পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

খালি পায় হাঁটার বিষয় হাদিস কি বলে....

ছবি
খালি পায়ে হাঁটা বিষয় যা বলেছেন রাসুল (সা.) ডেস্ক রিপোর্ট : হাঁটাহাঁটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তবে খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকের জানি না। প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ বছর আগে আমাদের প্রিয় রাসুল (সা.)-ও খালি পায়ে হাঁটার জন্য আদেশ দিয়েছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পায়ে হাঁটলে রক্তচাপ কমে। পায়ের নিচের স্নায়ুগুলো বেশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। রক্ত ঘন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। মানসিক প্রশান্তি আসে। এতে ঘুম অনেক ভালো হয়। মস্তিষ্কের ভেতরে থাকা নিউরণগুলো বেশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। তখন একদিকে যেমন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, তেমনি বুদ্ধিও বাড়তে শুরু করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ঘাসের ওপর খালি পায়ে হাঁটলে পায়ের নিচে একাধিক নার্ভগুলো সক্রিয় হয়ে শরীরের মধ্যে ইতিবাচক শক্তি তৈরি করে। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। খালি পায়ে হাঁটা উপকারীতা সম্পর্কে রাসুল (সা.) বিভিন্ন হাদিসে সে প্রসঙ্গে আলোচনা এসেছে। এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মাঝেমধ্যে খালি পায়ে হাঁটার নির্দেশ দিয়েছেন। (সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং : ৪১৬০; মুসনাদ আহমাদ, হাদিস নং : ২৩৯৬৯) হাদিসের ব্যাখ

ইচ্ছের বিরুদ্ধে হওয়া যৌনকর্মী...

ছবি
২৩ বছর বয়সী জান্দ্রা শুনিয়েছেন তাঁর গল্প। প্রথমে তাঁর দালাল আর পরে তাঁর বয়ফ্রেন্ডের জোরাজুরিতে দেহ ব্যবসায় নিজের নাম লেখান তিনি। জান্দ্রা বলেন- “আমার গল্প অনেকটা এমন যে, কেউ যদি আমাকে তা বলত আমি নিজেই তা বিশ্বাস করতাম না। আমার অভিজ্ঞতা বলেই হয়তো আমি তা বিশ্বাস করি”। “আমি তখন স্কুলে পরতাম। বয়স ১৫। আমাদের স্কুলে একদল বন্ধু ছিল যারা অন্যদের থেকে বিলাসবহুল জীবন যাপন করত। আমিও সেই জীবন চাইতাম। একদিন তাদের সাথে গেলাম। তারা জিম (ছদ্মনাম) নামের এক লোকের সাথে ঘুরতে বের হয়। আমাকেও সাথে নেয়। পরে আমি আবিষ্কার করলাম যে, তিনি আসলে একজন মাদক ব্যবসায়ী। কিছুদিনের মধ্যে আমিও জিমের জন্য মাদক ব্যবসা শুরু করলাম”। “আমি জানতাম যে, এটা ঠিক হচ্ছে না। তাই জিমকে একদিন বললাম যে, আমি এসব থেকে বের হয়ে যেতে চাই। সে বলল ঠিক আছে। তাঁর জন্য মাদক বিক্রি বন্ধ করলেও অন্য উপায়ে তাঁর জন্য অর্থ উপার্জন করে দিতে হবে”। “আমি বুঝতে পারছিলাম যে অন্য উপায়টা কী। আমি তা মানতে চাইনি। আমি আমার অসম্মতি জানানোর সাথে সাথে সে আমাকে জোর করে তাঁর গাড়ির পেছনের সিটে নিয়ে ধর্ষণ করল। সে সময় আমি কুমারী ছিলাম”। “সেই সময় থেকে আমি

একটি শিক্ষনীয় গল্প...!

