পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৯, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ট্যাটু দিন দিন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বাংলাদেশে ...!

ছবি
ট্যাটু বৈদ্যুতিক যন্ত্রের মাথায় তীক্ষ্ণ একটি সূচ লাগানো, যেটির মাথা বারংবার কালির একটি ছোট কৌটায় ডুবিয়ে একজনের হাতে একটি উল্কি আঁকা হচ্ছে। যিনি উল্কিটি আঁকছেন, তিনি জানালেন মানুষের চামড়ার সাতটি স্তর থাকে, এর মধ্যে দ্বিতীয় স্তরে কালিটি বসিয়ে দিয়ে ট্যাটু। এসব  ব্যবহার করে ট্যাটু আঁকা হয়। যার হাতে আঁকা হচ্ছে তার নাম আবিদ আমিন। এবারই প্রথম উল্কি আঁকছেন, তা নয়। এর আগেও একটি উল্কি করিয়েছিলেন। জানতে চেয়েছিলাম, উল্কি আঁকতে কতটা যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়। তিনি বললেন, প্রথমে একটু ব্যথা লাগে, যেহেতু এটা চামড়া কিছুটা কাটার মত ব্যাপার ঘটে। কিন্তু একটু পরে সহ্য হয়ে যায়। বাংলাদেশে শরীরে উল্কি আঁকা বা ট্যাটু করানোর ব্যাপারটি আজকাল বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই জনপ্রিয়তার কারণে এখন বিশেষ করে ঢাকায় গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি ট্যাটু স্টুডিও। ঢাকার প্রথম ট্যাটু স্টুডিওর মূল অঙ্কন শিল্পী জয় হায়দার গুলশান, বনানী, বেইলী রোড, ধানমন্ডি এবং এলিফ্যান্ট রোডসহ বিভিন্ন জায়গায় ট্যাটু করানো যায়। এর মধ্যে ব্যক্তি পর্যায়েই কাজ করেন বেশিরভাগ। ঢাকার প্রথম উল্কি আঁকার স্টুডিও ঢাকা ট্যা

রং এবার দাঁত রাঙ্গাবে....!

ছবি
দাঁত হবে মুক্তোর মত সাদা। এমনটাই তো চান সকলে। তবে হাল ফ্যাশনে অনেক কিছুই সম্ভব। চুল হাইলাইট করা এমনকী ঠোঁটে স্থায়ী রঙ লাগিয়ে ফেলার মত ফ্যাশন সামনে এসেছে অনেকদিন আগেই। তবে এবার দাঁতে রঙ লাগাতে চাইছে নতুন প্রজন্ম। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। কেউ দাঁতের রঙ করছেন গোলাপি, কেউ কপার, কেউ আবার নীল। নেলপালিশ নয়, নাম দেওয়া হয়েছে টুথপালিশ। আবার অনেকে বলছে ‘রেনবো টিথ’ অর্থাৎ রামধনু রঙে রাঙানো দাঁত। জানা গিয়েছে, ‘ক্রোম’ নামে একটি সংস্থা নেলপালিশের মত এক ধরনের রঙ বিক্রি করেছে। সেটি দাঁতে লাগানো যাবে। গোলাপি, নীল, সবুজ, সোনালি ও রূপোলি রঙের টুথপলিশ বের করা হয়েছে। এই রঙ ২৪ ঘণ্টা থাকে দাঁতে। ব্র্যান্ডটি লঞ্চ করেছেন ডেভিড সিলভারস্টাইন। ইনস্টাগ্রামে একাধিক মডেলের রঙিন দাঁতের ছবি পোস্ট করেছে ওই সংস্থা। তবে এই রঙ কোনও খাবার খেলে উঠে যায় না, এর কোনও টেস্টও নেই। খাবার চিবোলে রঙটি ঘেঁটেও যায় না। ঠিক লিপ গ্লসের মত দেখতে একটি টিউবে পাওয়া যায় এই টিথ পলিশ। দাম ১৮ থেকে ২২ ডলার। আপাতত মোট ১০টি রঙে পাওয়া যাচ্ছে এই পলিশ।

হিরো অালমের অায় কত টাকা....?

ছবি
মো. আশরাফুল হোসেন আলম, হিরো আলম (বগুড়া-৪, স্বতন্ত্র): চলতি বছর বাংলাদেশের মানুষ যে দু'জনকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি গুগল করেছেন, তাদের মধ্যে একজন হলেন হিরো আলম। তার আসল নাম মো. আশরাফুল হোসেন আলম। তার নির্বাচনী আকাঙ্খার কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই তাকে নিয়ে সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও বিতর্ক হয়েছে। মনোনয়ন প্রক্রিয়ার গোড়াতে তিনি ধাক্কা খেলেও পরে উচ্চ আদালতে আপিল করে তিনি প্রার্থিতা ফিরে পান। এরপর থেকে তিনি বগুড়া-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেছেন। তার প্রতীক সিংহ। হিরো আলমের হলফনামায় দেখা গেছে তার আয় মোট দুই লক্ষ ৫৮ হাজার টাকা। পেশা থেকে আয় দুই লক্ষ ৫২ হাজার টাকা। বাকিটা কৃষিখাত থেকে। নয় শতক জমির ওপর তার পৈত্রিক বাড়ি রয়েছে, পাশাপাশি দেড় বিঘা জমির ওপর রয়েছে পৈত্রিক কৃষিজমি। বিবাহসূত্রে পাওয়া ১০ ভরি স্বর্ণালংকারের কথা তিনি তার হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।