পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ২১, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মোজার গন্ধর কি করনিয়...?

ছবি
মোজা পরার আগে এর মধ্যে যে কোনও একটি উপায় অবলম্বণ করলেই পায়ে ঘামের সমস্যা কমবে। জেনে নিন সেসব উপায়। লবণ পানি: মোজা পায়ে দিলেই পা ঘেমে যাওয়ার সমস্যা নিয়ে নাজেহাল যারা, তাদের জন্য এই উপায় সেরা বিকল্প। বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে ঈষদুষ্ণ লবণ পানিতে পা ডুবিয়ে রাখুন মিনিট ১৫। ছত্রাক রোধ করতে সক্ষম লবণ। ফলে পা ঘামার সমস্যাকে কমিয়ে দেয় অনেকটাই। একটু সময়সাপেক্ষ হলেও পা ঘামার সমস্যা দূর করতে লবণ পানির জুড়ি নেই। বেকিং সোডা: এর অ্যাসিটিক উপাদান পায়ে ব্যাকটিরিয়া জন্মাতে দেয় না। ঘামকেও ঠেকিয়ে রাখে। তাই মোজা পরার আগে ভালো করে পা ধুয়ে শুকনো করে মুছে নিন। এবার সামান্য বেকিং সোডা নিয়ে ঘষে নিন পায়ের পাতায়। জুতার ভিতরেও খানিকটা বেকিং সোডা ছড়িয়ে নিতে পারেন। তবে এর সঙ্গে মেনে চলুন কিছু অভ্যাস। প্রতিদিন ব্যবহার করুন পরিষ্কার মোজা। একই মোজা পরপর দু’দিন ব্যবহারের বদভ্যাস তাড়ান। এতেও দুর্গন্ধ দূর না হলে জুতা বদলান। অনেক সময় কমদামি জুতার চামড়া থেকেও দুর্গন্ধ ছড়ায় পায়ে।

বরবটির রয়েছে দারুণ স্বাস্থ্য উপকারিতা

ছবি
আগে বরবটি ছিলো মৌসুমী সবজি। কিন্তু এখন বারো মাসই বরবটি পাওয়া যায়। বরবটি ভাজি, ভর্তা অথবা তরকারি খাওয়া হয়। এর রয়েছে চমৎকার পুষ্টিমান। শুধু পুষ্টিমানেই ভরপুর নয় বরবটি। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারি। পুষ্টিমান: প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ বা বেগুনি রঙের বরবটি থেকে পাওয়া যায় ৪৮ ক্যালরি শক্তি। যাতে নেই কোন ফ্যাট এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল। শর্করার পরিমান ১০ গ্রাম এবং প্রোটিন ২.৬ গ্রাম। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস সহ নানারকম ভিটামিন ও মিনারেল। স্বাস্থ্য উপকারিতা: প্রচুর পুষ্টিমান সমৃদ্ধ বরবটির রয়েছে দারুণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। এর পুষ্টিমান সুস্বাস্থ্যের জন্য চমৎকার কাজ করে। ১। ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়: বরবটিতে রয়েছে ফ্ল্যাভোনয়েড নামে এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এর দুটি অস্ট্রেলিয়ার ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায় এই দুই উপাদান ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধিরোধ করতে চমৎকার কাজ করে। ২। অস্থিসন্ধির ব্যথা কমায়: আপনার সালাদের বাটিতে প্রতিদিন ২৫০ মিলিগ্রাম কাঁচা বরবটি মিশিয়ে নেন। এতে আপনি আপনার প্রতিদিনের ভিটামিন ‘কে’-এর ১৯ শতাংশ

গাজরের গুনাগুন...কি....

ছবি
 পুরুষের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে গাজর। এছাড়াও তাদের বীর্যকে পুনরুজ্জ্বীবিত করতেও ভূমিকা রাখে গাজর। সম্প্রতি গবেষণায় এমন তথ্যই বেরিয়ে এসেছে। তারা এও বলেছেন যে, যে কোন কমলা ও হলুদ রঙ্গের সব ফলই পুরুষের সন্তান উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ায়। তাছাড়া গবেষকরা বলেন, যে কোন রঙ্গীন ফল ও সবজিই পুরুষের সক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তবে অন্যান্য রঙ্গীন ফলের চেয়ে এক্ষেত্রে গাজর সর্বাধিক কাজ করে। গবেষকদের মতে, গাজরে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা পুরুষের শরীরে ডিমের চেয়েও বেশি কাজ করে। একটি ডিমের চেয়ে একটি গাজর সর্বোচ্চ আট শতাংশ বেশি কাজ করতে সক্ষম বলে জানান তারা। এদিকে গবেষকরা ১৮৯ জন কলেজে পড়া তরুণদের মধ্যে গবেষণা চালিয়ে এমন তথ্য আবিষ্কার করেছেন। আর এই গবেষণাটির নাম দেয়া হয়েছে, সিমেন কোয়ালিটি ইন রিলেশন টু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইনটেক ইন আ হেলদি মেন পপুলেশন। আর গবেষণার ফলাফলও তারা ফার্টিলিটি অ্যান্ড স্টেরিলিটি নামের একটি জার্নালে প্রকাশ করেছে। গবেষকরা বলেন, স্পিনাক এক ধরনের শাক ও লেসুস পাতায়ও রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। তাই এগুলাও পুরুষের বীর্যকে সক্রিয় রাখতে ভূমিকা রাখে। তবে এক্ষেত্রে টমেটোর বিষয় আলাদ

শালগম এর উপকারী গুনাগুন কি.....?

ছবি
শীতকালীন সবজি হিসেবে পরিচিতি রয়েছে শালগমের।  অামাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় এটি তরকারি হিসেবে রান্না করে খাওয়া হয়। শালগমে রয়েছে ভিটামিন সি, ই কে। এছাড়াও শালগমে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম থাকে। তাই নিয়মিত শালগম খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারি। শালগম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ২০১৩ সালে ব্রিটিশ এক গবেষণা থেকে জানা যায়, শালগম রক্তচাপ কমাতে ভীষণভাবে সাহায্য করে। শালগম পটাশিয়াম সমৃদ্ধ বলে ধমনীকে প্রশস্ত করে ও শরীর থেকে সোডিয়াম বের করে দিতে সাহায্য করে। ভিটামিন ও পটাসিয়াম ছাড়াও শালগম ক্যালসিয়ামেও সমৃদ্ধ। তাই এটি হাড়ের জন্যও খুবই উপকারি। সুস্থ ও শক্তিশালী হাড়ের জন্য খাদ্য তালিকায় অবশ্যই শালগম রাখতে হবে। শালগম পরিপাকের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে থাকে। কারণ শালগমে প্রচুর ফাইবার থাকে। যা হজমেও ভীষণ ভালো কাজ করে। যদি হালকা কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রবণতা থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে শালগম অনেক উপকারি।