পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৯, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অাঙ্গুরের গুন কি...?

ছবি
আঙ্গুরের প্রায় ৭৯ শতাংশই পানি। এ ছাড়া, এতে ফ্রুকটোজ এবং খনিজ উপাদানসহ দেহের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান আছে।সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইনকোনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আঙ্গুরে এক ধরনের লোহিত উপাদানের সন্ধান পেয়েছেন। 'রেজভারেট্রল' নামের এই রাসায়নিক উপাদান হৃৎপিণ্ড এবং রক্তনালীগুলোকে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। কম ক্যালোরিযুক্ত এ লোহিত দীর্ঘদিন ধরে আঙুরকে শুধু যৌনতার প্রতীক হিসেবেই দেখানো হয়েছে। কিন্তু আঙুর শুধু প্রতীক কেন হতে যাবে যৌনতার? আঙুর খেলে যৌনসম্পর্ক ভালো থাকে। তাই এবার থেকে রোজ একটু করে আঙুর খান। রসালো হবে আপনার জীবন।উপাদান আয়ু বাড়ায় এবং বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া, ভিটামিন এ, বি, সি ছাড়াও আঙ্গুরে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, লৌহ, আয়োডিন এবং ফসফরাসের মতো খনিজ উপাদান। আঙ্গুরের ফ্রুকটোজ সহজে রক্তে প্রবেশ করতে পারে এবং একে গুরুত্বপূর্ণ শর্করা হিসেবে গণ্য করা হয়। পবিত্র কোরআনে অন্তত ১১টি আয়াতে আঙ্গুরের উল্লেখ করা হয়েছে। হযরত আলী (আ) আঙ্গুরকে শুধু উপকারী ফলই বলেননি একে ও পুর্ণাঙ্গ খাদ্য হিসেবেও উল্লেখ করেছেন। চ

কাজুবাদাম কেন খাবেন...?

ছবি
কাজুবাদাম যে কোনো খাবারের স্বাদ অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। এই বাদামে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ভিটামিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস রয়েছে।পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকে কাজু বাদামের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এতে উপস্থিত প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ এবং ভিটামিন নানা ভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। শুধু তাই নয়, কাজু বাদামে ভিটামিনের মাত্রা এত বেশি থাকে যে চিকিৎসকেরা একে প্রকৃতিক ভিটামিন ট্যাবলেট নামেও ডেকে থাকেন।শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে কাজু বাদাম খাওয়ার কোনো বিকল্প হয় না। গবেষণায় জানা গেছে, যারা নিয়মিত বাদাম খান, তারা অন্যদের তুলনায় বেশি দিন বাঁচে। এছাড়াও তাদের মধ্যে ক্যানসার ও হৃদরোগের হার কম থাকে। জেনে নিন কাজুবাদামের নানা উপকারিতা ও ব্যবহার- সুস্থ হৃৎপিণ্ড : কাজুবাদামে ভালো ফ্যাট থাকে এবং এতে কোলেস্টেরল নেই বললেই চলে। দেহের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এই বাদাম। এতে রয়েছে অলেইক অ্যাসিড, যা হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী। সবল হাড় ও মাংসপেশি : কাজুবাদাম ম্যাগনেসিয়ামে সমৃদ্ধ, যা সুগঠিত হাড়, মাংসপেশি ও স্নায়ুর জন্য খুবই দরকারি। মানুষের শরীরে দিনে ৩০০-৭৫০ গ্রা