পোস্টগুলি

আগস্ট ২৫, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জাম্বুরা খাওয়ার এত্ত গুন...!

ছবি
জাম্বুরা গ্রাম বাংলার অতি-পরিচিত একটি নাম। জাম্বুরা বা বাতাবি লেবু একটি দারুণ উপকারি ও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ফল। এটি ঠাণ্ডাজনিত সমস্যায় ভালো উপকার পাওয়া যায়। জাম্বুরা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। রোগ প্রতিরোধে জাম্বুরাতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। এটি রক্তনালির সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ডায়াবেটিস, জ্বর, নিদ্রাহীনতা, পাকস্থলী ও অগ্ন্যাশয়ের বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করে জাম্বুরা। নিয়মিত জাম্বুরা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় ও পেটের নানা রকম হজমজনিত সমস্যার প্রতিকার হয়।হজম সমস্যায় জাম্বুরাতে রয়েছে প্রচুর আঁশ। এটি খাদ্যের সঠিক পরিপাকে সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দূর করে। এর আঁশ পরিপাকতন্ত্রের ক্রিয়া সচল রাখে ও সঠিক মাত্রায় পরিপাক রস নিঃসৃত করে। ফলে খাদ্যের সর্বোচ্চ পরিপাক হয় এবং হজমের সমস্যা দূর করে।ক্যানসার প্রতিরোধ জাম্বুরা আন্ত্রিক, অগ্ন্যাশয় ও স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। এর লিমোনয়েড নামক উপকরণ ক্যানসারের জীবাণুকে ধ্বংস করে ও এর আঁশ মলাশয়ের ক্যানসার প্রতিরো

জলপাই এর স্বাস্থ্য কর গুন কি ...?

ছবি
অাজ জলপাই সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নাই।গ্রাম এবং শহর সকল জায়গায় জলপাই সমান ভাবে জনপ্রিয় ফল। জলপাই হচ্ছে টক জাতীয় একটি ফল এর খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এই আঁশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে। পাশাপাশি পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত, বৃহদান্ত, কোলনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এই ফল। শুধু ফল হিসেবে নয়, এর তেলও খুব স্বাস্থ্যকর। সাধারণত আমরা জলপাইয়ের আচার করে খাই এর চেয়ে কাঁচা জলপাইয়ে রয়েছে বেশি পুষ্টি গুন। এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক জলপাইয়ের কিছু গুণাগুণ নিয়ে কিছু স্বাস্থ্যকর তথ্যকথাঃ হৃদরোগের যত্নে জলপাইঃ যখন কোনো মানুষের রক্তে ফ্রির্যা ডিকেল অক্সিডাইজড কোলেস্টোরেলের মাত্রা বেড়ে যায় তখন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি থাকে। জলপাইয়ের তেল হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়। জলপাইয়ের এ্যান্টি অক্সিডেন্ট রক্তের কোলেস্টেরেলের মাত্রা কমায়। ফলে কমে যায় হৃদরোগের ঝুঁকি। ক্যান্সার প্রতিরোধে জলপাইঃ কালো জলপাই ভিটামিন ই এর বড় উৎস। যা কিনা ফ্রির্যাডিকেলকে ধ্বংস করে। ফলে শরীরের অস্বাভাবিক ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। শুধু তাই নয়, জলপাইতে রয়েছে মনোস্যাটুরেটেড ফ্যাট। জলপাইয়ের ভিটামিন ই কোষের অস্বাভাবিক গঠন

করল্লার উপকারিতা কি...?

ছবি
করল্লা তিক্ত স্বাদযুক্ত গ্রামবাংলার অতিপরিচিত একটি সবজি। করল্লায় বিভিন্ন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও উপকারী ভিটামিনসমৃদ্ধ। প্রতি ১০০গ্রাম করল্লায় বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদানেরপরিমাণ কার্বোহাইড্রেট : ৩.৭০ গ্রাম,প্রোটিন : ১ গ্রাম, ফ্যাট : ০.১৭ গ্রাম, খাদ্য আঁশ : ২.৮০ গ্রাম, নায়াসিন :০.৪০০মিলিগ্রাম, প্যান্টোথেনিক এসিড ০.২১২মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ : ৪৭১ আই ইউ, ভিটামিন সি : ৮৪ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ; ৫ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম : ২৯৬ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম : ১৯ মিলিগ্রাম,কপার : ০.০৩৪ মিলিগ্রাম, আয়রন : ০.৪৩ মিলিগ্রাম,ম্যাগনেসিয়াম : ১৭ মিলিগ্রাম, ম্যাঙ্গানিজ : ০.০৮৯ মিলিগ্রাম, জিংক : ০.৮০ মিলিগ্রাম।১০০ গ্রাম করল্লা থেকে মাত্র ১৭ ক্যালরি পাওয়া যায় এবং এতে পানির পরিমাণ ৮০-৮৫%। এই উভয় কারণেই করলা আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সাহায্য করে। করল্লায় বিদ্যমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আমাদের দেহ থেকে অপ্রয়োজনীয় পদার্থ নিষ্কাশনে সাহায্য করে, যা আমাদের পরিপাক ও বিপাককে সহজ করে। ফলে আমাদের ওজন দ্রুত হ্রাস পায়। করল্লায় ভিটামিন সি আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও যে কোনো ইনফেক্শন থেকে রক্ষা দেয়। যে কো