পোস্টগুলি

অক্টোবর ২৪, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কালো করকনাথ মুরগি পালন করে ইনকাম.....!

ছবি
করকনাথ_মুরগিঃ গায়ের পালক কালো। চামড়া কালো। ঠোঁট, নখ, ঝুঁটি, মুখ, জিভ, এমনকি শরীরের ভিতরের মাংস, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এমনকি হাড় পার্যন্ত কালো! কালো বলে কালো? একেবারে কুঁচকুচে কালো। ইন্দোনেশিয়ায় এই মুরগি অনেক ধার্মিক কারণেও ব্যবহার করা হয়। পরবর্তীকালে হল্যান্ড এবং চেক প্রজাতন্ত্র আর স্লোভাকিয়াতেও এই ধরনের মুরগির জন্ম দেওয়া হচ্ছে হাইব্রিড করে। ভারতের মধ্য প্রদেশেও এর হাইব্রিড করা হয়। সেখানে নাম করকনাথ চিকেন। ডিম দেয় কী রংয়ের আর রক্তের রংটাই বা কী? তাই তো? না, রক্তটা লাল। তবে, সেটাও বেশ গাঢ় লাল। কালচে লাল বা খয়েরি ধাঁচের বলতে পারেন। আর ডিমগুলো বেশ কালো ধরনের। তবে, বাদামি ধাঁচের। আসলে ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় ভাষায় আয়াম শব্দের অর্থ হলো মুরগি। আর সেমানি শব্দের অর্থ হলো কালো। ইন্দোনেশিয়ার জাভায় পরীক্ষা করে বিজ্ঞানীরা জেনেছেন, আয়াম সেমানিরা এই পৃথিবীতে অন্তত ৯০০ বছর আগে থেকে রয়েছে। অনেক অনেক গল্প এই মুরগিকে নিয়ে। সেখানকার মানুষ বিশ্বাস করে এই মুরগি সৌভাগ্য এনে দেয় জীবনে। আয়াম সেমানির মাংসতে এত বেশি আয়রন থাকে, যা অন্য কোনো মাংসে নাকি থাকে না। গর্ভবতী নারীরা এই মুরগির মাংস খেলে, তাঁর শরীর ভালো থাক

সিল্কি মুরগী পালনে ভাগ্য বদল...!

ছবি
সিল্কি মুরগিঃ বিচিত্র এই প্রাণী আসলে এক বিশেষ প্রকার মুরগি। রেশমের মতো তুল-তুলে পালকের কারণে এর নামও ‘সিল্কি’ কিংবা ‘সিল্ক চিকেন’। এতই নরম এই মুরগির পালক যে, তার সাহায্যে এরা উড়তে পারে না। পানিতে ভিজেও যায় এই রেশমি পালক। দেখতে যেমন আলাদা, সিল্কির স্বভাবও সাধারণ মুরগির থেকে ভিন্ন ধরণের। অন্যান্য মুরগির মতো এরা রগচটা তো নয়ই, বরং অতি শান্ত প্রকৃতির হয়। মানুষের সঙ্গে তাদের সম্পর্কও খুব বন্ধুত্বপূর্ণ। পোষ্য হিসেবে ঘরে রাখার জন্য এরা আদর্শ। এদের আরেক বৈশিষ্ট্য হল এটা অাপনাকে লাখপতি করে দিতেপারে। সন্তান প্রতিপালনে এরা বিশেষ ভাবে দক্ষ মুরগি। এই মুরগি ২০থেকে ২৫টি করে ডিম দেয় । তবু সিল্কি যাঁরা পোষেন, তা সিল্কির কাছ থেকে প্রচুর অর্থ পাওয়া লোভেই পোষেন কারন একটি সিল্কি মুরগী ৩০০০/-টাকাথেকে ৬০০০/-টাকায় বিক্রয় করা যায়। এক মাসের সিল্কি মুরগি ১০০০/-টাকায় বিক্রয় হয় এবং ডিম দেয়ার উপযোগী সিল্কির দাম ৫০০০/-টাকা থেকে ৬০০০/-টাকা। আমাদের অচেনা হলেও এই মুরগির ইতিহাস অনেক দিনের। বিজ্ঞানীরা জানান, খ্রিস্টের জন্মের ২০০ বছরেরও আগে সম্ভবত চীনে এই মুরগির আবির্ভাব। তারপর বাকি দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়া