পোস্টগুলি

মে ২৩, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শসার উপকার কি...?

ছবি
শসার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর থাকে। এছাড়াও আছে ভিটামিন কে, কপার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি। যে কারণে প্রতিদিন একটা করে শসা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। আবার রোজা রেখে এই গরমে শসা বেশি করে খাওয়া উচিত। কারণ শসার মধ্যে থাকা পানি আমাদের হাইড্রেট থাকতে সাহায্য করে। এছাড়াও আরো যে কাজ করে জেনে নিন। সংক্রমণে বাধা যে কোনো রকম ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে শসা। গরমে আমাদের ত্বকে নানা অ্যালার্জির সমস্যা দেখা যায়। গরম থেকেও ইউরিন জ্বালা হয়। এই সময় শসা খেলে খুবই উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে থাকা বিশেষ উপাদান সংক্রমণে বাধা দেয়। ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমায় প্রোস্টেট ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে শসা খুবই ভাল কাজে আসে। শসার মধ্যে যে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। হজমে সাহায্য করে রোজা রাখার কারণে আমাদের হজমে মারাত্নক সমস্যা হয়ে যায়। শসার মধ্যে হজম উপযোগী ফাইবার থাকে। ফলে যে কোনো কিছু খাওয়ার পর শসা খেলে তাড়াতাড়ি হজম হয়। আর খুব মসলাদার কোনো খাবার হলে তার সঙ্গে স্যালাডে শসা রাখা হয়। হার্টের সমস্যা প্রতিরোধ শসার মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ব্লাড স

সরিষার উপকারিতা কি

ছবি
সরিষা বীজের নির্যাস থেকে তৈরি সরিষার তেল ভিটামিন এ এর চমৎকার উৎস। আর ভিটামিন এ চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। তাই এর ব্যবহারে চুলের বৃদ্ধি দ্রুত হয়। এছাড়াও এতে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই, ওমেগা ৩ ও ৬ ফ্যাটি এসিড থাকে যা চুলকে শক্তিশালী হতে সাহায্য করে। এটি চুলকে উজ্জ্বল ও দীপ্তিময় হতেও সাহায্য করে। এছাড়াও সরিষা বীজ প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করে, ত্বককে আর্দ্র রাখে, বয়স বৃদ্ধিকে ঠেকায়, সংক্রমণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে, দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে, পেশীর ব্যথা থেকে মুক্ত হতে, ঠান্ডা ও পিঠের ব্যথা নিরাময়ে এবং জ্বর নিরাময়ে সাহায্য করে। সূত্র: স্টাইলক্রেজ

বেগুন নবাগত শিশুর জন্য....

ছবি
গর্ভাবস্থায় বেগুন খেলে হবু সন্তানের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। এছাড়াও শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি হয়। তবে শুধু বেগুন নয় এই সময় অন্যান্য সবজিও খাওয়া ভাল। ভ্রূণের বৃদ্ধিতে বেগুনে প্রচুর ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ ইত্যাদি রয়েছে। এছাড়াও প্রচুর পরিমানে খনিজ রয়েছে। আর বেগুন ভ্রূণের রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গর্ভাবস্থায় অনেকেরই ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। নানা কারণেই তখন রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। তখন যদি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বেগুন রাখা যায় তাহলে ভাল ফল পাওয়া যায়। হজমে সাহায্য করে এই সময় অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এছাড়াও হজম ঠিকমত হয় না। বেগুনের মধ্যে ডায়েটারি ফাইবার থাকে। যা হজমে সাহায্য করে ও গর্ভস্থ সন্তানকেও পুষ্টি দেয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে ও নানা রকম রোগ জীবাণুর বৃদ্ধি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে, হার্টের যে কোনো রকম রোগ থেকে দূরে রাখে। তবে অনেক সময় গর্ভাবস্থায় বেগুন খেলে অনেকেরই গর্ভপাত ও সময়ের আগে প্রসবের সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেকেরই হজমের সমস্যা হয়। তাই বেগুন খেলেও চিকিৎসকের পর