পোস্টগুলি

জুলাই ৫, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সফেদার স্বাস্থ্য কথা

ছবি
সফেদার কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা। ১) সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে। ২) সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে। ৩) সফেদা অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। প্রদাহজনক সমস্যা সমাধানে সমাধান করে। অর্থাৎ গ্যাসট্রিটিস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। ৪) সফেদায় বিদ্যমান ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। রাতকানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়। ৫) সফেদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সফেদা নিয়মিত খেলে স্থুলতা জনিত সমস্যার সমাধান হয়। ৬) সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ যা আমাদের শক্তি প্রদান করে। ৭) শুধুমাত্র সফেদা ফল নয়। সফেদা গাছের পাতারও ঔষধি গুণ রয়েছে। সফেদা গাছের পাতা ছেঁচে সদ্য ক্ষত হওয়া স্থানে দিলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ হয়। ৮) সফেদা ডায়রিয়া বিরোধী উপাদান হিসেবে কাজ করে ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে। ৯) সফেদা ফলের স্নায়ু শান্ত এবং মানসিক চাপ উপশম করার ক্ষমতা রয়েছে। ডাক্তাররা অনেকেই অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা রোগে ভুগছেন এমন ব্যক্তিকে সফেদা ফল খেতে বলেন। এতে অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা রোগ থেকে ম

ব্লগার মঞ্জু......!

ছবি
ব্লগার মঞ্জু, বাংলাদেশের  বরিশালের ঝলকাঠি জেলায় জন্ম।মধ্যেবিত্ত মুসলিম  পরিবারে  জন্ম। 
ছবি
ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের আপন ভাই এখনো ছাতা সেরে জীবিকা নির্বাহ করে।

পুলিশ সাদিয়ার গল্প

ছবি
মায়ের দেয়া ২০০ টাকায় সাদিয়া এখন পুলিশ যেদিন পুলিশ লাইন্সে দাঁড়াব সেদিন অন্যের বাড়িতে কাজ করে ২০০ টাকা এনে দেন মা। ওই টাকা নিয়ে নাটোরে গিয়ে পুলিশ লাইন্সে দাঁড়াই আমি। আর চাকরির জন্য আবেদন করি দুলাভাইয়ের দেওয়া ২০০ টাকা দিয়ে। এরপর শারীরিক, লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই। এখন চাকরি পাওয়ার পর মনে হচ্ছে মায়ের ২০০ টাকাই আমার জন্য আর্শীবাদ। চোখে আনন্দ অশ্রু আর শত কষ্ট ছাপিয়ে এভাবে পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি পাওয়ার বর্ণনা দিয়েছেন নাটোরের সিংড়া উপজেলার পাকুরিয়া গ্রামের হতদরিদ্র জবদুল প্রামাণিকের মেয়ে সাদিয়া সুলতানা। জানা যায়, সিংড়ার প্রত্যন্ত এলাকা পাকুরিয়া গ্রাম। গ্রামের মাটির ঘরে বেড়ে ওঠা সাদিয়া সুলতানার। সাদিয়ার বাবার দুই স্ত্রী। প্রথম স্ত্রীর ঘরে সাদিয়ার মাসহ পাঁচজনের বসবাস। সাদিয়ার বাবা দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকায় বসবাস করেন। খোঁজ রাখেন না তাদের। মা হাজেরা বেগম অন্যের বাড়িতে কাজ করে তিন মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। অন্যের বাড়িতে কাজ করে যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার আর সাদিয়ার পড়াশোনার খরচ চলে। সাদিয়া চলনবিল মহিলা ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন। চার বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। সাদ