পোস্টগুলি

আগস্ট ২১, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হার্ট ব্লক দীর্ঘসময় সুস্থ স্বা্ভাবিক জীবনযাপন করতে গাইড লাইন...!

ছবি
রক্তনালীর ভিতর চর্বিজাতীয় পদার্থ জমা হতে হতে রক্তনার মাঝখান দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হওয়ার পথকে সম্পূর্ন বা অাংশিকভাবে বন্ধ (ব্লক) করে দেয়াকেই হার্ট ব্লক বলা হয়ে থাকে।রক্তনালিতে চর্বিজাতীয় বস্তু খুব ধীরে ধীরে জমা হতে থাকে তাই হার্ট ব্লক খুবই ধীর গতিতে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।যেমন ধরুন একটি ব্লক ১০% থেকে বৃদ্ধি পেতে পেতে ৮০% এ পৌছাতে ব্যক্তিভেদে ১০থেকে ৩০/৪০ বছর সময় লাগতে পারে। তাই বলা হয়ে থাকে হাট ব্লক নিয়ে একজন দীর্ঘসময় সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে।হার্ট ব্লকের সংখ্যা এবং পারসেন্টেজ একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় না পৌছানো পর্যন্ত রোগী কোনরূপ শারীরিকভাবে অসুস্থতা বোধ করেন না। হার্ট ব্লকের কারনে রোগীর হার্টের রক্ত সরবরাহের স্বল্পতা দেখা দেয়।হার্ট  ব্লক এর (%) পার্সেন্টেজ বৃদ্ধি পেলে ব্লকের ভাটির দিকের অংশে রক্ত সরবরাহ কমে যায় ফলশ্রুতিতে প্রথমিক পর্যায়ে পরিশ্রম বা টেনশনকালীন সময় রক্ত সরবরাহের ঘাটতি দেখা দেওয়ায় এ সময় রোগী বুকে চাপ, ব্যথা,বুক ধরফর বা সহজে হয়রান বা পেরেশান হয়ে পড়েন। প্রাথমিক পর্যায়ে রোগী বিশ্রম নিলে বা টেনশনমুক্ত হলে অতি অল্প সময়েই উপসর্গগুলো থেকে রেহাই পান এবং সুস্থতাবোধ করে

কালিজিরার উপকারিতা কি...?

ছবি
কালিজিরা এর বৈজ্ঞানিক নাম Nigella Sativa Linn। এর স্ত্রী, পুরুষ দুই ধরণের ফুল হয়, রং সাধারণত হয় নীলচে সাদা (জাত বিশেষে হলুদাভ), পাঁচটি পাঁপড়ি বিশিষ্ট । কিনারায় একটা রাড়তি অংশ থাকে। তিন-কোনা আকৃতির কালো রং এর বীজ হয় । গোলাকার ফল হয় এবং প্রতিটি ফলে ২০-২৫ টি বীজ থাকে । আয়ুর্বেদীয় , ইউনানী, কবিরাজী ও লোকজ চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। মশলা হিসাবে ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে, এটি পাঁচ ফোড়নের একটি উপাদান। বীজ থেকে পাওয়া তেল। স্মরণ শক্তি বৃদ্ধিঃ এক চা-চামচ পুদিনাপাতার রস বা কমলার রস বা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে নিয়মিত সেব্য। যা দুশ্চিন্ত দূর করে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে। কালোজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিসেপটিক। মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। কালোজিরা খেলে আমাদের দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এতে করে মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির হয়। যা আমাদের স্মৃতি শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। মাথাব্যথাঃ কালিজিরা অাপনার মাথা ব্যথায় খুবই উপকারি। মাথা

গরুর মাংস খাবার অাগে দেখুন....

ছবি
অামাদের দেশের গরুর মাংস অনেকেরই প্রিয় খাবার তবে অতিরিক্ত মাংস স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।বেশি মাংস খেলে বেড়ে যায়  ক্যান্সারের ঝুঁকি। অস্ট্রেলিয়ার বাওয়েল ক্যান্সার সংগঠনের মতে, সপ্তাহে ৫০০ গ্রামের বেশি মাংস না খেলে অন্ত্রের ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশ  কমান যায়। মাংস খাওয়া যেতে পারে চর্বি বাদ দিয়ে। তবে তা অবশ্যই অতিরিক্ত নয়। কেননা অতিরিক্ত কিছুই শরীরের জন্য ভাল নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, সপ্তাহে ৫ দিনের বেশি মাংস খাওয়া উচিৎ নয়। অাপনি মাংস খাওয়ার সময় সংযমী হয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ খান কখন বেশী খাবেন না। এক্ষেত্রে দিনে ৬৫/৭০ গ্রামের বেশি মাংস না খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। সব সময় মাংস না খেয়ে মাংসের বদলে নজর দিন ফলমূল, মাছ, শাকসবজির দিকে। নতুন কোনো রেসিপিও ট্রাই করে দেখতে পারেন প্রতিদিন । প্রতি বছর কমপক্ষে এক সপ্তাহ মাংস ছাড়া থাকার চেষ্টা করুন।প্রতি সপ্তাহে দুদিন মাংসের বদলে খেয়ে নিন অন্য কিছু ডাল তরকারি । এই দুদিন নাহয় পছন্দের রেস্তোরাঁগুলো থেকে একটু দূরেই থাকুন! রোগা পশু জবেহ থেকে বিরত থাকুনঃরোগাক্রান্ত গরু/ছাগল জবাই করে তার মাংস খেলে তার মাংসের জীবাণু দেহে বিষ উৎপন্ন করে