পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৩, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

PVC PIPE GERDEN

ছবি
PVC___pipe___gerden অাপনার মনকে কিছুটা অানন্দে ভরে তুলতে এমন বাগান করতে পারেন।ব্যস্ত সময়ে এর মাঝে কিছুটা অানন্দে কাটবে সময়। অামাদের জীবন জাত্রায় নতুনত্ব হতে পারে এমন বাগা।
ছবি
 জুতাথেকে বাগান জিনিস প্যন্টের ব্যবহার করুন এভাবে।  bloggermonju........post   

পেট বোতল থেকে মজার কিছু করুন......

ছবি
দেখুন কোন কিছুই ফেলে না দিয়ে তার ...কিছু ব্যবহার কৌশল ...! পেট বোতল থেকে অামরা মজার প্রয়োজনিয় অনেক জিনিস তৈরি করতে পারি যা অামাদের জন্য একটি অনন্য উদাহরণ হতে পারে।     বাগানে পানিি দেয়া পাত্র তৈরি করে ব্যবহার  দেয়াল বাগান করুন  টুথব্রাস  দানি বোতল ও বৈয়াাম  

সবথেকে দামী খাবার কি....

ছবি
২৫০ গ্রাম ক্যাভিয়ার খেতে হলে আপনাকে গুনতে হবে ১ হাজার ৮৭৫ ইউরো মানে টাকায় প্রায় ১ লাখ ৮৮ হাজার ৮৬০ টাকা। কি চেখে দেখবেন নাকি একবার। ক্যাভিয়ার আসলে স্টার্জন মাছের ডিম। এই মাছগুলোর দেখা মেলে উত্তর ও মধ্য এশিয়া, ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকায়। সবচেয়ে উৎকৃষ্টমানের ক্যাভিয়ার হলো ব্ল্যাক ক্যাভিয়ার। এই স্টার্জন মাছ শীতকালে নদীর মোহনায় পাওয়া যায়। অত্যন্ত সুস্বাদু এর ডিম পশ্চিম ইউরোপে মানুষ ষোড়শ শতক ধরে নিয়মিত খাচ্ছে। শেক্সপিয়ার তার বিখ্যাত নাটক ‘হ্যামলেট’ এ ক্যাভিয়ারের কথা উল্লেখ করেছেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন ও পূর্ব ইউরোপে একটু মোটা ক্যাভিয়ার তাদের কাছে প্রধান খাদ্য হিসেবে বিবেচিত। তারা ক্যাভিয়ার ভোদকা সহযোগে খেয়ে থাকে। ক্যাভিয়ার প্রস্তুতির সময় ডিমের গা থেকে সতর্কতার সঙ্গে আঁশ এবং চর্বি সরিয়ে ফেলা হয়। তারপর লবণ মাখিয়ে ছোট জারে কিংবা টিনে ভরে রাখা হয়। এর লবণাক্ত স্বাদ অনেক চমৎকার। দামি এ খাবার সবার ভাগ্যে জোটে না। ক্যাভিয়ার মূলত খাওয়া হয় ব্রেড বা টোস্ট দিয়ে কিংবা ড্রিংকের সঙ্গে ছোট ছোট বিস্কুটের ওপর রেখে। ধূসর, হালকা সবুজ ও কালো ক্যাভিয়ার ছাড়াও লাল ক্যাভিয়ার ও আছে।

নাশপাতির গুন

ছবি
• নাশপাতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, বি ২, ই, ফলিক অ্যাসিড ও নিয়াসিন নামের পুষ্টিকর উপাদান। ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, আয়রনসহ অন্যান্য মিনারেলেরও উৎকৃষ্ট উৎস। • নারীদের বিভিন্ন রোগসহ মেনোপোজ-পরবর্তী বিভিন্ন জটিলতা কাটাতে নাশপাতির জুড়ি নেই। কারণ, দাঁতের মাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে নাশপাতির রস ও অল্প ফিটকিরি মিশিয়ে রেখে সকালে খেলে মাড়ির ক্ষয় পূরণ হয়। • খুশকি ও মাথার চুল পড়ে গেলে নাশপাতির রস ১০-১৫ দিন খেলে চুল পড়া ও খুশকি দূর হয়। করোনারি, থ্রম্বোসিস, হার্ট ব্লক, মাইয়োকার্ডিয়াল সংক্রমণ ইত্যাদি রোগে প্রতিদিন দু-তিন টুকরো নাশপাতি খেলে খুবই উপকার হয়। • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে নাশপাতির জুড়ি নেই। বিকেলে বা রাতে খাওয়ার পর নাশপাতি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। • পানীয় হিসেবে নাশপাতির জুস শরীরের জন্য খুবই কার্যকর। • ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়। • নাশপাতি অ্যালার্জির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমায়। যারা প্রায়ই হালকা জ্বর এবং অ্যালার্জি সমস্যায় ভোগে, তাদের জন্য নাশপাতি খুবই উপকারী। • উচ্চ মাত্রায় মিনারেল থাকার কারণে শরীরে ক্যালসিয়ামের জোগান দেয়। এটি হরমোন উৎপাদন এবং হাড়ের