ছবি
অনেক অনেক দিন আগে, চীন দেশে লুচি নামে এক মেয়ে বিয়ে করে বাস করতে লাগল তার স্বামী এবং শ্বাশুড়ীর সাথে। খুব অল্পসময়েই লুচি দেখল যে তার শ্বাশুড়ীর সাথে বাস করাটা প্রায় অসম্ভব। ক্রমশ তাদের মধ্যে মতনক্য আর ঝগড়া শুরু হয়। শাশুরি প্রায়শ লুচিকে কটাক্ষ করতো বিভিন্ন কাজে। পরিস্থিতি সবচাইতে খারাপ করল যে দিকটা সেটা হল, চাইনিজ পরম্পরা অনুয়ায়ী লুচি তার শ্বাশুড়ীকে সবসময়েই মাথা নুইয়ে সন্মান জানাতে হতো এবং শ্বাশুড়ীর সমস্ত আদেশ মেনে নিতে হতো। অনেক দিন এবং সপ্তাহ পার হয়ে গেল কিন্তু তাদের বিবাদ না কমে দিন দিন বাড়তেই থাকল। এ সমস্ত ঘটনা ক্রমেই লুচির স্বামীকে হতাশাগ্রস্থ করে তুলল। লুচি কোনভাবেই তার শ্বাশুড়ীর এই খারাপ আচরন বরদাস্ত করতে পারছিলনা, এবং সে সিদ্ধান্ত নিল যে কিছু একটা করতেই হবে। একদিন লুচি তার বাবার এক বন্ধু মি: হিনসি এর কাছে গেল যার একটা ফার্মেসি রয়েছে। লুচি তাকে সমস্ত ঘটনা খুলে বললো এবং তার কাছে কিছু বিষ চাইল যা দিয়ে তার শ্বাশুড়ীকে মেরে ফেলে এ সমস্ত সমস্যার সমাধান করা যায়। মি: হিনসি কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন," লুচি, আমি তোমাকে সাহায্য করব

টাকা নয় টাকার পাহাড়...!

ছবি
টাকার পাহাড়!  মানুষ বলে টাকা কি গাছে ধরে। কিন্তু এর এক নতুন গল্প দেখালো চীনর প্রতিষ্ঠান ,   বছর শেষ। কোম্পানির কর্মীদের বোনাস দিতে হবে। তাই ব্যাংক থেকে টাকা তুলে আনা হয়েছে অফিসে। সেই টাকা এক বা দুই ব্যাগ নয়, রীতিমতো পাহাড়! এমন ঘটনা ঘটেছে চীনে। বছর শেষে নানা কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তার কর্মীদের বোনাস দিয়ে থাকে। দুনিয়াজুড়ে এমন প্রচলন রয়েছে। কিন্তু অফিসের মধ্যে টাকার পাহাড় গড়ে তোলার ঘটনা আগে দেখা যায়নি। চীনের জিয়াংসি প্রদেশের নাংচাং শহরের এক ইস্পাত কোম্পানির এ ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে হইচই পড়েছে। কর্মীদের বোনাস দিতে ৩০ কোটি ইউয়ান (প্রায় ৩৭০ কোটি টাকা) দিয়ে পাহাড়টি গড়ে তারা। কোম্পানির ৫ হাজার কর্মীকে বোনাস হিসেবে দেয়া হচ্ছে ওই টাকা। প্রতি কর্মচারী গড়ে পাচ্ছেন ৬০ হাজার ইউয়ান। এ বিষয়ে কোম্পানিটির একজন কর্মচারী গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এত বড় বোনাস! আমি জানিই না পুরোটা খরচ করব কীভাবে? অামি মনেকরি এটি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কোম্পানির একটি।

মলমূত্র দ্বারা চলবে বাস....

