পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২৮, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সুখি হবার পাঁচ মন্ত্র....

ছবি
সুখী হবার পাঁচটি বিজ্ঞানসম্মত উপায়- চলুন চেষ্টা করি ১. কৃতজ্ঞতার একটি তালিকা তৈরি করুন অধ্যাপক স্যান্টোস তার শিক্ষার্থীদের বলেন, প্রত্যেক রাতে তারা যাদের কাছে বা যেসব জিনিসের কাছে কৃতজ্ঞ তার একটি তালিকা তৈরি করতে। "এটা শুনতে খুব সহজ মনে হতে পারে, কিন্তু আমরা দেখেছি যেসব শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে এটা চর্চ্চা করেন তাদের সুখী মনে হয়," বলেন অধ্যাপক স্যান্টোস। ২. আরো বেশি করে ও নিশ্চিন্তে ঘুমাতে চেষ্টা করুন আপনি কি প্রতি রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে পারছেন? এই কাজটা করা সবচেয়ে সহজ বলে মনে হয় কিন্তু আসলে এই কাজটা করা খুব কঠিন, বলেন তিনি। এখানে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, প্রতি রাতে আট ঘন্টা করে ঘুমানো। এবং এই কাজটা করতে হবে এক সপ্তাহ ধরে। অধ্যাপক স্যান্টোস বলেন, "আমরা সবাই জানি যে বেশি ঘুমাতে পারলে এবং নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারলে বিষণ্নতায় ভোগার সম্ভাবনা কম থাকে। এর ফলে ইতিবাচক মনোভাবও তৈরি হয়।" ৩. ধ্যান করুন আপনার কাজ হবে প্রত্যেকদিন ১০ মিনিট করে মেডিটেট বা ধ্যান করা। অধ্যাপক স্যান্টোস বলেন, তিনি যখন ছাত্রী ছিলেন তখন তিনি নিয়মিত ধ্যান করতেন এবং দেখেছেন সেটা করলে

ধ্যানের কৌশল.........

ছবি

হৃদরোগ নিয়ে কথা.....

ছবি
প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় পৌনে দুই কোটি মানুষ মারা যাচ্ছেন এই রোগে। অপরদিকে ম্যালেরিয়া, এইচআইভি, এইডস ও যক্ষ্মা- এই তিনটি রোগ মিলে প্রতি বছর মারা যাচ্ছেন প্রায় ৩৮ লাখ মানুষ। আগামী শনিবার বিশ্ব হার্ট দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘তোমার হার্ট, আমার হার্ট : সুস্থ রাখতে অঙ্গীকার করি একসাথে।’ মানসিক উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, আবেগের আগ্রাসন, কাজের বাড়তি চাপ, জীবনযাপনে চাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। কারণ এগুলো রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটায়। হৃদযন্ত্রকে যদি অশ্বের সঙ্গে তুলনা করা হয় তবে মনকে বলতে হবে এর চালক বা অশ্বারোহী। হৃদরোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে পরিবারকে গুরুত্বপূর্ণ ধরা হয়। ধূমপান থেকে বিরত থাকা, শারীরিক কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করা, চর্বিযুক্ত বা টিনজাত খাবার গ্রহণে নিরুৎসাহিত করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে আনে। দৈহিক ওজন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসে। হৃদরোগের বিকল্প চিকিৎসা হল হলিস্টিক চিকিৎসা। যেহেতু মানসিক চাপই অসুখ ও অশান্তির মূল কারণ তাই মন নিয়ন্ত্রণের জন্য চাই মেডিটেশন। মহাজাগতিক শক্তি থেকে জ্যোতি বা প্রাণরস আহরণের কথাও বলা হয়। হলিস্টিক

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করুন...

ছবি
ব্যক্তিগত ও সামাজিক হুমকি, চাকরি-বাকরি, ব্যস্ততা, অসুখ-বিসুখ সবকিছু মিলিয়ে এই মানসিক চাপ আমাদের স্বাস্থ্য ও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। ফলশ্রুতিতে, জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। ছোটো-খাটো বিষয়ে হতাশা এসে একসময় মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে জীবনের পরতে পরতে ! ছোট্ট এই জীবনটাকে উপভোগ করার আগেই বিষাদে ছেয়ে যায় মন। কিন্তু এভাবে কি চলতে দেয়া যায় ? তাহলে কী করা উচিত্‍ ? আসুন জেনে নিই মানসিক চাপকে মোকাবিলা করার কিছু সহজ কিন্তু ফলপ্রসূ পদ্ধতি - ' না ' বলতে শিখুন :- কাজের চাপ এবং সমাজ ও পরিবারকে দেয়া অঙ্গীকার যখন বেশি হয়ে যায়, তখন 'না' বলাটা শিখুন। অনুরোধে ঢেঁকি গিলতে যেয়ে সেধে চাপ নিতে যাবেন না। প্রয়োজনে সাহায্যও চেয়ে নিতে পারেন, এটিও টিম ওয়ার্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিরতি নিন :- ইন্টারন্যাশনাল স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশানের মতে, "আপনি আপনার কাজে খুব ভালো দক্ষতা দেখাতে পারেন, যদি কাজের ফাঁকে ফাঁকে অন্তত ১০/১৫ মিনিটের বিরতি নেয়ার চর্চাটা করতে পারেন"। কাজেই ডেস্কে বসে লাঞ্চ না করে এই সময়টাতে মাথা থেকে দুশ্চিন্তা সব ঝেড়ে ফেলে নিজেকে একটু রিচার্জ ক