ভুট্টা কেন খাবেন

ছবি
ভুট্টা খেলে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। বর্ষার সময় যেসব রোগ ছড়ায়, তা থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে ভুট্টা দারুণ কার্যকর। হজমে সহায়ক:- ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে। রুচিবর্ধক:- বর্ষায় ঘরে বা বাইরে সময় কাটাতে ভুট্টা ও চা খেতে পারেন। চায়ের আড্ডা জমতে পারে ভুট্টা দিয়ে। রক্তসল্পতা দূর করে:- ভুট্টায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ভিটামিন বি১২ বর্তমান, যা নতুন রক্তকোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে রক্তসল্পতা দূর হয়। বাজে কোলস্টেরল নিয়ন্ত্রক:- এলডিএল নামে শরীরে যে বাজে কোলস্টেরল থাকে, ভুট্টা তা দূর করতে সাহায্য করে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে:- ভুট্টার হলুদ দানাগুলোয় ক্যারোটিনয়েডস থাকে, ভুট্টার ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতেও সাহায্য করে। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়:- ভুট্টা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। তাই ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি র‍্যাডিকেল এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। খনিজের শক্তিশালী উৎস:- ছোট্ট হলুদ ভুট্টার শাঁসে এত বেশি খনিজ থাকে যা আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না! এতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও কপার থাকে এবং স

তিলের তেলের গুনাগুন কি

ছবি
শীতের সময় রাতে ঘুমানোর আগে সামান্য কর্পূর তিলের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করলে উষ্ণতা পাওয়া যায়। তিলের তেল চুলের খুশকিও দূর করে। এ জন্য সপ্তাহে একবার নারকেলের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলে ম্যাসাজ করতে পারেন। এগুলো আমারা অনেকেই জানি কিন্তু আজ জানবো তিলের তেলের আরও চমকপ্রদ কিছু পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা: এন্টি প্রদাহজনক – এটা স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ যা এইডস সহ যে কোনো প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট – তিলের তেলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পুষ্টি সহজে নষ্ট হয় না। এন্টি ডায়াবেটিক – ডায়াবেটিস দূর করে দেয়। হ্যপোটেনসিভ – রক্তচাপ কমায়। বিরোধী ব্যাকটেরিয়া – ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। এন্টি-আরথেরোজেনিক – অথেরোস্ক্লেরোসিস এর ঝুঁকি হ্রাস করে। বিরোধী উপশমকারী – বিষণ্নতা বা ডিপ্রেশন কমায়। ডিএনএ সুরক্ষা – তিলের তেল, বাইরের ক্ষতি থেকে শরীরের কোষের ডিএনএ সুরক্ষিত রাখে, বিকিরণের মত। ক্যান্সার বিরোধী – গবেষণায় দেখা গেছে তিলের তেল ক্যান্সারের বৃদ্ধি দমন করতে সহায়তা করে। উপশমকারী – শুষ্ক ত্বকের জন্য চমৎকার ময়েশ্চারাইজা

অাবেগ....

ছবি
"বকুলির" বাবা মতিমিয়া উঠনে বসা পাশে বছর অাড়াই বয়সের একটি শিশু ফুটফুটে। মতি মিয়া অামাকে দেখে জড়িয়ে ধরে কাঁদলো। বল্লেন সব শেষ এখন অাশার সময় হলো তোমার...! অামি কিছুই বলতে পারলাম না.....! মতি মিয়া বলে চল্লেন এই "অনন্ত" অামি বলাম কে....এ...? মতিমিয়ঃ "বকুলির " সন্তান তোমার ছেলে....! মতিমিয়া :অামার --মেয়ে -টা পথের দিক তাকিয়ে থাকতো...! সন্তান হবার পর পুষ্টি হিনতায় -ভুগছে "বকুলি" তারপর অামি গরিব ঠিকমতো ভাল খাবারদাবার দিতে পারতামনা। রক্ত সল্পতার জন্য দিন দিন অার দূর্বল হয়ে পরে "বকুলি " স্বামির পথের দিকে চেয়ে চেয়ে "বকুলি " -অার অসুস্থ হয়েপরে এক সময় খাওয়া দাওয়া ছেরে দেয় শুধুইপথের ধারে দারিয়ে-থাকতো স্বামির অাশায়। এক দিন শহরে খোঁজ নিতেপাঠান হলো কিন্তু অাগের ঠিকানায় খুজে মিল্লোনা স্বামিকে।বাড়ীর মালিক তার কোর খোঁজ দিতে পারলেন না। "বকুলি"ভেঙ্গ পরলেন খাওয়া দাওয় ছেরে দিলেন এমন কি নিজের সন্তনকে পর্যন্ত -দেখা সম্ভব হলোনা। এর পর ঘুম হতোনা তার অাস্তে অাস