পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দোয়া চাইলেন চীনা প্রেসিডেন্ট মুসলমানদের মসজিদে গিয়ে...!

ছবি
মসজিদে গিয়ে দোয়া চাইলেন চীনা প্রেসিডেন্ট...! আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ চীনে নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর তা ছড়িয়ে পড়েছে ২৫টি দেশে। প্রসঙ্গত, চীনে দুই কোটি ৩০ লাখ মুসলমানের বসবাস এবং পশ্চিমাঞ্চলের নিংজিয়া প্রদেশে গত কয়েকশ বছর ধরে মুসলিমরা উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বসবাস করছে। হুই মুসলিমরা যদিও তাদের ধর্ম চর্চার ক্ষেত্রে স্বাধীন কিন্তু পশ্চিমাঞ্চলের জিনজিয়াং এলাকায় উইঘুর মুসলিমরা সরকারের দিক থেকে বেশ চাপের মধ্যে আছে। দেশটির মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন পশ্চিমাঞ্চলে জিনজিয়াং-এ সরকারের কড়া নজরদারি রয়েছে এবং জনসমাগমের এলাকায় মুসলিম মহিলাদের নেকাব ব্যবহারে কারণে অনেকে শাস্তির মুখোমুখি হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, হাজার-হাজার উইঘুর মুসলিমকে চীন সরকার জোর করে ‘শিক্ষা কেন্দ্রে’ পাঠিয়েছে। সেখানে আটককৃতদের নিজের ধর্ম ত্যাগ করতেও বাধ্য করা হয়েছে।

করোনাভাইরাসে মৃত্যু সংখ্যা ১৮০০ ছারিয়েছে...!

ছবি
চীনের হুবেই প্রদেশ থেকে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৮০০ জনে দাঁড়িয়েছে। আর এতে আক্রান্ত হয়েছে ৬৮ হাজারেরও বেশি। মৃতদের মধ্যে ১৩৯ জনই করোনাভাইরাসের উৎসস্থল চীনের হুবেই প্রদেশের বলে রোববার দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কাউকে আক্রান্ত হিসেবে পাওয়া যায়নি। তবে গত ৯ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে মোট পাঁচ বাংলাদেশি প্রবাসী করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন। গত ডিসেম্বরে চীনে এই ভাইরাসের উপস্থিতি নিশ্চিত হওয়ার পর থেকে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চীনের হুবেই প্রদেশের উহানের একটি সামুদ্রিক খাবারের বাজার থেকে এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়। চীনের মূল ভূখণ্ডের বাইরে হংকং, ফিলিপাইন ও জাপানে একজন করে মোট তিনজন করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। শনিবার এশিয়ার বাইরে ইউরোপের দেশ ফ্রান্সে চীনা এক নারী পর্যটক করোনায় মারা যাওয়ায় সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ জনে। চীনা কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রাণঘাতী এই প্রাদুর্ভাবে চিকিৎসা সেবা দেয়ার সময় অন্তত ১ হাজার ৭১৬ মেডিকেল কর্মী স

মেয়েদের period বা মাসিক হলেই বিবাহ বৈধ

ছবি
মেয়ে প্রাপ্তবয়স্ক না হলেও চলবে শুধু হতে হবে ঋতুমতী। তা হলেই সেই মেয়েকে বিয়ে করা যাবে। সংখ্যালঘুদের জোর করে ধর্মান্তরিত এবং অপহরণ করে বিয়ের অভিযোগে পাকিস্তান যখন জেরবার, ঠিক তখনই এমন মন্তব্য করল সে দেশের একটি আদালত। যা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে আবারো সমালোচনার মুখে পাকিস্তান। সম্প্রতি একটি মামলায় এমন রায় দিয়েছে পাকিস্তানের সিন্ধ হাইকোর্ট। এবার সেই রায়ের বিরোধিতা করে সুপ্রিম কোর্টের কাছে এসেছেন একটি খ্রিস্টান পরিবার। সেই পরিবার জানিয়েছে, ওই পরিবারের ১৪ বছরের কিশোরী হুমাকে অপহরণ করে বিয়ে করেছিল অভিযুক্ত আবদুল জব্বর। বিয়ের আগে তাকে ধর্মান্তরিত করা হয়। প্রথমত হুমাকে অপহরণ করে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে আর দ্বিতীয়ত সে নাবালিকা, তাই এই বিয়ে আমরা মানছি না। এই দাবিতে সিন্ধ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হুমার মা-বাবা ইউনিস এবং খালা নাগিনা। কিন্তু নাবালিকা হলেও, তার ঋতুচক্র হয়ে গিয়েছে। তাই জব্বরের সঙ্গে হুমার বিয়ে বৈধ। অন্তত শরিয়ত আইনে তেমনই বলা আছে, রায়ে এমন উল্লেখ করেছিল ওই আদালত। তাই এখন ন্যায়-বিচার চেয়ে পাকিস্তানের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ ওই পরিবার। এদিকে সিন্ধ হাইকোর্ট পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছে হু

