পোস্টগুলি

আগস্ট ১৩, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

খুব সহজে হতে পারেন blogger ব্লগার....

ছবি
আপনি ইচ্ছে করলে আপনার ব্লগে (Blog)  পার্টটাইম(part time) ফুলটাইম(Full time) যে কোন ভিত্তিতেই কাজ করতে পারবেন এমন কি আপনার অবসর সময় গুলোতে আপনার ব্লগে(Blog) লেখা লেখি করে কাটাতে পারেন। মনে রাখা ভালো আপনি আপনার ব্লগে যত বেশি সময় দিবেন আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। YouTube video সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন কিভাবে (blog)তৈরি করবেন এবিষয় অনেক টিউটোরিয়াল আছে দেখুন। 

মিয়া খলিফা পর্নোগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রিতে কতটাকা রোজগার করেছেন জানতে চান...?

ছবি
নেট দুনিয়ার সবচেয়ে  জনপ্রিয় নাম  মিয়া খলিফা ।  যদিও তিনি পর্ন ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিয়েছেন বেশ কয়েক বছর আগে, তবু এখনো তাকে পর্নস্টার হিসেবেই চেনেন সকলে। আর তিনি অনেক টাকা রোজগার করেন এমনটাই ধারনা সবার। এবার ভুল ভাঙালেন তিনি নিজেই। সম্প্রতি ট্যুইটারে নিজের রোজগারের কথা উল্লেখ করেছেন মিয়া খলিফা। তিনি জানিয়ছেন ইন্ডাস্ট্রি থেকে মোটেই মোটা টাকা কামাননি তিনি এ সবই ভুল তথ্য । ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, অনেকেই ভাবে যে আমি পর্ন ইন্ডাস্ট্রি থেকে কয়েক মিলিয়ন রোজগার করি মিথ্যা কথা,  এটা সম্পূর্ণ ভুল। তিনি জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রি থেকে ১২০০০ ডলার কামিয়েছেন তিনি। তারপর আর এক পয়সাও পাননি পর্নোগ্রাফি থেকে তিনি । এমনকি পর্ন ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার পর সাধারণ কাজ খুঁজতেও তাকে যে হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছে, সে কথাও জানিয়েছেন তিনি। ১২০০০ ডলার ভারতীয় মুদ্রায় হয় ৮ লক্ষ ৫৫ হাজার। দু’বছরে যদি তিনি এই টাকা পেয়ে থাকেন, তাহলে তা সত্যিই কম এবং খুবই সামান্য । ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি আরো জানান, তাকে কখনই ওই ইন্ডাস্ট্রিতে লক্ষাধিক টাকা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়নি, তিনি পাবেন বলে আশাও করেন না। তিনি শুধুই নিজের ও এই ইন্ডা

কোরবানির চামড়া নিয়ে তেলেসমাতি ....!

ছবি
গত ৩১ বছরের মধ্যে এবারই সবচেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে পশুর চামড়া। সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ বলছেন, আর্থিক সংকটে আড়তদারেরা চামড়া কিনতে পারছেন না। আবার ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম একবারেই কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, চামড়ার দাম নিয়ে অন্তরালে কেউ কেউ নোংরা খেলা খেলে নিজেরা লাভবান হওয়ার চেষ্টা করছেন। চামড়ার দাম কম হওয়া অনেকে চামড়া ফেলে দিচ্ছে অথবা মাটিতে পুঁতে রাখছে এমন চিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দেখা গেছে। বিষয়টি নিয়ে ফেইসবুকে ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন নেটিজেনরা। সাংবাদিক ও গবেষক মেহেদী হাসান পলাশ তার ফেইসবুকে এক দীর্ঘ স্টাট্যাসে লিখেন, ‘কুরবানীর চামড়া সিন্ডিকেটের পেছনে ইসলামী শিক্ষা বিরোধী চক্রের হাত নেই তো? ভারতের চামড়া শিল্পের বাজার বহুলাংশে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের চামড়ার উপর নির্ভরশীল। পাকিস্তান ভারতের সাথে ব্যবসা বন্ধ করে দেয়ায়, এ বছর ভারতকে বাংলাদেশের চামড়ার উপর অধিক নির্ভরশীল হতে হবে। ফলে বাজার চাহিদানুযায়ী চামড়ার দাম ভাল পাওয়ার কথা। কিন্তু এ বছর ঘটেছে সম্পূর্ণ উল্টো। একসময় ৫০০ টাকায় একটি ভালমানের দেশী চামড়ার জুতা পাওয়া যেত,

গরম থেকে বাঁচতে গাড়িতে গোবর লাগান...!

