ফুলচাষে ভাগ্য বদল......!
বর্ণিল রঙে জীবন সাজিয়েছেন সাতক্ষীরার তালা উপজেলার নগরঘাটা ইউনিয়নের মিঠাবাড়ী গ্রামের কৃষক গোলাম মোস্তফা ও আকরম আলী।
দেশি জাতের গাঁদা ফুলেরচাষ করে ভাগ্য বদলেছেন এ দুই কৃষক। ফুলচাষ করে স্বপ্ন বুনছেন তারা। ফুল চাষেই দেখছেন আশার আলো। ফুল ছাড়া এখন কোন অনুষ্ঠানই হয়না। বিভিন্ন দিবসে ফুলের ব্যবহার বেড়েছে। তাই ফুলচাষ দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরায়। জেলার আবহাওয়া ফুল চাষের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। আম, কুলের পর এবার ফুল খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নব দিগন্ত। এমনটি দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা। সরেজমিন জানা যায়, চলতি মৌসুমে প্রথমবারের দেড় বিঘা জমিতে দেশি জাতের গাঁদা ফুলচাষ করেন, কৃষক আকরম আলী ও পাঁচপাড়া গ্রামের কৃষক গোলাম মোস্তফা। আর প্রথমবারেই সাফল্যের মুখ দেখেছেন তারা। তাদের এ সাফল্যের পেছনে কাজ করছেন বেসরকারি সংস্থা ‘উন্নয়ন প্রচেষ্টা’। উন্নয়ন প্রচেষ্টার কৃষি কর্মকর্তা নয়ন হোসেন বলেন, আমাদের প্রথমে আশঙ্কা ছিলো সাতক্ষীরার মাটিতে ফুলচাষ হবে কি না। কিন্তু এখানে ফুল চাষে তারা সফল হয়েছে। তাদের এই সফলতা দেখে আরো অনেক কৃষকরা ফুল চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। কৃষক আকরম আলী জানান, দেড় বিঘা জমিতে গাঁদা ফুল চাষাবাদে ফুলের কাটিং, সেচ, চাষাবাদ এবং ছত্রাকনাশক ব্যবহার করতে সব মিলিয়ে খরচ হয়েছিল মাত্র ৫৫-৬০ হাজার টাকা। এক মাসের মধ্যেই চারা গাছগুলো থেকে বেরিয়ে আসে ফুলের কুড়ি। এক-দেড় মাসের মধ্যে ফুলে ফুলে ভরে যায় তার ক্ষেত। তারপর থেকে তারা এখন পর্যন্ত ফুল বিক্রি করে আয় করেছেন প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকা। কৃষক গোলাম মোস্তফা বলেন, সাতক্ষীরার ফুল ব্যবসায়ীরা ক্ষেত থেকে ১৭০-২০০ টাকা হাজার দরে ফুল কিনে নিয়ে যায়।
প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার ফুল বিক্রি হয়। গাঁদা ফুল চাষের এই সাফল্যের গল্প জানতে চাইলে কৃষক আকরম আলী বলেন, আমি এই ২৫ বছর ধরে ফুল চাষের সাথে জড়িত।
দেশি জাতের গাঁদা ফুলেরচাষ করে ভাগ্য বদলেছেন এ দুই কৃষক। ফুলচাষ করে স্বপ্ন বুনছেন তারা। ফুল চাষেই দেখছেন আশার আলো। ফুল ছাড়া এখন কোন অনুষ্ঠানই হয়না। বিভিন্ন দিবসে ফুলের ব্যবহার বেড়েছে। তাই ফুলচাষ দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরায়। জেলার আবহাওয়া ফুল চাষের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। আম, কুলের পর এবার ফুল খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নব দিগন্ত। এমনটি দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা। সরেজমিন জানা যায়, চলতি মৌসুমে প্রথমবারের দেড় বিঘা জমিতে দেশি জাতের গাঁদা ফুলচাষ করেন, কৃষক আকরম আলী ও পাঁচপাড়া গ্রামের কৃষক গোলাম মোস্তফা। আর প্রথমবারেই সাফল্যের মুখ দেখেছেন তারা। তাদের এ সাফল্যের পেছনে কাজ করছেন বেসরকারি সংস্থা ‘উন্নয়ন প্রচেষ্টা’। উন্নয়ন প্রচেষ্টার কৃষি কর্মকর্তা নয়ন হোসেন বলেন, আমাদের প্রথমে আশঙ্কা ছিলো সাতক্ষীরার মাটিতে ফুলচাষ হবে কি না। কিন্তু এখানে ফুল চাষে তারা সফল হয়েছে। তাদের এই সফলতা দেখে আরো অনেক কৃষকরা ফুল চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। কৃষক আকরম আলী জানান, দেড় বিঘা জমিতে গাঁদা ফুল চাষাবাদে ফুলের কাটিং, সেচ, চাষাবাদ এবং ছত্রাকনাশক ব্যবহার করতে সব মিলিয়ে খরচ হয়েছিল মাত্র ৫৫-৬০ হাজার টাকা। এক মাসের মধ্যেই চারা গাছগুলো থেকে বেরিয়ে আসে ফুলের কুড়ি। এক-দেড় মাসের মধ্যে ফুলে ফুলে ভরে যায় তার ক্ষেত। তারপর থেকে তারা এখন পর্যন্ত ফুল বিক্রি করে আয় করেছেন প্রায় দেড় লক্ষাধিক টাকা। কৃষক গোলাম মোস্তফা বলেন, সাতক্ষীরার ফুল ব্যবসায়ীরা ক্ষেত থেকে ১৭০-২০০ টাকা হাজার দরে ফুল কিনে নিয়ে যায়।
প্রতিদিন ২০-২৫ হাজার ফুল বিক্রি হয়। গাঁদা ফুল চাষের এই সাফল্যের গল্প জানতে চাইলে কৃষক আকরম আলী বলেন, আমি এই ২৫ বছর ধরে ফুল চাষের সাথে জড়িত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন