পোস্টগুলি

জুলাই ৬, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ডায়াবেটিস ডায়েট মেনে খাদ্য খান।

ছবি
ডায়াবেটিস হলে শ্চিন্তা নয় উচিত কঠিন ডায়েট মেনে চলা। কিন্তু কেমন হবে তা? ডায়াবেটিস মানেই কিন্তু এই নয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। ডায়াটিশিয়ানদের মতে, ডায়েটের নিয়ম মেনে চললে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রোগীও অনেকটা চাপমুক্ত থাকেন। খাওয়ার ধরন ডায়াবেটিক রোগীর আদর্শ ডায়েটের ৫০ শতাংশ হবে ফল ও সবজি। ২৫ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট। বাকি ২৫ শতাংশ প্রোটিন। প্রোটিনের মধ্যে মাছ, চিকেন ও ডিম খাওয়া যেতে পারে। নিরামিশাষীদের জন্য পনির, সয়াবিন, ডাল থাকতে পারে। ডায়েটে টক দই থাকতেই হবে। সাধারণত এক জন ডায়াবেটিক রোগীর প্রয়োজন ১২০০-১৬০০ কিলো ক্যালরি। তবে রোগীর বয়স, লিঙ্গ, শরীরের গঠন, লাইফস্টাইলের ধরন, সুগার লেভেল এগুলোর উপরে নির্ভর করে ক্যালরি নির্ধারিত হয়। খেয়াল রাখতে হবে কোন সময়ে খাচ্ছেন, অনেক ক্ষেত্রে তা-ও গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময়েই চিকিৎসকরা নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ার কথা বলে থাকেন। বিশেষ করে যারা খাওয়ার সময়ে ইনসুলিন নেন, তাদের প্রতিদিন একই রকম রুটিন মেনে সময় ধরে খাওয়া উচিত। খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ করার সঙ্গে-সঙ্গে প্রতিদিন ব্যায়ামও জরুরি। ভারী ব্যায়াম না করে আধঘণ্টা হাঁটতে পারেন। কী কী খাওয়া যাবে ন

হার্ট এট্যাকের বিষয় কিছু কথা....

ছবি
বয়স চল্লিশ হলেই শরীরের ক্ষয় হওয়া শুরু হয়। এ সময় একটু এদিক সেদিক হলেই শরীরে বড় বড় রোগের আক্রমণ বাড়ে। এ বয়সে সবচেয়ে বড় যে রোগ হতে পারে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক। রক্তচাপ যখন কিছুদিন ১৩০ এর উপরে থাকে এবং হৃৎপিণ্ডের উপরও ক্রমশ চাপ বাড়তে থাকে, একই সাথে রক্তে চর্বি জমে যায় তখন হার্টে ব্লক হয়েও অ্যাটাক হতে পারে। এ সময় রক্তের চর্বি কমানো, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং হার্টের কার্যক্রম পরিপূর্ণ ভাবে সচল রাখা জরুরী। না হয় যে কোন মুহূর্তে বিপদ হতে পারে। বুক ব্যথা, অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত রক্তচাপ থাকা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পূর্ব লক্ষণ। এসব দুরারোগ্য রোগে মানুষ সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা পাওয়ার অভাবে মারা যায়। অথবা হাসপাতালে নিলে ব্লক ধরা পড়ে এবং এর চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে গিয়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে যায়। অথচ খুব সহজে, কম খরচ এবং ঘরোয়া ভাবে নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিলেই এসব সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব। এক কাপ দেশী রসুনের রস, এক কাপ আদার রস, এক কাপ লেবুর রস, এবং এক কাপ আপেল সিডার ভিনেগার নিয়ে চুলাতে দিন। তিন কাপ পরিমাণ হলে নামিয়ে ফেলুন। তার সাথে তিন কাপ খাঁটি মধু মি

বাংলাদেশের হারবাল টিপস

ছবি
হারবাল টিপসঃ ১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে। ২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান। ৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন। ৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন। ৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে। ৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়। ৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়। ৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়। ৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে। ১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির