পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

উদ্যোক্তা বিরানি বিক্রি করে চল্লিশ কোটি টাকার মালিক.....

ছবি
আপনি কতটা স্বাচ্ছন্দ্যে আছেন বা মাস শেষে কত বেশি পরিমাণ অর্থ আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সে যোগ হচ্ছে তার কিছুতেই কিছু যায় আসে না, যদি না কর্মজীবনে আপনি যে কাজটিকে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন তা থেকে মানসিক প্রশান্তি পেয়ে থাকেন। ঠিক এমনটাই ঘটেছিল ১৯৯৭ সালে ব্যাঙ্গালোর ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করে বেরিয়ে বাবার স্টিলের ব্যবসায় যোগ দেয়া নাভাজ শরিফের সাথে। তার পৈতৃক ব্যবসা খুব ভালো চলছিল। অবশ্য শুধু ভালো বললে কম বলা হবে, আশাতীত রকমের ভালো করছিল। কিন্তু বেশ কিছুদিন ব্যবসায়ে মনোনিবেশ করে এবং নিজের সামর্থ্যের সবটুকু নিংড়ে দিয়েও শরিফ বুঝতে পারে, এই ব্যবসায়ে আসলে তার নতুন করে কোন অবদান রাখার সুযোগ নেই। আর সেজন্য ব্যবসার অবস্থা যতই ভালো হোক না কেন, সেটার মাধ্যমে খুব একটা মানসিক প্রশান্তি পাচ্ছিল না সে। মনের মধ্যে সবসময়ই কেমন একটা খুঁতখুঁতানি আর অতৃপ্তি থেকেই যাচ্ছিল। তাই একদিন সে ঠিক করল, এই ব্যবসায় আর নয়। তাকে নতুন কিছু করা শুরু করতে হবে। এবং শেষমেষ সেটাই করল সে। ব্যক্তিজীবনে শরিফ খুবই ভোজনরসিক। বিশেষ করে বিরিয়ানি তার খুবই পছন্দের একটা খাবার। তাই তার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বারবার তাকে জানান দিচ্ছিল, এ

ভালো অাইডিয়া থাকলে পাবেন উদ্যোক্তা বিনিয়োগ...

ছবি
স্টার্টআপ আইডিয়ার উপর বিনিয়োগের ঘোষণা.....! বেকারত্ব সমস্যা দূর করার জন্য তরুণদের আইডিয়ার উপর বিনিয়োগ করতে চান বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং এর সাধারণ সম্পাদক এবং ফিফোটেক এর সিইও তৌহিদ হোসেন। গত সোমবার তিনি গণমাধ্যমকে স্টার্টআপ আইডিয়ার উপর বিনিয়োগ করার কথা জানান। তিনি বলেন, নতুনদের সুযোগ করে দিতে এবং নতুন কর্মসংস্থান তৈরির জন্য আমি কিছু স্টার্টআপ আইডিয়ার উপর বিনিয়োগ এবং মেন্টরিং করতে চাই। যদি আপনার ৫ থেকে ২০ লাখ টাকার মধ্যে সার্ভিসের ওপরে কোন স্টার্টআপ আইডিয়া থাকে সেটা একপাতার বিস্তারিত লিখে আমাদের পাঠাতে পারেন। শর্ট লিস্ট হবার পরেই বিস্তারিত জানানো হবে। যাদের আইডিয়া ভালো লাগবে তাদের নিয়ে আমি কাজ শুরু করবো এক মাসের মধ্যে। আইডিয়াটা লিখে ইমেইল পাঠানোর ঠিকানা E-mail: [email protected]। আইডিয়া পাওয়ার পরই অফিসিয়ালভাবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনাদের সাথে যোগাযোগ করা হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে সরকারের পাশপাশি ব্যক্তি উদ্যোগও অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। আর এজন্যই প্রাথমিকভাবে এটা শুরু করলেন তৌহিদ হোসেন। গৃহীত প্রকল্পগুলো পরবর্তীতে সরকার

উদ্যোক্তা মাটির পরিবর্তে পানি ছিটিয়ে ঘাস উৎপাদন.....

ছবি
মাটি ছাড়া কেবল পানি ছিটিয়ে পশুখাদ্য উৎপাদিত হচ্ছে যশোরে। হাইড্রোফনিক (মৃত্তিকাবিহীন জল চাষ বিদ্যা) ফডার নামের এই প্রযুক্তিতে পশুখাদ্য উৎপাদনে খরচ কম। এই খাদ্যে বাজারের দানাদার ও মাঠের সবুজ ঘাসের প্রায় সব পুষ্টি উপাদান আছে। তাই ধীরে ধীরে বিষয়টি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। যশোর সদর উপজেলার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের ‘কৃষক বাড়ি’ ও ‘যশোর ডেইরি’ খামারের উদ্যোক্তারা এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে খাদ্য উৎপাদন করছেন। গম, ছোলা, খেসারি, ভুট্টা, সয়াবিন, মাষকলাইসহ বিভিন্ন শস্যের অঙ্কুরোদ্‌গম বীজ ব্যবহার করে খাদ্যটি উৎপাদন করা যায়। জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় উপপরিচালক মো. নিজাম উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, ‘হাইড্রোফনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পশুখাদ্য তৈরি খুবই সম্ভাবনাময়। শুধু এই খাদ্য দিয়ে গরু, ছাগল, ভেড়া, খরগোশ ও রাজহাঁস পালন করা সম্ভব। ২২ বিঘা জমির ওপর ‘যশোর ডেইরি’ খামার স্থাপিত। খামারটিতে ৩৩টি গরু আছে। খাদ্যের চাহিদা মেটানোর জন্য অন্তত ১৫ বিঘা জমিতে নেপিয়ারসহ বিভিন্ন প্রজাতির ঘাস লাগানো আছে। তারপরও হাইড্রোফনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে দৈনিক ১০০ কেজি খাদ্য উৎপাদন করছে তারা। এ বিষয়ে যশোর ডেইরির স্ব

পিঠে বিক্রি করে ইনকাম উদ্যোক্তা অাইডিয়া.....

