পোস্টগুলি

জুন ৮, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পেঁপে কেন খাবেন.....?

ছবি
পেঁপে কান পাকা, জ্বর ও ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে পেঁপে শরীরে কোলেস্টেরল তৈরিতে বাধা দেয় ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। আলছারের রোগীদের জন্য পেঁপের জুস অতি উপাদেয় পাকা পেঁপে ডায়বেটিকস রোগীদের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয় চোখের জোতি বৃদ্ধিতে পেঁপে অতি উপকারী।

ব্রয়লার খাওয়া কি ঠিক....?

ছবি
ব্রয়লার চিকেন খেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। একাধিক গবেষণয়া দেখা গেছে প্রায় ৬৭ শতাংশ ব্রয়লার মুরগির শরীরে ই-কোলাই ব্যাকটেরিয়া থাকে, যা কোনোভাবেই কিন্তু আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো নয়।ওষুধ বা এন্টিবায়োটিক এর পরিনতি তো অারো ভয়ংকর।  সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া

ফুলচাষে ভাগ্য বদল......!

ছবি
বর্ণিল রঙে জীবন সাজিয়েছেন সাতক্ষীরার তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের মিঠাবাড়ী গ্রামের কৃষক গোলাম মোস্তফা ও আকরম আলী। দেশি জাতের গাঁদা ফুলেরচাষ করে ভাগ্য বদলেছেন এ দুই কৃষক। ফুলচাষ করে স্বপ্ন বুনছেন তারা। ফুল চাষেই দেখছেন আশার আলো। ফুল ছাড়া এখন কোন অনুষ্ঠানই হয়না। বিভিন্ন দিবসে ফুলের ব্যবহার বেড়েছে। তাই ফুলচাষ দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরায়। জেলার আবহাওয়া ফুল চাষের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। আম, কুলের পর এবার ফুল খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নব দিগন্ত। এমনটি দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা। সরেজমিন জানা যায়, চলতি মৌসুমে প্রথমবারের দেড় বিঘা জমিতে দেশি জাতের গাঁদা ফুলচাষ করেন, কৃষক আকরম আলী ও পাঁচপাড়া গ্রামের কৃষক গোলাম মোস্তফা। আর প্রথমবারেই সাফল্যের মুখ দেখেছেন তারা। তাদের এ সাফল্যের পেছনে কাজ করছেন বেসরকারি সংস্থা ‘উন্নয়ন প্রচেষ্টা’। উন্নয়ন প্রচেষ্টার কৃষি কর্মকর্তা নয়ন হোসেন বলেন, আমাদের প্রথমে আশঙ্কা ছিলো সাতক্ষীরার মাটিতে ফুলচাষ হবে কি না। কিন্তু এখানে ফুল চাষে তারা সফল হয়েছে। তাদের এই সফলতা দেখে আরো অনেক কৃষকরা ফুল চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। কৃষক আকরম আলী জানান, দেড় বিঘা জমিতে গাঁদ

মজাই যখন জেলার কারন হয়েছে...!

ছবি
বিস্কুটের মধ্যে টুথপেস্ট দিয়ে খেতে দিয়েছিলেন স্প্যানিশ ইউটিউবার কাংহুয়া রেন।  এরূপ অমানবিক আচরণের জন্য তাকে ১৫ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির আদালত। এছাড়া গৃহহীন ওই প্রবীণকে ২০০০০ ইউরো প্রদান করতে অভিযুক্ত ইউটিউবারকে আদালত নির্দেশ দিয়েছেন। খবর বিবিসি'র। খবরে বলা হয়, গৃহহীন ওই ব্যক্তিকে টুথপেস্ট ভরা ওরিও বিস্কুট খেতে দিয়েছিলেন ওই স্প্যানিশ ইউটিউবার। বিস্কুট মনে করে তা খেয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি বমি করা শুরু করেন। আর এ ঘটনার গোপনে ধারণ করা ভিডিও ইউটিউবে দেয়ার পর রেনের উপরে নিন্দার ঝড় শুরু হয়। পরে নিন্দার মুখে পড়ে রেন ওই ভিডিও ডিলিট করে দেন। এছাড়া ওই ব্যক্তিকে রেন প্রথমে ২০ ইউরো ও পরবর্তীতে ৩০০ ইউরো অফার করেন যাতে তিনি কোনো আইনি পদক্ষেপ না নেন।