রঙিন ভুট্টা চাষ সাফল্য

ছবি
রঙিন ভুট্টা! শুনতে আশ্চর্য লাগলেও, বাস্তবে সেটাই করে দেখিয়েছেন অভিনব গাঙ্গুমল্ল ও রেনু রাও নামের অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনমের দুই চাষি। এই গবেষণাকাজের মূল উদ্যোক্তা অভিনব বিশাখাপত্তনমের গিতম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ বিটেক ডিগ্রি নিয়ে কিছুকাল চাকরি করলেও কর্পোরেট ও বহুনজাতিক কোম্পানির ইঁদুর-দৌড়ে বিরক্ত বোধ করছিলেন। তাই এক সময়ে তিনি বাস্তুবিদ্যা ছেড়ে কৃষি গবেষণায় মনোনিবেশ করলেন। পরে তাঁরা সাড়ে চার একর জমিও কিনলেন বেশি মাত্রায় চাষ করার জন্য। সাফল্যও পেয়েছেন সে কাজে। তবে কাজটা কিন্তু খুব সহজে হয়নি। সাফল্য পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে দীর্ঘ সাত বছর। সাধারণ ভুট্টার দানা একটা নির্দিষ্ট রঙেরই হয় কিন্তু অভিনবদের ‘বিয়ন্ড অরগ্যানিক’ খামারের ভুট্টা বহু বর্ণের, খোলা ছাড়ালে মনে হয় যেন নানা রঙের মণি-মুক্তো দিয়ে সাজানো রয়েছে ভুট্টার দানাগুলি। ‘হায়দরাবাদ গোস গ্রিন’ নামে এক দোকানও তাঁরা খুলেছেন তাঁদের গবেষণায় তৈরি রঙিন ভুট্টা বিপণনের জন্য।

চীনের করোনাভাইরাস অাক্রন্ত অার কেন লোক নিবেনা বাংলাদেশ

ছবি
করোনাভাইরাস আক্রান্ত চিন থেকে আর কোন বাংলাদেশিকে সরকারি তরফে ফেরানো হবে না। তারা যদি আসতে চায়, তাহলে নিজ খরচায় ফিরে আসতে বাধা নেই। তবে, ফেরার পরই তাদের কোয়ারেন্টিনে রাখা হবে। মঙ্গলবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিক এ কথা বলেন বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। এ সময় ড. মোমেন বলেন, এর আগে ১ ফেব্রুয়ারি ৩১২জন বাংলাদেশিকে সরকারি খরচায় দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। সেই থেকে চিনে যাওয়া পাইলট-ক্রুদের অন্যদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ মুহূর্তে যারা চিনে রয়েছেন, তাদের নিজ খরচায় ফিরে আসলে সরকারের তরফে কোন আপত্তি নেই। সে ক্ষেত্রে পরবর্তী ব্যবস্থা সরকার নেবে। তিনি বলেন, আমরা খুব সংবেদনশীল, তাদের বাবা-মায়েরা বলছেন তাদেরকে নিয়ে আসার জন্য। আমরা বলেছি, আপনারা যদি নিয়ে আসেন, আমাদের কোনো আপত্তি নাই। তবে ফিরে আসার পর কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। ড. মোমেন আরও বলেন, আমাদের দেশ ঘনবসতিপূর্ণ। আমাদের কোয়ারেন্টিনেও কিছু সমস্যা হয়। কারণ মা, বাবা, আত্মীয়স্বজন, আশেপাশের লোক দেখা করতে যায়। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা তৈরি হয়। বর্তমানে পরিস্থিতিতে অন্য কোনো পাইলটকে আর চীনে পাঠানোর ঝুঁকি নিতে চাইছে না বাংলাদেশ।

মহামারীর অাসংঙ্কা করোনাভাইরাস নিয়ে ...!

