পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২১, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অাসছে সু -সংবাদ সরকারি চাকরিতে...

ছবি
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার সুপারিশ করা হয়েছে এবং সেই সাথে অবসরের বয়সসীমা ৫৯ বছর থেকে বাড়িয়ে ৬৫ বছর করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। সোমবার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, “আলোচনা হচ্ছে, প্রক্রিয়া এখনও শুরু হয়নি, খুব তাড়াতাড়ি হবে। খুব তাড়াতাড়িই জানতে পারবেন।” বর্তমান সরকার এমন সময় চাকরি বয়স বাড়ানো উদ্যোগ গ্রহন করেছেন যখন তাদের মেয়াদ শেষ সময়ে  এসে পৌছেছে। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার। এ বিষয়ে খুব তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানিয়েছেন। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো নিয়ে আলোচনা হলেও অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নাও আসতে পারে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন, “এন্ট্রিটা বাড়তে পারে আশা করছি।” জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩৫ বছর এবং অবসরের বয়সসীমা ৫৯ বছর থেকে বাড়িয়ে ৬৫ বছর করার সুপারিশ করে। শফিউল বলেন, “স্থায়ী কমিটি সুপারিশের ভিত

বন্ধ করা যাবে চুরি যাওয়া ফোন চালু হচ্ছে ডেটাবেজ....

ছবি
টেলিযোগাযোগ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি মোবাইল হ্যান্ডসেটের তথ্য নিয়ে একটি ডেটাবেজ চালু করতে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে বৈধ ও অবৈধ সেট যাচাইয়ের পাশাপাশি চুরি বা ছিনতাই হওয়া ফোন বন্ধ করার সুযোগ তৈরি হবে। বিটিআরসির জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) জাকির হোসেন খান বলেন মঙ্গলবার   এ ডেটাবেইজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। “একজন গ্রাহক জেনে নিতে পারবেন তার মোবাইল ফোনের তথ্য এই ডেটাবেজে আছে কি না। অন্যান্য সেবাও তিনি নিতে পারবেন। কী প্রক্রিয়ায় সেই সেবা পাওয়া যাবে তা উদ্বোধনের সময় আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।” কারও ফোন চুরি বা ছিনতাই হয়ে থাকলে এবং সেই হ্যান্ডসেটিটি বাংলাদেশে বৈধভাবে আমদানি বা তৈরি করা হয়ে থাকলে এই ডেটাবেজ ব্যবহার করে তিনি সেটি বন্ধ বা লক করে দিতে পারবেন। ফোনটি ফেরত পাওয়ার প্থও তৈরি হবে তার সামনে। এই ডেটাবেজ তৈরি হবে বৈধভাবে আমদানি করা ও দেশে তৈরি সব মোবাইল হ্যান্ডসেটের ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুপমেন্ট আইডেনটিটি বা আইএমইআই নম্বর নিয়ে। আইএমইআই নম্বর হল একটি ফোন সেটের সনাক্তকারী নম্বর। ফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি ওই নম্বর দিয়েই ব্যবহারকারীর সব তথ্য সংরক্ষণ করে। কো

মাথায় তেল দিলে কি চুল পড়া কমে....?

ছবি
চুলের  সমস্যা কাটাতে অধিকাংশই সাহায্য নেন তেলের। কারণ অনেকেই মনে করতেন তেল দিলেই চুলের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। বন্ধ করা যাবে চুল পড়া। তবে সত্যিই কী তেল দিলে চুল পড়া কমে? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলেন অন্য কথা। তাদের মতে তেল চুলের কন্ডিশনারের কাজ করে ঠিকই কিন্তু তেল দিলে চুল পড়া কমে বা চুল গজায় এমন কোনো প্রমাণ নেই। নিউট্রিশনিস্টরা জানান, আমাদের চুলের ১৪টি বিভিন্ন নিউট্রিয়েন্ট প্রয়োজন হয়। যার অধিকাংশই যেমন ভিটামিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড, বায়োটিন ও ক্যালসিয়াম আমরা পাই পুষ্টিকর খাবার থেকে। এইসব নিউট্রিয়েন্টের অভাব হলে চুল পড়ার সমস্যা হয়৷ হেয়ার এক্সপার্ট বা ট্রাইকোলজিস্টরা বলেন, তেল দিলে রুক্ষ চুলে আর্দ্রতা আসে, খুস্কির সমস্যা কমে। যার ফলে তেল দিলে চুল পড়া কমলেও চুল ভাল রাখতে শুধু চুলের যত্ন নিলেই চলবে না। যত্ন নিতে হবে স্বাস্থ্যের। তাই সবচেয়ে আগে প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।