পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১০, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Dodo ডোডো পাখির হারিয়ে যাওয়া গল্প.....

ছবি
Dodo হারিয়ে যাওয়া ডোডো পাখির অজানা রহস্য হ ডোডো ১৬শ শতাব্দীতে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া এক বিস্ময়কর পাখির নাম। এরা বসবাস করতো ভারত মহাসাগরের মরিশাস দ্বীপে। ওলন্দাজ নাবিকরা এই দ্বীপে পৌঁছানোর একশো বছরের মধ্যেই এরা বিলুপ্ত হয়। ফলে বিস্ময়কর এ পাখি সম্পর্কে অনেক কিছুই থেকে যায় মানুষের অজানা। বর্তমানে গবেষকরা ইতিহাসের বিভিন্ন সূত্র এক সুতোয় গেঁথে খুঁজে চলেছেন উড়তে অক্ষম এ পাখির হারিয়ে যাওয়ার রহস্য। ডোডো পাখির শেষ দেখা মেলে ১৬৬২ সালে। গবেষণার জন্য কোনো জীবিত ডোডো পাখির অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। তবে থেকে গেছে এর দেহাবশেষ। এই পাখির কংকাল সংরক্ষিত মরিশাসের জাদুঘরে। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা ডোডো পাখির হাড় নিয়ে গবেষণা করে খুঁজে চলেছেন এই অসহায় পাখির অজানা কথা। চেষ্টা চালাচ্ছেন এদের সম্পর্কে আরো কিছু জানতে। দক্ষিণ আফ্রিকার ইউনিভার্সিটি অব কেপটাউনের এমনি এক গবেষণায় জানা যায়, এদের বৃদ্ধি ও বংশবিস্তার সম্পর্কিত কিছু বিস্তারিত তথ্য। ১৫৯৮ সালে ওলন্দাজ অভিযাত্রী এডমিরাল উইব্রান্ড ভ্যান ওয়ারুইজকের মরিশাস অভিযানে প্রথম ডোডো পাখি সম্পর্কে মানুষ জানতে পারে। তিনি এর নাম দেন ‘ওয়াগ্লভোগেন’ অর্থাৎ

oolong Tea ওলোং চা...

ছবি
ওলোং চা (Oolong Tea) ওলোং চা নামটা হয়তো নতুন মনে হচ্ছে তাইনা এটি মুলত বিশেষ  চা। ওলোং চা এক ধরনের ঐতিহাসিক চায়নিজ ভেষজ চা। ভেষজ চায়ের মধ্যে এর মধ্যে রয়েছে দ্বিতীয় মাত্রায় অধিক পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট। চীন বাদে মোটামুটি অন্যসব দেশে এটিও দূর্লভ প্রকৃতির চা। ওলোং শব্দটির অর্থ হচ্ছে ব্ল্যাক ড্রাগন। ওলোং চায়ের পাতার অক্সিডেশন বা ফার্মেন্টেশনের উপর এর রং বা গন্ধ পরিবর্তন হয়। একে পুরোপুরি ফার্মেন্টেশন করা হয় না। ফার্মেন্টেশনের রং পরিবর্তন হওয়ার আগেই বন্ধ করে দেয়া হয়। ফলে এর স্বাদ বেশ কড়া থাকে ও ক্যাফেইন কম পরিমাণে থাকে। তাই শরীরের মেদ ঝরাতে ওলোং চা খুবই উপকারী।