পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কালো বা ব্লাক টমেটো ক্যান্সারের সঙ্গে লরতে সক্ষম...!

ছবি
টমেটো বলতে অামরা লাল টুকটুকে টমেটো চিনেথাকি। কালো বা ব্লাক টমেটো ক্যান্সারের সঙ্গে লরতে সক্ষম...! ব্রিটেনে সবার প্রথমে এই কালো টমেটোর উৎপাদন হয়। মিউটেশনের মাধ্যমেই এই টমেটোর উদ্ভব বলে জানা যায়- ১. মনে করা হয় এই ধরনের বিশেষ টমেটো ক্যান্সারের সঙ্গে লড়তে সক্ষম। ২. বলা হয়, নিয়মিত কালো টমেটো খেলে হৃদয়ঘটিত সমস্যা দূরে সরিয়ে রাখা যায়। ৩. ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামও পাওয়া যায় এতে যা রক্ত সঞ্চালনকে স্বাভাবিক রাখে। এককথায় রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে। ৪. সুগারের সমস্যা সমাধানে কালো টমেটো আপনার পক্ষে উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। ৫. চোখের জন্য উপকারী এই টমেটো। ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ঘাটতি পূরণ করে এটি। পৃথিবী অাজ মানুষকে নতুন জীবনের হাতছানি হোক কালটমেটো রোগ নিয়ন্ত্রণে এক অনন্য উৎস....! </div

হেপাটাইটিস বি কি...?

ছবি
হেপাটাইটিস বি কি ? বিশ্বব্যাপী হেপাটাইটিস ‘বি’ ভাইরাস একটি ভয়াবহ স্বাস্থ্য বিষয়েক সমস্যা । হেপাটাইটিস বি এক ধরনের বি-ভাইরাস যা মুলত প্রথমে লিভারকে আক্রমণ করে থাকে। এর সংক্রমণের ফলে পৃথিবীর অন্যতম ঘাতক ব্যাধি লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সার হয়ে যায় । রক্ত ও রক্তজাত পদার্থ মূলত এই ভাইরাসের প্রধান বাহক। প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত- রোগী সাধারণ ভাবে কোনো লক্ষণ বহন করে না, অথচ এদের মাধ্যমে অন্যরা সংক্রমিত হয়ে যায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, রক্তরস, লালা, বীর্য ও বুকের দুধ এক দেহ থেকে অন্য দেহের মধ্যে ভাইরাস বিস্তারে সহায়তা করে। সাধারণত আক্রান্ত মায়ের শিশু সন্তান, আক্রান্ত পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ , বহুবার রক্ত গ্রহণকারী রোগী, মাদকাসক্ত ব্যক্তি, মানসিক রোগগ্রস্ত ব্যক্তি, স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান যথা হাসপাতালে কর্মরত ব্যক্তিবর্গ-যেমন চিকিৎসক, সেবিকা, ল্যাবরেটরিতে কর্মরত ব্যক্তি, দন্তরোগের চিকিৎসকেরা এই ভাইরাসে আক্রান্ত- হতে পারে । হেপাটাইটিস বি ভাইরাস এর মূল ইতিহাস: ইতিহাসে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে হিপোক্রেটিসের আমলে মহামারী হিসেবে এক জন্ডিসের কথা পাওয়

গরমে কিছুটা পরামর্শ মেনে চলুন....!

ছবি
গরমে অারাম বা প্রশান্তি পাবার জন্য কাপর,খাদ্য পানিয়,গোসল সহ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। বাংলাদেশ ষড় ঋতুর দেশ। এখন গ্রীষ্মকাল। জৈষ্ট্যের প্রচন্ড গরমে ও আদ্রতায় জনজীবন অতিষ্ট। প্রচন্ড সূর্যরশ্মির কারণে স্বাস্থ্য সমস্যা বেড়ে যায়। ডায়রিয়া, হজমের ব্যাঘাত, বমি, জ্বর ও পানি স্বল্পতা, অনেক ক্ষেত্রে হিটস্ট্রোক দেখা দেয়। গরমে সুস্থ থাকার জন্য সঠিক খাদ্য নির্বাচন বা অত্যবশ্যকীয় খাবারের উপস্থিতি শরীরকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে। গরমে প্রচুর ঘামের কারণে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বের হয়ে যায়। ফলে পানি স্বল্পতা দেখা দেয়। শরীরের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে পানির প্রয়োজন। তাই শরীরের পানির স্বল্পতা রোধ করতে দিনে কমপক্ষে আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন। তৈলাক্ত ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, রাস্তার খোলা খাবার, বিভিন্ন আকৃষ্ট পানীয় (খোলা শরবত, কাটা ফল, আখের রস) থেকে এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা এসব খাবার হজমে ব্যাঘাত, বমি, ডায়রিয়া, পানিবাহিত রোগ, জন্ডিস, টায়ফয়েড, হেপাটইটিস ইত্যাদি রোগ দেখা দিতে পারে। ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার চা-কফি, কোমল পানীয় ইত্যাদি যথা সম্ভব কম খাওয়া প্র