ছবি
পিঠার নামঃপানতোয়া / ডিম পিঠা/পানপভন পিঠা। উপকরণঃডিম ২টি, লবণ স্বাদমতো, ময়দা দুই কাপ, চিনি এক টেবিল চামিচ , বেকিং পাউডার প্রয়োজন মতো পানি ও ভাজার জন্য তেল। প্রণালিঃ প্রথমে একটি ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে ডিম ভেজে নিতে হবে। ময়দা ২ কাপ ,১চা চামিচ বেকিং পাউডার ও পানি স্বাদমতো চিনি দিয়ে এর সাথে একটি ডিম ফেটিয়ে মিশ্রিত করতে হবে মিশ্রণ তৈরি (অনেকটা পাটি সাপটা পিঠের গোলার মতো)হবে । এবার ভাজা ডিম মিশ্রণে ডুবিয়ে তা ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে। একই ভাবে চার বার/পাঁচ বার মিশ্রণে ডুবিয়ে ভেজে তুলে নিতে হবে। ছুরি দিয়ে কেটে পরিবেশন করুন পানতোয়া পিঠা। এই পিঠা প্রতিটি পিচ ২০/- বিক্রি করতে পারেন।

বাসা পাল্টানো সার্ভিস থেকে উদ্যোক্তা....!

ছবি
শহরে নতুন উদ্যোক্তা দের জন্য দিন বদলের সাথে সাথে নতুন কিছু Idea প্রতিদিন যোগ হচ্ছে। এখন বাসা পাল্টানো যে কি ঝামেলা যে ভুগছেন সে-ই বুঝতে পারবে। চাইলে এই সার্ভিস দিতে পারেন তিন চারজনের মত জনবল বা বন্ধু মিলে খুলতে পারেন এমন সার্ভিস ব্যবসা। বিভাগের শহরে বা বড় শহরে এটি এখন খুবই জনপ্রিয় একটি সার্ভিস। [][]কি করতে হবে...? দুই তিনটা পিকাপের ড্রাইভারেন মোবাইল নম্বর রাখতে হবে। ভ্যন গাড়ি, ঠেলা গাড়ি চালায় এমন লোকের মোবাইল নম্বর কালেকশান থাকতে হবে।অার একটি ফেজবুক পেজে বেশ হয়েগেলো। ধরুন একটা বাসা পাল্টানোর সার্ভিস দিতে পিকাপ, ট্রাকের ভাড়া যদি হয় ১০০০/- অাপনাদের সর্বমোট চার্জ ধরুন ৩০০০/- এজন্য জনবল নিজেরাই দিতেপারেন। একান্ত প্রয়োজনে একজন বা দুজনের মত কর্মী নিতেপারেন। অবশ্য প্রথমে কমিশনে নিবেন। দুরত্বে হলে সার্ভিস চার্জ সেই অনুযায়ী হবে। প্রথমে একটু কঠিন মনে হলেও পরে এ ব্যবসার পরিচিতি হলে একসময় সামাল দিতে হিমসিম খেতে হবে। মাসে ৫০হাজার থেকে একলক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন এই বাসা পাল্টানোর সার্ভিস থেকে। (এটামেন্টেইন-করা খুবই সহজ যে পঞ্চম শ্রেণীর পাশ করা লেবার ও করতে পারেনঃ Sorry খোঁচা ম

উদ্যোক্তা হন মাত্র চল্লিশ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে মাসে ইনকাম করুন চল্লিশ হাজার....!

ছবি
কি ভাবছেন নতুন পাগলের অামদানী তাইনা। এই ব্যবসাটা করতে তিন-চার জন বন্ধু হলে ভালো হবে। ধরুন অাপনি বেকার অাপনার এমন তিন-চারজন বন্ধু নিশ্চয়ই অাছে তাদের নিয়ে করতে পারেন এই ব্যবসা। বর্তমানে বিয়ে সাদির খরচা রমরমা যে বিয়ে করছে সে যানে। এই ধরুন বিয়ের গাড়ি সাজিয়ে গুছিয়ে দিতে হাজার পনেরো টাকা লাগে, বিয়ের লাইটিং হাজার পনেরো, বাসর ঘর সাজানোর জন্য অাট দশ হাজার, অার গায়ে হলুদের জন্য লেখা যেমন " অাজ মিতুর গায় হলুদ" এক বা দের-হাজার টাকা। বরের জন্য বিয়ের পাঞ্জাবি, পায়জামা, নাগরা জুতা মিনিমাম হাজার পনের তাইনা। দিন বদলে গেছে এখন অাপনি চাইলে একটা বিজনেস করতে পারেন যেমনঃ বিয়ের গাড়ি ফুলদিয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে দিতে এবং বাজার দরের চেয়ে ২০% কমে কারন অাপনার ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে এটা সবচেয়ে জনপ্রিয় পলিসি। লাইটিং বিয়ের লাইটিং ঘেট এখন সাদা প্লাস্টিকের বোটের উপরে করা হয় যা চাইলে ৮/১০ হাজার টাকা দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন। বিয়ের লাইটিং ঘেট ভাড়া দিয়ে বেস ভালো ইনকাম করতে পারেন। "অাজ মিতুর গায় হলুদ " এমন লেখা ককসিটে লিখে রং বা জরি লাগিয়ে বিক্রি করতে পারেন বন্ধুরা অডার নিয়ে ১০০০/-থেক ১২০০/-র ম