বলির পাঁঠা রিফাত....!
এটা পরিস্কার যে মেয়েটি মোটেই ভালোনা, ঐ ছেলেটার সাথে মেয়েটার একটা সময় সম্পর্কে জরিয়ে ছিল যার কারনে ঐ ছেলে নিজের স্ত্রী বলে দাবিকরে। অার যখন ফ্যামিলি সন্ত্রাসীর সাথে বিয়ে দিতে চায়নি তখন রিফাতদের সাথে বিয়ে হয়। এর কঠিন বা নিখুঁত বিন্যাসের ছকে রিফাতের মৃত্যুহয় । মেয়ে এবং মেয়ের ফ্যামিলিই এর জন্য দাই হওয়া উচিৎ অার বলির পাঠা রিফাতের মত ছেলেরা। ঘতক নয়ন ভন্ড সংঙ্গে রিফাতের স্ত্রী মিন্নী। এটার থেকে অামাদের কিছু শিক্ষা নিতে হবে নয়তো বুঝতেই পারছেন...? সঠিক তথ্য দিতেপারে রিফাত এর খুব কাছের বন্ধুরাই । সূত্র জানায়, শনিবার (২৯ জুন) এ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) হুমায়ুন কবির মিন্নির সঙ্গে ঘটনার বিষয়ে কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয়ে আলাপ করতে রিফাতের বাড়িতে যান (শ্বশুরবাড়ি) যান। সেখানে মিন্নি উপস্থিত থাকলেও অসুস্থ বোধ করায় তিনি পুলিশের সঙ্গে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মিন্নিকে কথা বলার জন্য চাপ দেয়নি পুলিশ। দ্বিতীয় দফায় রিফাতের বাড়িতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে তিনি (মিন্নি) নিজের বাবার বাসায় চলে গেছেন। শনিবার বিকেলে মিন্নি