হিজাব নিয়ে কথা....
হিজাব শালীনতাবোধ, গোপনতা এবং নৈতিকতার প্রতীক হিসেবে মুসলিম নারীদের কর্তৃক হিজাব পরিহিত হয়ে থাকে। ইসলাম এবং মুসলিম বিশ্বের বিশ্বকোষ অনুযায়ী, কোরআনে পুরুষ এবং নারী উভয়ের "চোখে পড়া, চালচলন, পোশাক এবং যৌনাঙ্গের" শালীনতাবোধে গুরত্ব দেয়। কোরআন মুসলিম নারীদের শালীনতাবোধের সাথে পোশাক পরিধান করতে এবং তাদের স্তনযুগল ও যৌনাঙ্গ আবৃত রাখতে নির্দেশনা দেয়। অধিকাংশ ইসলামি বৈধ পদ্ধতিসমূহ এই শালীনতার ধরন সঙ্গায়িত করতে গিয়ে জনসম্মুক্ষে মুখমণ্ডল এবং হাত বহির্ভূত বাকিসব অবৃত করে পোশাক পরিধান কারার নির্দেশ উল্লেখ রয়েছে।এই নির্দেশিকা (হাত, পা এবং মুখ ব্যতীত সমস্ত শরীর আবৃত রাখার জন্য), কোরআন প্রকাশের পর ফিকাহ এবং হাদিসের লেখায় পাওয়া যায় কিন্তু হিজাব এসেছ কোরানের আয়া থেকে। আরবিতে হিজাব পদের সাহিত্যিক অর্থ “একটি অন্তঃপট বা পর্দা” এবং কোরআনে বিভাজন নির্দেশ করতে এটি ব্যবহৃত হয়েছে। কোরআন বলে পুরুষ বিশ্বাসীরা (মুসলিম) মুহাম্মদের স্ত্রীদের সাথে কথা বলত একটি পর্দার আড়াল থেকে। এই পর্দা পুরুষদের দ্বায়িত্বের অংশ ছিল মুহম্মদের স্ত্রীদের নয়। এই থেকে অনেকে দাবী করে কোরানের মুহম্মদের স্ত্রী