পোস্টগুলি

মে ২৪, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
Eid Mubarak Happy eid day...! 

রহস্যময় প্রানী অক্টোপাস....!

ছবি
অক্টোপাস একটি সমুদ্রের পরিচিত প্রাণী।  অক্টোপাস  আটটি বাহু বিশিষ্ট সামুদ্রিক প্রাণী। দেখতে শামুকের মত না হলেও (শক্ত খোলস নেই) এরা শামুক-ঝিনুকের জাতভাই অর্থাৎ মোলাস্কা ফাইলামের অন্তর্ভুক্ত। এদের মাথার ঠিক পিছনেই আটটি শুঁড়-পা আছে তাই এরা সেফালোপোডা বা "মস্তক-পদ" শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত (স্কুইড-ও একই শ্রেণীর)। এরা নিশাচর, সাধারণতঃ ধীর গতিসম্পন্ন। প্রায় ১৫০ প্রজাতির ছোটবড় বিভিন্ন আকারের অক্টোপাস রয়েছে।এদের আত্মরক্ষার কৌশল বেশ মজার। এরা সেনাবাহিনীর মত ক্যামোফ্লেজ করে। সৈন্যরা যুদ্ধক্ষেত্রে যাবার সময় যে বিশেষ ধরনের রং ও ডিজাইনের উর্দি পরে, সেটার কাজ হলো সৈন্যদের পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে মিলিয়ে অদৃশ্য করে দেয়া। অক্টোপাসও ইচ্ছেমত নিজের দেহের রঙ পরিবর্তন এবং মাথার নিচের নলাকার ফানেল জলপূর্ণ করে দ্রুতবেগে বের করে দিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে সরে যেতে পারে। রং পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের বালু, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির সাথে এমনভাবে মিশে যেতে পারে যে হাঙ্গর, ইল, ফিন (অক্টোপাসের প্রধান শত্রু) খুব কাছ থেকেও একে সনাক্ত করতে পারে না। এছাড়াও এদের দেহে কালি থলে (ink sac) থাকে যার সাহায্যে অক্টোপ

রাশিয়ার জনপ্রিয় খাবার "মানতি"

ছবি
রাশিয়ার জনসংখ্যার কমপক্ষে ১৫ শতাংশ মুসলিম।ঈদের দিনে তাদের অনেকের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার --- মানতি। এটি এক ধরণের ডাম্পলিং বা পুলি পিঠা। মাখানো আটার ভেতর ভেড়া বা গরুর মাংসের কিমার পুর দিয়ে তা ভাপানো হয়। পরিবেশন করা হয় মাখন এবং সাওয়ার ক্রিম দিয়ে।রাশিয়ায় অঞ্চল ভেদে মানতির রেসিপি একেক রকম। কিন্তু যদি বলা হয় রাশিয়ায় ঈদের দিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার কী? উত্তর হবে -মানতি।

চিনে ঐতিহ্যবাহী খাবার ---শানজি

ছবি
 ঈদে চীনের মুসলমানদের সবথেকে জনপ্রিয় খাবার নিয়ে কথা।   মুসলিমের সংখ্যা প্রায় দুই কোটি ৩০ লাখের মতো। তাদের সিংহভাগের কাছে ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার-শানজি। ময়দার খামি দিয়ে মোটা করে নুডলস বানিয়ে তা ডুবো তেলে কড়া করে ভাজা হয়। তারপর তা পিরামিডের মত করে সাজিয়ে পরিবেশন করা হয়। চীনের মুসলিম অধ্যুষিত শিনজিয়াং প্রদেশে উইগুর মুসলিমদের খুবই জনপ্রিয় খাবার এটি।চিনে উইগুর মুসলমানদের খুবই নিপিরন নির্যাতনের শিকার হতেহয দেশটির সরকার কতৃক।

ট্রাম্পের সুর পরিবর্তন হচ্ছে....!

ছবি
ট্রাম্প উল্টো সুরে বলছেন, হুয়াওয়েকে বেইজিংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির অংশ করা সম্ভব।  তাঁর ভাষ্য, ‘আমরা যদি চুক্তি করি, তবে যেকোনো রূপে এর অংশ হতে পারে হুয়াওয়ে।’ পরবর্তী প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভ–জি সমর্থিত পণ্যের সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের চাপে তার মিত্র দেশগুলো থেকেও চাপের মুখে পড়ছে হুয়াওয়ে। অনেকেই চীনা নজরদারির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। তবে হুয়াওয়ে বলছে, তারা স্বতন্ত্র হিসেবে কাজ করে। চীন সরকারের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নেই। তারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। কোনো দেশের জন্য তারা হুমকি নয়। হুয়াওয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রভাব ইতিমধ্যে বিশ্বের প্রযুক্তি খাতে পড়তে শুরু করেছে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সঙ্গে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পীড়নের জবাবে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো আরও শক্তিশালী হবে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদের ১ হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা কর্মসূচি ঘোষণার সময়ে হুয়াওয়েকে বাণিজ্য চুক্তির আওতায় আনার কথা বলেন ট্রাম্প। এ মাসের শুরুতে বাণিজ্য চুক্তিতে