পোস্টগুলি

মে ১১, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তালমাখানা কি....?

ছবি
তালমাখনা হলো এক ধরনের ভেষজ গাছ।এই গাছের শিকর দিয়ে ভেষজ বা আয়ুর্বেদিক ঔষুধ তৈরি করা হয়।এ গাছের বহুবিদ গুনাগুন রয়েছে। তালমাখনার প্রচলিত নাম কুলেখাড়া। বৈজ্ঞানিক নাম Hygrophila spinosa,এরা Acanthaceae পরিবার ভূক্ত।  তালমাখানায় আছে অনেক ঔষধীগুন। এর পাতা শিকড় ও বীজ সবই উপকারী রাসায়নিক উপাদানে ভরপুর। যেমন--এলকালয়েড্‌স, ফাইটোস্টেরোল, ও সুগন্ধের তৈলাক্ত পদার্থ। আর আছে এনজাইম ডাইয়াসটেস ও লিপেস।ফলে এর রস প্রস্রাববর্ধক,মূত্রনালির নানা রকম রোগ্র উপকারী।এমনকি মূত্রনালির পাথর দূর করতেও বেশ সাহায্য করে থাকে।এ সব ছাড়াও জন্ডিস ও বাতজনিত রোগেও এর বীজের তেল বেশ কার্যকরী। এটা রান্নাতেও ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে ফুচকায়। তালমাখনা ছাড়া ফুচকা বানানোর কথা যেনো কল্পনাই করা যায়না!!

পাকা পেঁপের কেন খাবেন.. ?

ছবি
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন৷ গরমে ডিহাইড্রেশন, হজমের সমস্যা বাড়ে৷ তবে কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেলে পাইলস হয়ে যায়৷ যা এক মারাত্মক সমস্যা৷ পাইলস সারাতে অব্যর্থ পাকা পেঁপে৷ এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা৷ পাকা পেঁপেতে থাকে এনজাইম প্যাপেইন যা হজমে সাহায্য৷ যেকোনও জটিল খাবার সহজে পরিপাক করাতে পারে পেঁপে৷ যে কারণে খাসির মাংস রান্নার সময় তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে মেশানো হয় পেঁপে৷ সেই সঙ্গেই পেঁপেতে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার ও জল৷ এই প্যাপেইন, ফাইবার ও জলের মিশ্রণই কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটি দূরে রাখতে অব্যর্থ৷ আমরা সবাই জানি পাইলসের প্রধান কারণই হল কোষ্ঠকাঠিন্য৷ ঠিক তেমনই পেঁপেতে থাকে আরও একটি জরুরি উপাদান কোলিন৷ যা শরীরে পেশীর সংকোচন, প্রসারণে সাহায্য করে৷ স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়ায়৷ পাইলস বা অ্যানাল হেমারয়েডসের সমস্যা দূর করতে স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা খুবই প্রয়োজনীয়৷ এর ফলে অ্যানাল মাসলের সংকোচন, প্রসারণ ভাল হয়৷

হিটস্ট্রোক কি...?

ছবি
হিটস্ট্রোক স্বাভাবিক অবস্থায় রক্ত দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। কোনো কারণে শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে ত্বকের রক্তনালি প্রসারিত হয় এবং অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে দেয়। প্রয়োজনে ঘামের মাধ্যমেও শরীরের তাপ কমানো হয়। কিন্তু প্রচণ্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে অনেকক্ষণ থাকলে বা পরিশ্রম করলে তাপ নিয়ন্ত্রণ আর সম্ভব হয় না। এতে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বিপদসীমা ছাড়িয়ে যায় এবং হিটস্ট্রোক দেখা দেয়। হিটস্ট্রোকের লক্ষণ : তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেহে নানা রকম প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে হিটস্ট্রোকের আগে অপেক্ষাকৃত কম মারাত্মক হিট ক্র্যাম্প অথবা হিট এক্সাসশন হতে পারে। হিট ক্র্যাম্পে শরীরের মাংসপেশি ব্যথা করে, দুর্বল লাগে এবং প্রচণ্ড পিপাসা লাগে। এর পরের ধাপে হিট এক্সাসশনে দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস, মাথাব্যথা, ঝিমঝিম করা, বমিভাব, অসংলগ্ন আচরণ ইত্যাদি দেখা দেয়। এই দুই ক্ষেত্রেই শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ঠিক থাকে এবং শরীর প্রচণ্ড ঘামতে থাকে। এ অবস্থায় দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এর লক্ষণগুলো হলো : তাপমাত্রা দ্রুত ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে যায়। ঘাম বন্ধ হয়ে যায়। ত্বক শুষ্ক ও

খালি পায় হাটুন....!

ছবি
অাপনি যদি ৩০ মিনিট খালি পায়ে হাঁটেন তবে অাপনার  বহু ইতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরে। এতে জ্বালা পোড়া কমা, স্ট্রেস কমার মতো উপকার পাওয়া যায়। খালি পায়ে হাঁটলে পায়ের আকৃতি সঠিক হয়। কাজের স্মৃতিশক্তিও বাড়ে। আবার পায়ের তলার চামড়া শক্ত হয়। এছাড়া খালি পায়ে থাকলে ওয়ার্কআউটের সময় পায়ে আঘাত লাগার সম্ভাবনা কমে। মাটিতে হাঁটলে পায়ের সংক্রমণ কমে। এছাড়াও আপনার শরীরের ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ হয়। খালি পায়ে হাঁটলে হাঁটু, পশ্চাদদেশের মুভমেন্ট সঠিক হয় ও পায়ের জোর বাড়ে। তবে অনেক রোগের ক্ষেত্রে খালি পায়ে হাঁটা উচিত নয়। অস্টিওআর্থারাইটিসের সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই খালি পায়ে হাঁটুন।