পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২২, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নারী উদ্যোক্তা ফেজবুক পেজে

ছবি
দেশের নারী উদ্যোক্তারা কিভাবে ফেসবুকে পণ্য বিক্রি করছেন? নতুন আসা পণ্যের ছবি তুলে ফেসবুক পাতায় তুলে দেয়া হয়। ক্রেতাদের সাড়া পাওয়ার পর সেগুলো 'ক্যাশ অন ডেলিভারি' ভিত্তিতে পৌঁছে দেয়া হয় বাংলাদেশে গত ক'বছর ধরে ব্যক্তিগত পর্যায়ে ফেসবুক ভিত্তিক অনেক পাতা তৈরি হয়েছে, যেখানে নানা ধরণের পণ্য বিক্রি হয়ে থাকে। এসব পণ্য ক্রেতা-বিক্রেতাদের বেশিরভাগই নারী এবং যাদের অনেকে ছাত্রী বা গৃহবধূ। খবর বিবিসি বাংলার । এসব ফেসবুক দোকানের মাধ্যমে বিক্রি হচ্ছে পোশাক আশাক থেকে শুরু করে রূপসজ্জা এবং গৃহসজ্জার নানা জিনিসপত্র, ঈদের সময় যাদের বিক্রি বাট্টা অনেকগুণ বেড়ে যায়। প্রতিদিনই বাংলাদেশের ফেসবুক পাতাগুলোয় কাউকে না কাউকে এ ধরণের পণ্য বিক্রির লাইভ বা সরাসরি সম্প্রচার দেখতে পাওয়া যাবে। যেমন কল্পতরু নামের একটি ফেসবুক পাতায় দেখা যাচ্ছে, পাতাটির মডারেটর নতুন সংগ্রহ করে আনা কাপড়চোপড় ফেসবুক পাতার মাধ্যমে সরাসরি তুলে ধরছেন। প্রতিদিনই বাংলাদেশে ফেসবুক পাতাগুলোয় কাউকে না কাউকে এভাবে সম্প্রচার করতে দেখা যায়। ঈদের আগে আগে এই প্রবণতা আরো বেড়েছে। কারণ বাংলাদেশ এখন এভাবে ফেসবুকের

ভজ্য তেলের নতুন সম্ভাবনা

ছবি
ভোজ্য তেলের বিকল্প হতে পারে ‘গোল্ডেন পেরিলা’....! দেশে বাড়ছে ভোজ্য তেলের চাহিদা। আমদানি নির্ভরতা কমাতে এবং মানসম্মত ভোজ্য তেলের ফলন বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাই দেশে ভোজ্য তেলের বিকল্প হতে পারে নতুন তেল ফসল ‘গোল্ডেন পেরিলা’। দুই বছর ধরে গবেষণা করে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশী গবেষক দল। পেরিলা লেমিয়াসি (মিন্ট ক্রপ) পরিবারের একটি ফসল। এটি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া তথা দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, চীন, নেপাল, ভিয়েতনাম এবং ভারতের কিছু অঞ্চলে চাষ হয়ে থাকে। দীর্ঘ দিন গবেষণা করে পেরিলাকে দেশীয় আবহাওয়ায় অভিযোজন করাতে সক্ষম হয়েছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) এক দল গবেষক। ইতোমধ্যে সাউ পেরিলা-১ (গোল্ডেন পেরিলা বিডি) নামে নতুন জাতটির নিবন্ধন দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড। পেরিলার ৩টি জাতের মধ্যে বাংলাদেশে কোরিয়ান পেরিলা নিয়ে শেকৃবির কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. এইচ এম তারিক হোসেনের তত্ত্বাবধানে গবেষণা করেছেন কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম মজুমদার। সহযোগী গবেষক হিসেবে ছিলেন শেকৃবির উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন। গবেষক দলের প্রধান ড. তারিক হোসেন বলেন, আমি ২০০৭ সালে পেরিলা নিয়ে শেকৃ

নার্শারি থেকে উদ্যোক্তা কোটিপতি

ছবি
নার্সারি থেকে কোটিপতি  বর্তমানে সারাদেশেই দীপকের নার্সারিতে উৎপাদিত চারা বিক্রি হয়। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, ঈশ্বরদী, নওগাঁ, দিনাজপুর, রংপুর, সিলেটে বেশি চারা যায়। ভালমানের চারা হওয়ার কারণে সারাদেশেই প্রকৃতি নার্সারির চারার কদর রয়েছে। তাছাড়া অনেক চারা ভারত থেকে আমদানী করেন দীপক কুমার। নার্সারি ব্যবসার পাশাপাশি দীপক কুমার থাই পেয়ারা ৪৫বিঘা, কাশ্মীমেরি কুল ৭ বিঘা, মাল্টা বাগান ৮ বিঘা, আমের বাগান ২৫বিঘা, ড্রাগন ৭ বিঘা জমিতে বাগান রয়েছে। দীপক কুমার বলেন, ২০০১ সালে এসএসসি পড়াশুনার পাশাপাশি গুড় ব্যবসা শুরু করি। গুড় ব্যবসা চলাকালীন সময়ে এইচএসসি পাশ করি। এরপর ২০০৩ সালে ছোট পরিসরে বাণিজ্যিক ভাবে নার্সারি ব্যবসা চালু করি। নাটোরের সাবেক উদ্যানতত্ত্ববিদ ও বর্তমানে ঈশ্বরদীর টেবুনিয়া হর্টিকালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক আব্দুল আউয়াল স্যারের পরামর্শে আমি নার্সারি ব্যবসা চালু করার পর থেকে পিছনে ফিরে আর তাকাতে হয়নি। প্রতিবছর আমার নার্সারিতে ২০ লাখের বেশি চারা উৎপাদন হয়। যা থেকে বছরে দেড় থেকে দুই কোটি টাকা বিক্রি হয়। দীপক কুমার আরও বলেন, আমার নার্সারিতে অনেক বেকার নারী-পুরুষের কর্মসংস

কলা চাষে সাবলম্ভি

ছবি
পুষ্টিকর ফল হিসেবে কলার চাহিদা বেশি। সর্বোপরি একবার কলার চারা রোপণ করলে ২/৩ মৌসুম চলে যায়। কলার গাছ বড় হওয়ার কারণে গরু-ছাগলের হাত থেকে রক্ষার জন্য বেড়া (ফেন্সিং) দিতে হয় না। বন্যাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত না হলে ১ একর জমি থেকে ধান পাওয়া সম্ভব (ইরি-আমন মিলিয়ে) ৮০/৯০ মণ। এর আনুমানিক মূল্য ৪৫/৫০ হাজার টাকা। এতে খরচ হবে (সার, লেবার, চাষ ও পরিষ্কারসহ) প্রায় ১৬ হাজার টাকা। পক্ষান্তরে এক একর জমির কলা বিক্রি হবে ১ লাখ ৮০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত। এতে সর্বোচ্চ খরচ হবে ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া কলার মোচা একটি উৎকৃষ্টমানের তরকারি হিসেবে ব্যবহ্নত হয়। জাত বাছাই : এ এলাকায় অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরি, অনুপম, চাম্পা, কবরী, নেপালি, মোহনভোগ, মানিকসহ বিভিন্ন জাতের কলাচাষ হয়ে থাকে। তবে সবরি, মানিক, মেহের সাগর ও নেপালি কলার চাহিদা অত্যন্ত বেশি, চাষও হয় ভালো এবং খেতেও অনন্য। জমি তৈরি ও সার প্রয়োগ : ৭/৮ বার চাষ দিয়ে জমি ভালোভাবে তৈরি করে নিতে হয়। অতঃপর জৈবসার (যেমন গোবর, কচুরিপানা ইত্যাদি) হেক্টরপ্রতি ১২ টন হিসেবে প্রয়োগ করতে হবে। অতঃপর ২–২ মিটার দূরত্বে গর্ত খনন করতে হবে। প্রতিটি গর্ত

বেইজিং হাস পালনে ভাগ্য বদল....

ছবি
আমাদের দেশের আবহাওয়া চীনের বেইজিং হাঁস পালনের উপযোগী হওয়ায় খামারিরা এই হাঁস পালন শুরু করেছেন এবং সফলতা পাচ্ছেন। লাভজনক হওয়ায় এ প্রজাতির হাঁস পালন বাড়ছে। চাটমোহরের আড়িংগাইল গ্রামের উদ্যোক্তা আবু বিন হিরো নিজ গ্রামে তিন একর পুকুরের পাড়ে বাণিজ্যিকভাবে বেইজিং জাতের হাঁস পালন করছেন। পুকুরের ওপরে আংশিক জায়গায় বাঁশের মাচা বানিয়ে তৈরি করা হয়েছে এ হাঁসের খামার। হাঁসগুলো পুকুরপাড়ে ও বাঁশের মাচার ওপর খাবার খায়। হাঁসের মল ও খাবারের উচ্ছিষ্টাংশ পুকুরের পানিতে পড়ায় পুকুরে চাষকৃত মাছকে পৃথক খাবার দেয়ার প্রয়োজন হয় না। পানিতে একই সাথে সাঁতরে বেড়ায় হাঁস ও মাছ। এভাবে হাঁসের পাশাপাশি ফ্রি মাছ চাষ করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। প্রথম দিকে অনেকে বিদ্রƒপ করলেও এখন তারাই হিরোর প্রশংসা করেন। তাইজুল ইসলামের ছেলে আবু বিন হিরো জানান, ২০০৪ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে এমকম পাস করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেন। চাকরিরত অবস্থায় স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করেন। ২০০৮ সালে স্ত্রীসহ ব্যাংকক সফরকালে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার জুয়েলের হোটেলে খেতে গিয়ে প্রথম বেইজিং হাঁসের গোশত খান। গোশত সুস্বাদু হওয়ায় ব