ছবি
করোনাভাইরাস কি বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ নিতে পারে? প্রায় এক মাস আগে চীনে নতুন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর এখন তা ছড়িয়ে পড়েছে ২০টির বেশি দেশে। ফলে এমন শঙ্কা দুনিয়া জুড়ে। এই ভাইরাসের সংক্রমণ আরও কতটা ব্যাপকভাবে ছড়াতে পারে এবং কত মানুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে তা নিয়ে চিন্তিত বিশেষজ্ঞরা। এখনো এটিকে বিশ্ব মহামারী বলে ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু বিশ্বকে এই করোনাভাইরাসের এক মহামারীর মুখোমুখি হতে হবে- এমন আশংকায় কর্মকর্তারা এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। মহামারী কী? একই সময়ে যখন বিশ্বজুড়ে বহু দেশের মানুষ কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হন, তখন একে বিশ্ব মহামারী বলে বর্ণনা করা হয়। এর সাম্প্রতিক একটি উদাহারণ হচ্ছে ২০০৯ সালের সোয়াইন ফ্লু। বিশেষজ্ঞদের ধারণা ঐ বিশ্ব মহামারীতে শত শত মানুষ মারা গেছে। নতুন কোনো ভাইরাস, মানুষ সহজেই যেটির সংক্রমণের শিকার হয় এবং যা মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়, সেটি বিশ্ব মহামারীতে রূপ নেয়ার আশংকা বেশি। করোনাভাইরাসের বেলায় এই সবগুলো বৈশিষ্ট্যই দেখা যাচ্ছে। কখন বিশ্ব মহামারী ঘোষণা করা হয় কোনো সংক্রমণকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ডাব্লিউএইচও কখন বি

সার্জিক্যাল মাক্স নিয়ে কথা....!

ছবি
সার্জিক্যাল মাস্কের কোন দিকটি আপনার জন্য উপযুক্ত? সার্জিক্যাল মাস্কের দুটি অংশ থাকে। একটি অংশ হালকা নীল রঙের বা অন্যান্য রং যেমন-গোলাপিও হতে পারে এবং আরেকটি অংশ সাদা রঙের। নীল অংশটি হচ্ছে ওয়াটারপ্রুফ আর সাদা অংশটি ফিল্টার, যা ভেদ করে জীবাণু ঢুকতে পারে না। আপনি যদি সুস্থ ব্যক্তি হয়ে থাকেন এবং বাইরের ধুলাবালি ও রোগ জীবাণুর আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চান, তাহলে সাদা অংশটি বাইরে এবং নীল অংশটি ভিতরে দিকে দিয়ে পরিধান করুন। কেননা সাদা অংশ দিয়ে ফিল্টার করেই বাতাস ভেতরে ফুসফসে ঢুকবে। আর আপনি যদি ঠাণ্ডা, জ্বর, হাঁচি, কাশি বা অন্য কোনো রোগে আক্রান্ত থাকেন, তখন নীল অংশটি বাইরে রেখে সাদা অংশটি ভেতরে ব্যবহার করবেন। এতে আপনার মুখ থেকে ক্ষতিকর কিছু বাইরে যেতে বাঁধা পাবে এবং অন্য কেউ সহজে আক্রান্ত হবে না। কিছু ভুল ও সংশোধনীসমূহ ১. সার্জিক্যাল মাস্ক কতবার ব্যবহার যোগ্য বেশির ভাগ মানুষই সাদা অংশটি মুখের ভেতরে রাখে এবং একই মাস্ক দিনের পর দিন ব্যবহার করতে থাকে। সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো, তবে তা ওয়ানটাইম ব্যবহার করতে হয়। বাজারে এক লেয়ারের মাস্কও পাওয়া যায়, যা ধুলা-ময়লা থেকে আ

sex নিয়ে সেক্সুয়াল তৈথ্য....!

ছবি
সেক্স নিয়ে ১৫টা অজানা সত্যি তথ্য জেনে নিন ১) ৩০ মিনিটের অ্যাকটিভ সেক্সের সময় আপনি ৩০০ ক্যালোরি খরচ করেন। যা যে কোনও কাজের থেকে বেশি। ২) স্বাভাবিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গের উচ্চতা থাকে ৩.৫ ইঞ্চি থেকে ৩.৭ ইঞ্চি। যৌনতার সময় তা বেড়ে হয় ৫ থেকে ৫.৭ ইঞ্চি। ৩) বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সেক্স করেন গ্রিকরা। ৪) সারাদিনে সারা বিশ্বে ১০ কোটি যৌন মিলনের ঘটনা ঘটে। এখন যখন আপনি এই লেখাটা পড়ছেন তখন বিশ্বের ৪ হাজার মানুষ সেক্সে ব্যস্ত। ৫) ২০০৫ সালে এক প্রেমিক যুগল দীর্ঘতম চুম্বনে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। তারা ৩১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট ৩০ সেকেন্ড ধরে একে অপরকে চুম্বন করেন। ৬) বিশ্বের ২৫ শতাংশ দম্পতি যাদের বয়স ৭৫-এর উপরে তারা এখনও সেক্স করেন। ৭) মানুষ ছাড়া ডলফিন আর বোনোবো শিম্পাঞ্জিরা তৃপ্তি বা সুখের জন্য সেক্স করেন। ৮) আমরা কাউকে যৌন আর্কষক মনে করলে তাকে অন্য বাকিদের চেয়ে মিথ্যা কথা বলতে অসুবিধা হয়। ৯) মানুষ ছাড়াও শুশুক আর মাছেরা Oral sex করে। ১০) এক সমীক্ষায় প্রকাশ বিশ্বের ৫০ শতাংশ পুরুষ মনে করে তাদের যৌনাঙ্গ ছোট, অথচ ৮৫ শতাংশ মহিলা বলছেন, তাদের সঙ্গির যৌনাঙ্গের আকারে তারা খুশি। ১১) গড়ে একজন

দুপুরে খাবার পরে গোসলে ভয়ংকর বিপদ...!

ছবি
অনেক মানুষ আছেন যারা খাওয়াটাকে বেশ ঝামেলা ও সময় খরচের বিষয় মনে করে থাকেন। এজন্য অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায়, সময় বাঁচাতে গোসলের আগে খেয়ে নেন। আবার অনেকেই অলসতার কারণে একেবারে দুপুরে খাওয়া-দাওয়া সেরে গোসলে যান। তবে আপনি জানেন কি? খাওয়ার পর ভরা পেটে গোসলের অভ্যাস কতটা ক্ষতিকর? আসুন জেনে নিই গোসলের আগে ভরাপেটে খেলে যেসব সমস্যা ডেকে আনছেন আপনি- ভরাপেটে গোসল করলে হজমের সমস্যা হতে পারে। কারণ শরীরের একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার প্রয়োজন। ওই নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় আমাদের পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিকভাবে ক্রিয়াশীল হয়। তবে খাবার পরই গোসল করলে শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা এক ধাক্কায় অনেকটাই কমে যায়। ফলে বিঘ্নিত হয় আমাদের হজম প্রক্রিয়াও। এছাড়া ভরাপেটে গোসল করলে হজমের সমস্যা হতে পারে। হতে পারে গ্যাস, বদহজম, বুকজ্বালা ও ঢেকুরের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে খাওয়ার পর গোসলের অভ্যাস ভবিষ্যতে হজমের গুরুতর সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই এসব সমস্যা এড়াতে ত্যাগ করুন খাওয়ার পর গোসলের অভ্যাস। শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হঠাৎ পরিবর্তন ঘটলে তা আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়াকেও প্রভাবিত করে। রক্তচাপ

