হেডফোন ও স্মাটফোন ব্যবহারে শ্রবনশক্তি হারাবে ১০০ কোটি মানুষ....





বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, স্মার্টফোন ও হেডফোন ব্যবহারের কারণে ১০০ কোটি যুবক শ্রবণশক্তি হারাবে। ছবি: সংগৃহীত
২০৫০ সালে ৯০০ মিলিয়ন বা ৯শ’ কোটির অধিক মানুষ শ্রবণশক্তি হারাবে। অর্থাৎ প্রতি দশজনের একজন, যা তাদের জীবনকে অক্ষম করে দেবে। এবং অপ্রতিরোধ্য এই রোগের চিকিৎসার জন্য বছরে ৭৫০ বিলিয়ন ডলার খরচ পড়বে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর এক বিবৃতির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, স্মার্ট ফোনসহ বিভিন্ন মোবাইল ডিভাইস ব্যবহারের কারণে বিশ্বের ১শ’ কোটির বেশি যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, আগামী ৩ মার্চে বিশ্ব শ্রবণ দিবসের আগেই তারা নতুন আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে।






মঙ্গলবার ডব্লিউএইচও’র এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত ইয়ারফোনের মাধ্যেমে মাত্রাতিরিক্ত এবং উচ্চ আওয়াজে মিউজিক শোনার কারণে শতকরা ৫০ ভাগ যুবক শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। যাদের বয়স ১২ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। অর্থাৎ ১.১ বিলিয়ন যুবক। খবর ফোর্বসের।
সংস্থাটি আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সঙ্গে সমন্বয় একটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ইস্যু করেছে। যাতে স্মার্ট ফোনসহ অডিও মিডিয়া প্লেইয়ার তৈরির বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যাতে এগুলো দিয়ে নিরাপদে শোনা যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রাপ্ত তথ্য মতে, বিশ্বের শতকরা পাঁচ ভাগ অর্থাৎ ৪৬৬ মিলিয়ন মানুষ শ্রবণশক্তি হারিয়ে আক্রান্ত, যা তাদেরকে অক্ষম করে তুলছে। এর মধ্যে ৪৩২ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক আর ৩৪ মিলিয়ন শিশু। আর এদের অধিকাংশই স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশে বাস করে।








মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

অাগরা শাক মানুষের জন্য ক্ষতিকর .....!

Mia Khalifa মিয়া খলিফা sex সমাচার

থানকুনি পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা কি....?