পোস্টগুলি

নভেম্বর ২, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভুঁড়ি কমানোর সহজ টিপস্

ছবি
ভুঁড়ি হওয়ার জন্য যে কাজটি সবচাইতে বেশি দায়ী তা হল একবারে বেশি খাওয়া। একবারে বেশি খেলে খাবার হজম হতে বেশি দেরি হয় এবং এতে করে পেটে বেশি ফ্যাট জমা হয়। যার ফলশ্রুতিতে ভুঁড়ি হয়। চেষ্টা করুন খেতে বসলে অল্প খেতে। দিনে ৪/৫ বার খান কিন্তু অল্প পরিমাণে। এতে খাবার দ্রুত হজম হবে ও পেটে ফ্যাট জমবে না। অামি নিজেই এই নিয়মে২/৩ ইঞ্চি ভুঁড়ি কমিয়েছি।

এরিষ্টটল এর জীবনী

ছবি
এরিষ্টটল ৩৮৪ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মেসিডনিয়ার নিকটবর্তী স্ট্যাগিরা নামক স্থানে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতা নিকোম্যাকাস ছিলেন মেসিডনিয়ার রাজ দরবারের একজন চিকিৎসক। চিকিৎসকের পারিবারিক পরিবেশেই তার শৈশব ও কৈশর কালের অতিক্রমন ঘটে। ৩৬৭ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ১৮ বছর বয়সে তিনি এথেন্স যান এবং প্লেটোর ‘একাডেমিতে’ পড়াশোনা শুরু করেন। প্লেটোর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত অর্থাৎ ৩৪৭ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত দীর্ঘ বিশ বৎসর তিনি প্লেটোর একাডেমিতে শিক্ষা লাভ করেন। এরপর এথেন্স নগরী ত্যাগ করে এশিয়া মাইনরে চলে যান। সেখানে তিনি গবেষণা করেন সামুদ্রিক জীবজন্তু নিয়ে। পরবর্তিতে তিনি আলেকজান্ডারের গৃহশিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হন। কিন্ত আলেকজান্ডার যখন দেশ বিজয়ে বের হন তখন তিনি পুনরায় এথেন্সে প্রত্যাবর্তন করেন। ৩৩৫ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে এরিষ্টটল তার নিজস্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘লাইসিয়াম’ প্রতিষ্ঠা করেন। এই লাইসিয়ামে সাধারনত বাস্তব গবেষনার উপর জোর দেয়া হত। বস্তত ঞ্জান ও গবেষনার সংগঠক এরিষ্টটল দস্তুর মত একটি জীব গবেষনাগার তৈরি করেছিলেন। বিভিন্ন রাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থার পরিচয় লাভের জন্য এরিষ্টটল ১৫৮ টি রাষ্টের সংবিধান ও শাসন ব্যবস্থার ত

সক্রেটিস এর জীবনী

ছবি
প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস খ্রিস্টপূর্ব ৪৭০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। গ্রিসের এথেন্স নগরীতে এলোপাকি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। এ মহান দার্শনিকের সম্পর্কে তথ্য লিখিতভাবে পাওয়া যায় কেবল মাত্র তার শিষ্য প্লেটোর রচনা থেকে। তৎকালীন শাসকদের কোপানলে পড়ে তাকে হেমলক বিষ পানে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। তাকে পশ্চিমা দর্শনের ভিত্তি স্থাপনকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তিনি এমন এক দার্শনিক চিন্তাধারা জন্ম দিয়েছেন যা দীর্ঘ ২০০০ বছর ধরে পশ্চিমা সংস্কৃতি, দর্শন ও সভ্যতাকে প্রভাবিত করেছে। সক্রেটিস ছিলেন এক মহান সাধারণ শিক্ষক, যিনি কেবল শিষ্য গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানে বিশ্বাসী ছিলেন না। তার কোনো নির্দিষ্ট শিক্ষায়তন ছিল না। যেখানেই যাকে পেতেন, তাকেই মৌলিক প্রশ্নগুলোর উত্তর বোঝানোর চেষ্টা করতেন। অনেকের ব্যক্তিগত ক্রোধ ছিল সক্রেটিসের ওপর। অনেকের জ্ঞানের অহংকার সক্রেটিসের কাছে চূর্ণ হয়েছিল। সক্রেটিস প্রকাশ্যভাবে ঘোষণা করতেন, ‘আমার কোনো জ্ঞান নেই। আমি কিছুই না।’ সক্রেটিস দার্শনিক জেনোর মতো দ্বান্দিক পদ্ধতিতে বিশ্বাসী ছিলেন। এই পদ্ধতিতে প্রথমে প্রতিপক্ষের মত স্বীকার করে নেওয়া হয়। এরপর যুক্তির মাধ্য

ওবামার জীবনী

ছবি
জন্ম ১৯৬১ সালের ৪ আগস্ট, যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ের হনুলুলু শহরের কুইন্স মেডিক্যাল সেন্টারে৷ বড্ড আদুরে ছিলেন৷ তাই ব্যারি, বামা, রক, ‘কেনিয়াপুত্র’….আদুরে নামেরও যেন শেষ নেই তাঁর! আমাদের যদি প্রশ্ন করা হয় বড় হয়ে আমরা একেকজন কি হতে চাই? তাহলে স্বভাবতই কেউ বলব ডাক্তার, কেউ বলব ইঞ্জিনিয়ার কেউবা বলব প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। এরকমটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কেউ যদি বলে ‘আমি বড় হয়ে দেশের প্রেসিডেন্ট হতে চাই’ তাহলে সবাই ভ্রু কুচকাবেন। আসলে ভ্রু কুচকানোর কিছু নেই। কেউ যদি ছোটবেলা থেকে নিজের লক্ষ্য ঠিক করে এবং সেই মোতাবেক এগিয়ে যায় তাহলে সেই লক্ষ্যের দেখা সে একদিন পাবেই পাবেই। বিশ্বাস না হলে বারাক ওবামার জীবনদর্শন দেখতে পারেন। ওবামা তখন ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তার একটি কিন্ডার গার্ডেন স্কুলে পড়তেন। ক্লাসে একদিন তাদের শিক্ষক ‘ইস ডারমাওয়ান’ শিক্ষার্থীদের নিজের জীবনের লক্ষ্য উল্লেখ করে একটি রচনা লিখতে বললেন। রচনা লেখা শেষে ‘ইস ডারমাওয়ান’ এক এক করে সবার খাতা দেখতে শুরু করলেন। খাতা দেখতে দেখতে একসময় এসে তিনি চমকে উঠলেন। কারণ ‘ব্যারি’ নামের একটি ছেলে লিখেছে সে বড় হয়ে প্রেসিডেন্ট হতে চায়। বারাক ওবামা