করোনাভাইরাস সন্দেহে গুলি করে হত্যা

ছবি
করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে এক ব্যাক্তিকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারল কিম প্রশাসন। জানা গেছে সম্প্রতি ওই ব্যাক্তি চীন থেকে উত্তর কোরিয়ায় এসেছিল এবং সন্দেহ করা হয়েছিল যে, তার শরীরে করোনাভাইরাসের অন্তিত্ব রয়েছে । এমনিতেই উত্তর কোরিয়ায় প্রশাসন চলে কিমের কথায়। সেখানে কিমের কথাই আইন। করোনাভাইরাসের কারণে চীন থেকে আসা কোন বিমান উত্তর কোরিয়ায় প্রবেশ করতে পারবে না বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এমনকি উত্তর কোরিয়ার কোন নাগরিক চীন থেকে দেশে ফিরলেও তাদের জন্য রয়েছে কঠিন ব্যবস্থা। বাইরে থেকে আসা নাগরিকদের আইসোলেশন ক্যাম্পে অন্তত ৩০ দিন থাকতে হবে। কিন্তু জানা গেছে, নিহত ব্যাক্তি সরকারের এই নিয়ম ভঙ্গ করে আইসোলেশন ক্যাম্পে থাকেনি। এই অপরাধের জন্য তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে মারা হলো। উত্তর কোরিয়ায় এখনও পর্যন্ত ঠিক কতজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে সেই খবর নেই। তবে জানা গেছে, সেখানে নিয়ম করা হয়েছে, যাদের শরীরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার লক্ষণ দেখা গেছে, তাদের অন্তত ৩০ দিন আইসোলেশন ক্যাম্পে থাকতে হবে। সমন্ত সরকারি সংস্থা আর উত্তর কোরিয়ায় থাকা বিদেশীদের জন্য এই নিয়ম চালু করা হয়েছে । বর্তমানে উত্তর কোরিয়ায় সরকার

বেয়ার গ্রিলসকে নিয়ে অক্ষয় কুমার....!

ছবি
বেয়ার গ্রিলসকে চেনেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুস্কর। ডিসকভারি চ্যানেলের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড' এ প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকার জন্য অদ্ভুত সব কলাকৌশল দেখান তিনি। এর আগে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এমনকী সুপারস্টার রজনীকান্ত এসেছিলেন বেয়ারের জনপ্রিয় এই অনুষ্ঠানে। তাদের পর এবার বেয়ারের পাগলামির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন বলিউড সুপারস্টার অক্ষয় কুমার। এই মুহূর্তে বলিউডের সবচেয়ে সফল নায়ক অক্ষয় অ্যাডভেঞ্চার খুবই ভালোবাসেন। সেই কারণেই হয়তো বলিউড থেকে তাকে নির্বাচন করা হয়েছে 'ইনটু দ্য ওয়াইল্ড উইথ বেয়ার গ্রিলস'-এর স্পেশ্যাল এপিসোডের জন্য। জনপ্রিয় সঞ্চালক বেয়ারের শোয়ে প্রথম ভারতীয় অতিথি ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। তার এপিসোডটি ছিল জিম করবেট ন্যাশনাল পার্কে। এই এপিসোডটি বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। মনে করা হচ্ছে, সে কারণেই নির্মাতারা ভারতের অন্যান্য নামী ব্যক্তিদের নিয়ে শো করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর আগে দক্ষিণী তারকা রজনীকান্ত বেয়ারের সঙ্গে অভিযান করেছেন বন্দিপুর টাইগার রিজার্ভে। অক্ষয়ও শুট করবেন বন্দিপুরে। সেই উদ্দেশ্যে গত বুধবার তি

এসিড আক্রান্ত দের সংসার গড়লেন শাহরুখ খান....

ছবি
সংসার গড়লেন শাহরুখ...! নিজের মীর ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অ্যাসিডে আক্রান্ত নারীদের সর্বদা পাশে থাকেন শাহরুখ খান। এত বড় তারকা হওয়ার পাশাপাশি নানান সামাজিক কাজের মধ্যে নিজেকে জড়িয়ে রাখতে ভালোবাসেন বলিউডের কিং খান খ্যাত এই তারকা। অ্যাসিড আক্রান্ত নারীদের সার্বিক উন্নতির জন্য শাহরুখ একটি নন-প্রফিটেবল এনজিও খুলেছেন। যার মাধ্যমে বিনামূল্যে অ্যাসিডে আক্রান্তদের চিকিৎসা হয়। এছাড়াও অ্যাসিডে আক্রান্ত নারীদের সঙ্গে মাঝে মাঝেই সময় কাটাতে তাদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় বলিউডের বাদশাকে। বুধবার তারই মধ্যে একজন অ্যাসিডে আক্রান্ত নারী অনুপমা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন জগদীপ নামের এক ছেলের সঙ্গে। এর পেছছে শাহরুখের ভূমিকা রয়েছে। তাদের বিয়ের শুভেচ্ছা জানিয়েছে শাহরুখের সংস্থা মীর ফাউন্ডেশন। পাশাপাশি শাহরুখও নিজের টুইটার হ্যান্ডেল থেকে এক দীর্ঘ শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন নব দম্পতিকে। তিনি লিখেছেন, অসংখ্য শুভেচ্ছা, আর আমার একরাশ ভালোবাসা অনুপমার জন্য। তুমি নিজের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু করতে চলেছো। আশা করি অনেক ভালোবাসা ও হাসি-খুশি ভরা জীবন হবে তোমাদের। জগদীপকেও জানাই অনেক শুভেচ্ছা। খুব ভালো

