পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ১৭, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

খাবার বিক্রি গাড়ি বর্তমানে দুনিয়ার সবচেয়ে লাবজনক একটি ব্যবসা.....

ছবি
দারুণ একটা বিজনেস আইডিয়া ! ষ্ট্রীট ফুড ভ্যানের এই প্রকল্পটি আপনারা যে কেউ যারা উদ্যোক্তা হতে চান, যারা কোন কাজকে ছোট মনে করেন না এবং যাদের ২৫,০০০ টাকা থেকে ১০০,০০০ টাকা মূলধন আছে শুরু করতে পারেন। এটাই হতে পারে আপনার এগিয়ে যাবার একটা উপায়। ভ্রাম্যমান গাড়ির খাবার/ ফুডকার্ট.. রাস্তার খাবার বলে তাচ্ছিল্য করার আর উপায় নেই। এখন রাস্তায় মিলছে মজার মজার স্বাস্থ্যকর দেশি-বিদেশি খাবার। এখন প্রায় সব দেশের শহরের বিভিন্ন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোতে প্রায়ই চোখে পড়ছে ভ্রাম্যমাণ খাবারের গাড়ি, যাকে বলে ফুডকার্ট। ফুডকার্ট হচ্ছে খাবারের চলন্ত গাড়ি, যাতে নানা রকম খাবার সাজিয়ে রাখা হয় বিক্রির জন্য। গাড়ির ভেতরের দিকে আছে খাবার গরম রাখার চুলা। তার ওপর খাবারের ট্রে বসিয়ে খাবার সাজিয়ে প্লাস্টিকের শিট দিয়ে মুড়িয়ে রাখা হয়। ক্রেতা অর্ডার দিলেই গরম খাবার সরবরাহ করা হয় প্যাকেটে। নিচের দিকে চাকা আর ওপরে ছাউনি দিয়ে ঢাকা। ফুডকার্টের ধারে দাঁড়িয়ে চটজলদি খাবার খেয়ে নেওয়া অথবা বাসায় নিয়ে যাওয়ারও ব্যবস্থা আছে। চাকুরীজীবি, পেশাজীবি সহ তরুণদের কাছে এটি এখন নতুন আকর্ষণ। ভালো মানের খাবারের দোকানের চেয়ে ফুডকার্টে

জীবন পাল্টে যাওয়ার অমূল্য গল্প.....

ছবি
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বেড়াতে গেছেন রোমানিও স্বামী-স্ত্রী। একদিন একটি নির্জন, বরফে ঢাকা পাহাড়ী এলাকা ঘুরতে যান তারা। হাঁটতে হাঁটতে একসময় পাহাড়ী আঁকাবাঁকা রাস্তায় পথ হারিয়ে পেলেন ওই দম্পতি। পথ খুঁজতে খুঁজতে সন্ধ্যা নামলে দিশেহারা হয়ে পড়েন। দ্রুত অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে চারদিক। কনকনে শীত, সাথে হিমেল হাওয়া আর অদ্ভুত একটা ভয় গ্রাস করে তাদের। চারদিকে পিনপতন নিরবতা। মাঝে মাঝে শিয়ালের হুক্কা হুয়া ডাকে পরিবেশটাকে আরো ভারি করে তুলছে। হঠাৎ দেখতে পেলেন দুরে কোথাও হালকা একটা আলো জ্বলছে। মনে কিছুটা সাহস সঞ্চয় করে তারা সেদিকে হাঁটতে লাগলেন। কাছে গিয়ে দেখলেন, একটি কুঁড়েঘর। দরজায় টোকা দিতেই একজন জীর্ণ-শীর্ণ মধ্য বয়স্ক লোক দরজা খুলে দিলেন। অসময়ে অপরিচিত মানুষ দেখে কিছুটা ভয় পেয়ে গেলেন গৃহকর্তা। আগন্তুক বিস্তারিত জানিয়ে লোকটির কাছ থেকে সহযোগিতা চাইলেন। অতি বিনয়ের সাথে গৃহকর্তা তাদের ভিতরে এসে বসতে বললেন। কুড়েঘরে আরো ছিলেন লোকটির বৃদ্ধা মা, স্ত্রী এবং ছেলে-মেয়ে। আগন্তুক গৃহকর্তাকে হোটেলের কার্ড দেখিয়ে যাওয়ার উপায় জানতে চাইলেন। অন্ধকারে পাহাড়ী আঁকাবাঁকা রাস্তায় কয়েক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত হোটেলে যাওয়া এ

কোটিপতি এক ঝাড়ুদার জীবন পাল্টে যাওয়ার গল্প

ছবি
যিনি শূন্য থেকে শুরু করে লাখো ডলারের মালিক হয়েছেন। কিন্তু ভুলে যাননি তার অতীতকে। বরং তিনি তার অতীতকে গর্বের সঙ্গে তুলে ধরেন। চীনের হংসান জেলার ইউহান শহরের বাসিন্দা ইউ ইউজহেন। ৫৩ বছর বয়সি এই নারী ইউহান শহরে ২১টি অ্যাপার্টমেন্টের মালিক। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৫ লাখ ডলার। তারপরও তিনি গত ১৫ বছর ধরে দেশটির স্যানিটেশন ডিপার্টমেন্টের অধীনে রাস্তা ঝাঁড়ু দেওয়ার কাজ করে যাচ্ছেন। তার এক হাতে ঝাঁড়ু, অন্য হাতে ১৫ লাখ ডলার! সপ্তাহে ছয় দিন কাজ করে মাসে ২১৮ ডলার আয় করেন ইউজহেন। কি আশ্চার্য! ১৫ লাখ ডলার স্থাবর সম্পত্তির মালিক রাস্তা ঝাঁড়ু দেওয়ার কাজ করেন? এই রহস্যের সমাধান পেতে ইউ ইউজহেনের অতীত ইতিহাস ঘেঁটে দেখতে হবে আমাদের। ১৯৮০ সালে ইউজহেন ও তার বেকার স্বামী সবজি চাষি হিসেবে তাদের কর্মজীবন শুরু করেন। উদয়াস্ত পরিশ্রম করে পাঁচ বছর পর তারা ছোট তিনটি ঘর নির্মাণ করেন। ওই সময়ে ইউহান শহরে কাজের জন্য বাইরে থেকে অনেক লোক আসত। এ সুযোগে ইউজহেন তাদের ঘরগুলো মাসে ৫০ ইউয়ানে ভাড়া দিতেন। সবজি বিক্রি ও বাড়ি ভাড়া থেকে পাওয়া অর্থ জমিয়ে পাঁচ বছরের মধ্যে তারা একটি পাঁচ তলা ভবন নির্মাণে সক্ষম হন। এরপর তাদে