পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লিভার সমস্যা সমাধানে তেতুল......

ছবি
ফাস্টফুড, তেল মশলাযুক্ত খাবার এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিচ্ছে। যার ফলে অনেকেই ফ্যাটি লিভারের সমস্যা নিয়ে জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ছেন। বিভিন্ন ধরনের অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং অতি মশলাযুক্ত খাদ্যাভ্যাসে শহুরে মানুষের লিভার সমস্যা বাড়ছেই। তাই লিভারের সমস্যা থেকে বাঁচতে করণীয় কি? আর লিভারকে সুস্থ রাখা যায় কি করে? এ প্রশ্নের ‍উত্তরে বলা হচ্ছে, লিভারের সেরা ওষুধ হচ্ছে পাকা তেঁতুল। সম্প্রতি এক মেডিকেল প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে বিশেষজ্ঞরা। লিভার ঠিক থাকবে তেঁতুল-ঔষধিতেই। তেঁতুলে থাকা বিশেষ উপাদান, লিভারের ফ্যাট দূর করে। শুধু লিভারের ফ্যাটই নয়, যেকোনও লিভারের সমস্যাতেই তেঁতুলের গুরুত্ব অপরিসীম। তেঁতুল শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় টক্সিন দূর করে। আরও বলা হয়েছে, তেঁতুল দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমিয়ে আনে। পিত্তথলির সমস্যাতেও অব্যর্থ দাওয়াই এই তেঁতুল। পাশাপাশি হজম শক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে তেঁতুল। এদিকে বিশেষজ্ঞদের আরও দাবি, নিয়মিত পরিমানমতো তেঁতুল খেলে লিভারের বয়স ২০ বছর কমে যাবে। তরতাজা থাকবেন আপনি। অর্থাৎ লিভারের অসুখ নিয়ে দুশ্চ

সতর্ক হন এখনো সবুজ অালু বিষ .....

ছবি
সতর্ক হন সবুজ অালু বিষঃ কোনো কোনো প্রজাতির আলু কাঁচা থাকার সময় তার মধ্যে সোলানাইন নামক এক ধরনের বিষ থাকে। আলুর রং তখন হয় সবুজ। আলুর এই বিষ বেশি পেটে চলে গেলে মাথা ধরা, বমি হতে পারে। কখনো কখনো মানুষ কোমাতেও চলে যান। মৃত্যুও ঘটে। যদি আলুতে সবুজ দাগ দেখেন, রান্নার পূর্বে তা কেটে ফেলে দিন। অাপনি অবশ্য  সতর্ক থাকুন, ভাল থাকুন।

নিষিদ্ধ ভালবাসা....

ছবি
হটাৎ ঘুমটা বেঙ্গেগেল.. রাত্রি দুপুরে অামি জেগে অাছি.. টিপ টিপ বৃষ্টি পরছে খুবই চমৎকার শব্দ, টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ হালকা বাতাস। জানালার কাছে সামান্য ভাঙ্গা সেখানে হিমিল সিতল বাতাস, ঘরে ঢুকে ঠান্ডা ঠান্ড এসির মত অনুভব করছি। গত--৫০০ --বছর অাগে এক জন রাজার থেকে নিজেকে সুখি মনেহয়। বকুলির নির্জন দুঃক্ষের মত বৃষ্টি অার নিঃসংগ মানুষ গুলি মাঝে মাঝে রোবট হয়েযায়। অামি রোবট নই একজন মানুষ হৃদয়ে হার্ট বিট হয়, এবং চোখের পাতা বন্ধ করে স্বপ্ন দেখি ঠিক তোমাকে.......! -অামি সম্রাট শাজাহান নই......! তাজমহল গড়তে চাইনা....! তোমার.... ঐ..... নয়নের.... -লাজুক চাহুনি টুকই চাই......! অনন্ত অানন্দ -চাইনা তোমার কোমল হাতের স্পর্শ চাই.....! নিস্তব্ধতায় ঐ ঠোটের স্পর্শ চাই....! যদি তার নাম ভালবাসা হয় তবে অামি তাই চাই......! অামি নিরবে- নিবৃতে-অগোচরে- গোপনে-শুধুই... ভালবেসে যাই.....! হোকনা নিষিদ্ধ ভালবাসা... অামার কাছে পবিত্র তাই.....!

হেডফোন ও স্মাটফোন ব্যবহারে শ্রবনশক্তি হারাবে ১০০ কোটি মানুষ....

ছবি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, স্মার্টফোন ও হেডফোন ব্যবহারের কারণে ১০০ কোটি যুবক শ্রবণশক্তি হারাবে। ছবি: সংগৃহীত ২০৫০ সালে ৯০০ মিলিয়ন বা ৯শ’ কোটির অধিক মানুষ শ্রবণশক্তি হারাবে। অর্থাৎ প্রতি দশজনের একজন, যা তাদের জীবনকে অক্ষম করে দেবে। এবং অপ্রতিরোধ্য এই রোগের চিকিৎসার জন্য বছরে ৭৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ পড়বে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। খবরে বলা হয়, স্মার্ট ফোনসহ বিভিন্ন মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারের কারণে বিশ্বের ১শ’ কোটির বেশি যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, আগামী ৩ মার্চে বিশ্ব শ্রবণ দিবসের আগেই তারা নতুন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে। মঙ্গলবার ডব্লিউএইচও’র এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত ইয়ারফোনের মাধ্যেমে মাত্রাতিরিক্ত এবং উচ্চ আওয়াজে মিউজিক শোনার কারণে শতকরা ৫০ ভাগ যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। যাদের বয়স ১২ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। অর্থাৎ ১.১ বিলিয়ন যুবক। খবর ফোর্বসের। সংস্থাটি আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয় একটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে। যাতে