ছবি
গরম থেকে বাঁচতে চান এই নিন অভিনব সমাধান  গাড়িতে গোবর লাগান...! কয়েকদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই গাড়ির ছবি পোস্ট করেন রূপেশ গৌরাঙ্গ দাস নামে এক যুবক। আর সেই ছবিতে দেখা যায় গোবরের প্রলেপে ঢাকা একটি বিশাল বহুল গাড়ি। নিজের পোস্টে রূপেশ লিখেছেন, “গোবরের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যবহার।” জানা গিয়েছে, আহমেদাবাদের বর্তমান তাপমাত্রা প্রায় ৪৫ ডিগ্রি। তাই এই পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন শাহ। ছবিটি নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই কীভাবে এই কাজটি করা হয়েছে, তা জানতে আগ্রহ প্রকাশ করেন অনেকেই। কেউ আবার জিজ্ঞেস করেছেন গোবরের কটি স্তর গাড়ি ঠান্ডা রাখতে সক্ষম? ইতিমধ্যেই এই গাড়িটি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

গোমূত্র নিয়ে ভারতের সমাচার.....

ছবি
ভারতের রাজস্থান রাজ্যের গরুচাষীরা বলছেন, গরুর দুধের চেয়েও গরুর মূত্র বিক্রি তাদের জন্যে বেশী লাভজনক। তাদের অনেকে গোমূত্র বিক্রি করছেন গরুর দুধের থেকেও বেশী দামে। অনেকে আবার যে গোমূত্র বিক্রি করছেন, তার দাম গরুর দুধের প্রায় কাছাকাছি। কৃষকরা বলছেন, গরুর দুধের দাম যেখানে লিটার প্রতি ২০ থেকে ২২ টাকা, সেখানে এক লিটার গোমূত্র কেউ বিক্রি করছেন ১৫ থেকে ৩০ টাকায়। কেউবা আবার দাম নিচ্ছেন ৫০ টাকাও। তবে গরুর দুধ দোয়ানোর থেকে গোমূত্র সংগ্রহ করা অনেক বেশী কষ্টসাধ্য কাজ। সারা রাত জেগে বসে থাকতে হয় গোমূত্র সংগ্রহ করার জন্য। তবে যে বাড়তি রোজগার হচ্ছে গোমূত্র বিক্রি করে, তার জন্য ওইটুকু কষ্ট সহ্য করতেও রাজী রাজস্থানের গরুচাষীরা। তবে দেশি প্রজাতির গরু, যেমন গির বা থারপার্কার গরুর মূত্রের চাহিদা বেশ বেশী। অন্য দিকে জার্সি গরুর মূত্র তুলনায় কম বিক্রি হয়। কৃষি বিজ্ঞানীরা বলছেন, গোমূত্র থেকে তৈরি জৈব সার যেমন চাষের জন্য প্রয়োজনীয়, তেমনই গোমূত্রের মধ্যে যেসব উপকারী রাসায়নিক রয়েছে, যা ঔষধি হিসাবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়াও হিন্দুদের পূজা অর্চনার জন্যও গোমূত্র ব্যবহার কর

গরু খাবিনা তয় মুত খা.....!

ছবি
সম্প্রতি অনলাইন নিউজে ভারতে গো-মুত্র পানের হিড়িক পড়ার খবর বেশ প্রচার পাচ্ছে। যারা গ্লাসের পর গ্লাস ঢোক ঢোক করে হলুদাভ গো-মুত্র পান করে তৃপ্তির লম্বা ঝাঁঝালো ঢেকুর তুলছেন, তাদের ধারনা গো-মুত্র পানে- জ্বর, গ্যাস্ট্রিক আলসার, খিচুনী, লেপ্রসি, ক্যান্সারের মতো রোগ সেরে যায়। আর মনে প্রানে এটা বিশ্বাস করে লিটারে লিটার গো-মুত্র কিনে পান করার হিড়িক পড়ে গেছে ভারতের সর্বত্র। কি আছে এই গো-মুত্রে? আসলে গো-মুত্র আর মানব মুত্রের উপাদান প্রায় একই। শতকরা ৯৫% ভাগ পানি, কিছু মিনারেলস যেমন সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আর কিছু হরমোনাল মেটাবলাইটস। যে গো-মুত্র পানের হিড়িকে বাজারে মুত্রের দাম দুধের দামের তিন গুন সেটা সাধারণ গো-মুত্র নয় কিন্তু। এটা হলো 'গর্ভবতী গাভীর' মুত্র। গরু গর্ভবতী থাকায় তাতে নাকি এসব রোগের উপশমকারী উপাদান বিদ্যমান রয়েছে। তাই দুধ রেখে দলে দলে গ্লাসে গ্লাসে গো-মুত্র পানের হিড়িক পড়েছে। যদিও ভারতের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞরা বার বার বলেছেন এর কোন সায়েন্টিফিক ভিত্তি নেই তবুও "স্রেফ বিশ্বাস" বলে এই লংকা কান্ড ঘটে চলেছে ভারতে। কে শুনে কার কথা। কথায় আছেনা, "বিশ্বাসে মিলায় বস্ত