পোস্টগুলি

আগস্ট ২৪, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তেলাকুচার উপকারিতা কি...?

ছবি
তেলাকুচা দেশের প্রায় সব অঞ্চলে বসত বাড়ির আশে পাশে, রাস্তার পাশে বন-জঙ্গলে জন্মায় এবং বংশ বিস্তার করে। সাধারণত চৈত্র বৈশাখ মাসে তেলাকুচা রোপন করতে হয়। পুরাতন মূল শুকিয়ে যায় না বলে গ্রীষ্মকালে মৌসুমি বৃষ্টি হলে নতুন করে পাতা গজায় এবং কয়েক বছর ধরে পুরানো মূল থেকে গাছ হয়ে থাকে। অবহেলিত এ লতা জাতীয় গাছটি অত্যন্ত উপকারী। আসুন জেনে নিই এর ঔষধি গুণ। ডায়াবেটিস:- ডায়াবেটিস হলে তেলাকুচার কান্ড সমেত পাতা ছেঁচে রস তৈরি করে আধাকাপ পরিমাণ প্রতিদিন সকাল ও বিকালে খেতে হবে। তেলাকুচার পাতা রান্না করে খেলেও ডায়াবেটিস রোগে উপকার হয়। জন্ডিস:- জন্ডিস হলে তেলাকুচার মূল ছেঁচে রস তৈরি করে প্রতিদিন সকালে আধাকাপ পরিমাণ খেতে হবে। পা ফোলা রোগে :- গাড়িতে ভ্রমণের সময় বা অনেকক্ষণ পা ঝুলিয়ে বসলে পা ফুলে যায় একে শোথ রোগ বলা হয়। তেলাকুচার মূল ও পাতা ছেঁচে এর রস ৩-৪ চা চামচ প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে। শ্বাসকষ্ট :- বুকে সর্দি বা কাশি বসে যাওয়ার কারণে শ্বাসকষ্ট (হাপানি রোগ নয়) হলে তেলাকুচার মূল ও পাতার রস হালকা গরম করে ৩-৪ চা চামচ পরিমাণ ৩ থেকে সাত দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে খেতে হবে। কাশি :- শ্লেস্মাকাশি হলে শ্

অামলকি কেন খাব...?

ছবি
অামলকিঃপ্রতিদিন মাত্র একটি আমলকি খেয়ে আমাদের ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ করতে পারে। আমলকি শরীর ঠান্ডা রাখে, রক্ত, মাংস ও হাড়ের গঠনে ভূমিকা রাখে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, পায়খানা স্বাভাবিক রাখা ও পুরুষের দেহে বীর্য বর্ধক হিসাবে কাজ করে। চোখের জন্যও আমলকি বিশেষ ভাবে উপকারী।   প্রতি ১০০ গ্রাম আমলকিতে আছে ১) পানি- ৯১.৪ গ্রাম, ২) খনিজ -০.৭ গ্রাম, ৩) প্রোটিন – ০.৯ গ্রাম, ৪) ক্যালসিয়াম – ৩৪.০ মিগ্রা, ৫) আয়রণ – ১.২ মিগ্রা, ৬) ভিটামিন বি১-১০.০২ মিগ্রা, ৭) ভিটামিন বি২-২০.০৮ মিগ্রা, ৮) ভিটামিন সি-৪৬৩ মিগ্রা। আমলকিতে পেয়ারার চেয়ে আড়াই গুণ, লেবুর চেয়ে সাড়ে চার গুণ, আমের চেয়ে ১০ গুণ, কমলার চেয়ে ১১ গুণ, আমড়ার চেয়ে ৫ গুণ সহ সব ফলের চেয়ে দ্বিগুণ থেকে বেশি ভিটামনি সি থাকে তাই পুষ্টিকর ফল হিসেবে অামলকি জনপ্রিয় ফল বলা চলে। আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে।বমি বন্ধে কাজ করে।দীর্ঘমেয়াদি কাশি সর্দি হতে উপকার পাওয়ার জন্য আমলকীর নির্যাস উপকারী। এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক।এটি দাঁত,চুল ও ত্বক ভাল রাখে।এটি খাওয়ার রুচি বাড়ায়।কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অম্ল,রক্তাল্পতা, বমিভাব দূর করতে