক দেশই বিদ্যমান আইনে সংশোধন এনে এমন মাদককে বৈধতা দিয়েছে। তবে তা কেবল চিকিৎসার জন্যই।

গাঁজা মানুষের স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে....

ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের ২০ বছর গবেষণা চালিয়ে ফলাফলে দাবি করেছেন, গাঁজা মানুষের স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে দেয়। কারণ, গাঁজা মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। দীর্ঘদিন গাঁজা সেবনের অভ্যাস স্মৃতিশক্তিকে ক্রমশ দুর্বল করে দেয়। তবে এ নিয়ে ভিন্ন মতও রয়েছে। ‘আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন’-এর গবেষণায় দেখা গেছে গাঁজা সেবনের ফলে মানুষের শরীরের ধমনী ও শিরা অনেকাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সিগারেটের মতো করে গাঁজা ধোঁয়া টানার ফলে মানুষের স্বাভাবিক রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়। অপর এক মার্কিন গবেষণায় বলা হয়েছে, গাঁজা সেবনের ফলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও হৃত্‍স্পন্দনের গতি বৃদ্ধি, মানসিক উদ্বেগ ও অবসাদ বৃদ্ধির আশঙ্কা বহুগুণ বেড়ে যায়। ‘আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন’-এর গবেষণায় দেখা গেছে, গাঁজা সেবনের পর হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি সাধারণ অবস্থার তুলনায় চার গুণ বেড়ে যায়।