বিশ্বের ধনীর মে একি ঘটালো.....

ছবি
মধ্যপাচ্যের দেশ মিশরের এক মুসলিম ঘোড়সওয়ারের প্রেমে মজেছেন বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তি বিল গেটসের মেয়ে জেনিফার গেটস। ২৩ বছর বয়সী এই তরুণী সম্প্রতি তার ইনস্টাগ্রামে আপলোড করেছেন নিজেদের অনেকগুলো ছবি। নায়েল নাসার নামের ওই মুসলিম যুবকের সঙ্গে নিজের বাগদানও সম্পন্ন করে ফেলেছেন জেনিফার গেটস। বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামেই বিষয়টি জানিয়ে পোস্ট করেন তিনি। ওই পোস্টে তিনি নায়েলকে উদ্দেশ্য করে লিখেন, আমি আমার জীবনের বাকি অংশ তোমার সঙ্গেই কাটাতে চাই। একসঙ্গে বড় হতে চাই, ভালোবাসতে চাই আর হাসতে চাই। এরপর সেখানে বেশ কয়েকটি ছবি জুড়ে দেন জেনিফার। নাসার নিজেও তার ইনস্টাগ্রামে এই পোস্ট শেয়ার করেন। তাতে ক্যাপশন জুড়ে দেন, শি সেইড ইয়েস!! অর্থাৎ, জেনিফার প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। নাসার বলেন, আমি নিজেকে এখন পৃথিবীর সবথেকে সুখি মানুষ মনে করি। জেনিফার তুমি আমার জীবনের সবটুকু। বিল গেটস ও মেলিন্ডা গেটসও এ সংবাদে আনন্দ প্রকাশ করেছেন। জেনিফার ও নাসার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় একে অপরের প্রেমে পড়েন। নাসারের জন্ম মিশরে হলেও তিনি বড় হয়েছেন কুয়েতে। অপরদিকে বিল গেটস বিয়ে করেন ১৯৯৪ সালে। তার রয়েছে জেনিফারসহ তিন ছে

সেক্স লাইফ মানেকি সানি লিয়ন...?

ছবি
সেক্স লাইফ নিয়ে নিজেকে যিনি তুলে ধরেছেন সবারই সামনে তিনি কে...? একসঙ্গে সংসার আর ক্যারিয়ার সামলে বলিউড অভিনেত্রী সানি লিয়ন দেখিয়ে দিয়েছেন, চাইলেই তিনি অনেক কিছু পারেন। ভক্তদেরও সামলাচ্ছেন দারুণভাবে। নজড়কাড়া অভিনয়ের পাশাপাশি ভক্তরা যে তাঁর গ্ল্যামারের আলোকচ্ছটা দেখতে চান, তা সানি জানেন বেশ ভালোভাবেই। তাই তো নিয়মিতভাবে অনিন্দ্য, মোহনীয় রূপে নিজেকে হাজির করেন ভক্তদের সামনে। কখনো সেলুলয়েড পর্দায়, কখনো বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া সেসব ছবি ও ভিডিও ভক্তরা লুফে নেন নিমেষেই। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না।যে যাই বলুক সানির জনপ্রিয়তা বা দর্শক প্রিয়তার যেন কোন কমতি নেই। এক সময়ের পর্নো তারকা অাজ সবার কাছে গ্রহনযোগ্য  একজন সুপারস্টার। দিনে দিনে তার ছবি মানুষকে যেন সবটুকু দিতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে সানি লিওন যোগব্যাম, যোগাসন, ডায়েট থেকে নিজের রূপের যত্নে ত্বকের শুষ্কতা প্রতিরোধে  কোন কিছুই মিস করেন না। অার এই না হলে কি সুপারস্টার....!