ছবি
বায়োগ্যাস (মানুষের মলমূত্র  দ্বারা চালিত) বাসের গ্যাস ট্যাঙ্ক একবার ফুল করার পর সেটি খরচ করে বাসটি অনায়াসে ৩০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলতে পারে। বছরে প্রতি ৫ জন মানুষ যে পরিমাণ মলমূত্র ত্যাগ করে সেটি দিয়ে এই বাসের এক ট্যাঙ্ক মানে ৩০০ কিমি চলার মতো জ্বালানী বা গ্যাস উৎপাদন করা সম্ভব। এমনটাই জানিয়েছে উৎপাদক কর্তিপক্ষ। খবর বিবিসি, সিএনএন। বাসের ডিজাইন টি করা হয়েছে অন্যান্য সাধারণ ডিজেল চালিত বাসের মতো করে এমনকি ইঞ্জিনও অন্যান্য গাড়ির মতো শুধু পার্থক্য হচ্ছে যাত্রীদের এবং বাসের ডিজাইনের কথা বিবেচনা করে জ্বালানী সিলিন্ডার গুলে বাসের ছাদের অপরে রাখার ব্যাবস্থা করা হয়েছে। প্রকিতিকে বিষাক্ত কার্বনের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য এই বাসের কার্বন নিঃসরণ মাত্রা অন্যান্য গাড়ির থেকে ৩০% পর্যন্ত কমানো হয়েছে। বাসের যন্ত্রাংশ থেকে শুরু করে সবকিছুর দেখাশোনা করছে “বাথ বাস” নামের একটি কোম্পানি আর মানুষের বর্য থেকে গ্যাস উৎপাদন করার প্রোজেক্ট পরিচালনা করছে জেনইকো নামের একটি কোম্পানি। জেনইকোর জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ সাদিক সংবাদ মাধ্যমকে বলেন যে, যুক্তরাজ্যের মতো দেশের শহরগুলোর নির্মল বাতাসের জন্য গ্যাসচ

অবাক করার মতো পাঁচটা তথ্য

ছবি
অাপনাকে অবাক করার মতো পাঁচটা তথ্যঃ — ১. মৃত্যুর পর মানুষের মস্তিষ্ক প্রায় সাত মিনিট সক্রিয় থাকে এবং এই সময় জীবনের চুড়ান্ত মুহূর্তগুলি তিনি স্বপ্নের আকারে দেখতে থাকেন। ২. সাধারনত যে শিশুরা ছোটবেলায় মিথ্যা কথা বলে, তাদের বড় হলে সফল পেশাদার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়। ৩. ২০১৩ সালে নিউজিল্যান্ড সরকার আটটি জেলখানা বন্ধ করে দিয়েছে অপরাধীর অভাবে। ৪. মানুষ মুখোমুখি কথা বলার সময় সবচেয়ে বেশি সত্যি বলে। আর বেশি মিথ্যে বলে ফোনে কথা বলার সময়। ৫. মৃত্যুকালে মানুষের প্রথমে দৃষ্টিশক্তি চলে যায়, এরপর যায় স্পর্শানুভূতি এবং সবশেষে যায় শ্রবণানুভূতি।

অবাক করা সত্যি কথা

ছবি
অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মতে, ‘যদি পৃথিবীতে মৌমাছি না থাকে তাহলে পৃথিবীর সব মানুষ ৪ বছরের মধ্যে মারা যাবে। কথাটি শুনে অনেকে  প্রথমে অবাক বা গাঁজাখোড়ি মনে করতে পারেন কিন্তু না সত্য এবং ১০০% সঠিক।  এর পিছনে অাসলে পরাগায়ন  সকল প্রানী প্রতাক্ষ বা পরোক্ষভা গাছের উপরে নির্ভর করে অার গাছের জীবন বিস্তর  হয় পরাগায়ন  এর মাধ্যমে। পরাগায়ন (ইংরেজি: Pollination), গাছের  প্রজননের একটি মৌলিক প্রক্রিয়াবিশেষ। যে পদ্ধতিতে ফুলের পরাগধানী থেকে পরাগরেণু স্থানান্তরিত হয়ে ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়ে, তাকে পরাগায়ন বলা হয়। উদ্ভিদে পরাগায়ন প্রধানত দুধরণের হয়ে থাকে। যথা: স্ব-পরাগায়ন, এবং পর-পরাগায়ন যা মৌমাছির মাধ্যমে হয়।