হৃদরোগ নিয়ে কথা.....







প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় পৌনে দুই কোটি মানুষ মারা যাচ্ছেন এই রোগে। অপরদিকে ম্যালেরিয়া, এইচআইভি, এইডস ও যক্ষ্মা- এই তিনটি রোগ মিলে প্রতি বছর মারা যাচ্ছেন প্রায় ৩৮ লাখ মানুষ। আগামী শনিবার বিশ্ব হার্ট দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘তোমার হার্ট, আমার হার্ট : সুস্থ রাখতে অঙ্গীকার করি একসাথে।’ মানসিক উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা, আবেগের আগ্রাসন, কাজের বাড়তি চাপ, জীবনযাপনে চাপ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। কারণ এগুলো রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটায়। হৃদযন্ত্রকে যদি অশ্বের সঙ্গে তুলনা করা হয় তবে মনকে বলতে হবে এর চালক বা অশ্বারোহী। হৃদরোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে পরিবারকে গুরুত্বপূর্ণ ধরা হয়। ধূমপান থেকে বিরত থাকা, শারীরিক কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করা, চর্বিযুক্ত বা টিনজাত খাবার গ্রহণে নিরুৎসাহিত করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে আনে। দৈহিক ওজন ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসে। হৃদরোগের বিকল্প চিকিৎসা হল হলিস্টিক চিকিৎসা। যেহেতু মানসিক চাপই অসুখ ও অশান্তির মূল কারণ তাই মন নিয়ন্ত্রণের জন্য চাই মেডিটেশন। মহাজাগতিক শক্তি থেকে জ্যোতি বা প্রাণরস আহরণের কথাও বলা হয়। হলিস্টিক চিকিৎসায় সোল-মাইন্ড-বডি বা আত্মা-মন-দেহ সবকিছুর ওপর লক্ষ্য রেখে সমাধান দেয়া  হয়। অধ্যাপক ডা. গোবিন্দ চন্দ্র দাস হলিস্টিক হেলথ কেয়ার সেন্টার, পান্থপথ, ঢাকা। মোবাইল : ০১৯২১৮৪৯৬৯৯



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সিরকা বা ভিনেগার কি.. এর উপকারিতা কি...?

Mia Khalifa মিয়া খলিফা sex সমাচার

ত্রিফলার উপকার কি...?