জীবন পাল্টে যাওয়ার গল্প....!
জীবন পাল্টে যাওয়ার গল্প কোন উপন্যাস নয় সত্যি গল্প। ফরিদ মিয়া সবজি ফলান উত্তর অঞ্চলের মানুষের মধ্যে অনেকেই জীবন বা জীবিকার অন্বেষনের জন্য শীতের সবজি পুই শাক, ফুলকপি,মুলা,গাজর,পাতা কপি, লালশাক ফলিয়ে থাকেন। কিন্তু ফসলের উৎপাদন বেশি হলে তাদেরকে হতাশ করে কারন প্রচুর ফলন মানে বাজারে অামদানি বেশী "চাহিদা অপেক্ষা পন্যসামগ্রির যোগান বেশীএক অর্থে পন্যের দাম কমবে"। ফরিদ মিয়া প্রতিটি বছর সিজেনে লস করছেন লাভবান হতে না পেরে ফরিদ মিয়া দিশেহারা। তাই এভার সিধান্ত নিলেন দুই -তিন টাকায় প্রতি কেজি মুলা,পাতা কপি, বিক্রি করবেন না। যা বলা তাই সিদ্ধান্ত সবাই জখন লোকসান করে ফসলের উৎপাদন খরচের থেকে কম মূল্যে সবজি বিক্রি করেন তিনি করলেন না। বেশ কিছু দিন পরে পুই শাক, মুলায় ফুল ধরল,ফুলকপি, গাজরেও একই কান্ড। ফরিদ মিয়া কে দেখে অনেকে হাসি ঠাট্টা করতে লাগলো ফরিদ নাছোড়বান্দা বিক্রি করলো না। পুই শাক, মুলা,ফুলকপি, গাজরে বীজ ধরলো এবং কিছুদিন পরে বীজ পাকলো।ফরিদ বিজ সংগ্রহ করে বাজারে পাইকারী ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করলেন। সবাই জখন প্রতি বছর ৩০/৪০হাজার লোকসান গুনতে হল ফরিদ সেখানে এক লক্ষ তের হাজার ট