পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৭, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মিয়া খলিফা সম্পর্কে অজানা তথ্য....

ছবি
আমেরিকান এই পর্নতারকা প্রকৃতপক্ষে একজন লেবানিজ। ১৯৯৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি লেবাননের বেইরুটে জন্মগ্রহণ করলেও ২০০০ সালে স্বপরিবারে আমেরিকার ম্যারিল্যান্ডে চলে আসেন। বিশ্বাস করুন আর না করুন, মিয়া খলিফা খুবই উচ্চশিক্ষিত একজন নারী। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস থেকে ব্যাচেলর ইন আর্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মিয়া খলিফা Mia Callista মিয়া ক্যালিস্টা  নামে পরিচিত। মিয়া খলিফাকে যারা চেনে, কমবেশি সবাই তার বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কে অজ্ঞ‍াত। ২০১১ সালে আঠারো বছর বয়সে তিনি বিয়ে করেন এক আমেরিকান নাগরিককে ! পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের পূর্বে তিনি মায়ামী শহরের ‘Whataburger’ নামের একটি বার্গার জয়েন্টে কাজ করেছেন। এবং এই বার্গার জয়েন্টেই এক কাস্টোমারের প্রস্তাবে তিনি পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে যোগদান করেন। ২০১৪ এর ডিসেম্বরের ২৮ তারিখে মিয়া খলিফা পর্নহাবের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সমালোচিত পর্নস্টার হিসেবে ঘোষিত হয়েছেন। মুসলিম পরিবারে জন্মানোর পরও পরবর্তীতে খ্রীষ্টান ধর্ম গ্রহন করে মিয়া খলিফা, যা তার পরিবারের সাথে তার সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হওয়ার অন্যতম কারণ। মিয়া খলিফার আইডল হচ্ছেন কিম কার্দেশিয়ান (Kim Kard

Sunny Leone সানিলিয়ন কে..... সানিলিয়ন সম্পর্কে সিক্রেট তথ্য ......

ছবি
Sunny Leone আপনি কি জানেন, সানি লিওনের আসল নাম কারেনজিৎ কউর ভোহরা? (১) ১৯৮১ সালের ১৩ মে সারনিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরা পিতা মাতার আদি নিবাস পাঞ্জাবে, কিন্তু বসবাস ছিল বিদেশে। (২) ছোটবেলা থেকেই সানি নানা প্রকার খেলাধুলা করতে পছন্দ করতেন। প্রাই সময় রাস্তার ছেলেদের সাথে স্ট্রিট হকি খেলতে দেখা যেত ছোট সানি। (৩) ইন্দো-কানাডিয়ান ও আমেরিকান এই সাবেক পর্ন তারকা একাধারে অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী এবং মডেল। তিনি বিশ্বাস করেন দর্শকের মধ্যে পুরোপুরি জায়গা করে নিতে তার আরো কিছু সময় লাগবে। সানির আসল নাম কারেনজিৎ কউর ভোহরা। পর্দায় তিনি সানি লিওন নাম নিয়ে কাজ করেন। (৪) বলিউডের এই আবেদনময়ী অভিনেত্রীর ছোটবেলা থেকেই পেডিয়াট্রিক নার্স হবার ইচ্ছা ছিল এবং সেই সংকল্পে পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু কোন এক অজানা কারণে এই অভিনেত্রী মাত্র ১৯ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্কদের সিনেমায় নাম লিখান। (৫) এই অভিনেত্রীর কিউই ফলের প্রতি রয়েছে আলাদা রকমের দুর্বলতা। সামনে কিউই ফল থাকবে আর তা সানি খাবেন না এমনটা অসম্ভব। তবে ফলের পাশাপাশি এই তারকার দুর্বলতা রয়েছে ফাস্ট ফুডের প্রতি। (৬) বিগ বস দিয়ে ভার

হিরো অালম কে...? তার পরিচয় কি...?

ছবি
হিরো আলমের বাড়ি বগুড়া সদরের এরুলিয়া ইউনিয়নের পলিবাড়ীতে। এটি তার পালক বাবার বাড়ি। আর আপন বাবা- মায়ের বাড়ি একই গ্রামের পশ্চিমপাড়ায়। হিরো আলমের বয়স যখন ১০-১২ বছর তখন থেকে তার পালক বাবা আব্দুর রাজ্জাক তাকে লালন পালনের দায়িত্ব নেন। অতি গরিব ঘরে জন্ম নেওয়া হিরো আলমের বাবা আহম্মদ আলী বাড়িতে চানাচুর, আঁচার বানাতেন। সেই চানাচুর এবং আঁচার গ্রামে গ্রামে বিক্রি করতেন হিরো আলম এবং তার বাবা। পরবর্তীতে বাবা আরেকটি বিয়ে করলে বাড়িতে অভাব অনটন এবং অশান্তির কারণে পালক বাবার কাছে চলে যান তিনি। সেখানে গিয়ে ৭ম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। পরে কেবল নেটওয়ার্কের ব্যবসা এবং মিউজিক ভিডিও সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন হিরো আলম। ২০০৭ সালে পার্শ্ববর্তী গ্রামের শাহপাড়ার মেয়ে সুমীর সঙ্গে বিয়ে হয় আলমের। হিরো আলমের বড় মেয়ে আলোমনি দ্বিতীয় শ্রেণী মেজো মেয়ে আঁখি, ১ম শ্রেণির ছাত্রী এবং ছেলে আবিরের বয়স চার বছর। তিন সন্তান ও স্ত্রী সুমীকে নিয়েই সংসার। হিরো আলমের মতো সুমীরও দাবি, তার সুখের সংসার।  হিরো আলমের স্ত্রী সাবিহা আক্তার সুমির কাছে সময়নিউজের প্রশ্ন ছিল আশরাফুলের হিরো হিসেবে খ্যাতি পাওয়ার পেছনে তার অবদান কতটুকু

যৌনস্পর্শকাতর নারী দেহের সূচনা ঘটায় যা অাপনার জীবনে সুখের দাম্পত্য এনে দিতে পারে......

ছবি
মেয়েদের দেহের বেশ কয়েকটি যৌনস্পর্শকাতর অংশ আছে যেগুলো সরাসরি তাদের যৌনত্তেজনার সূচনা ঘটায়। সাধারন অবস্থা থেকে এ অংশগুলোর মাধ্যমেই একটি ছেলে তার মাঝে যৌনাভুতি জাগিয়ে তুলতে পারে। আর কিছু অংশ আছে যেগুলো মেয়েটির যৌনত্তেজনার সূচনা ঘটার পরই উত্তেজিত হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠে, অথচ সাধারন অবস্থায় এগুলো উত্তেজিত করার চেষ্টা করলে মেয়েটি এমনকি ব্যাথা বা অসস্তিও বোধ করতে পারে। মেয়েদের সবচাইতে যৌনস্পর্শকাতর অংশটিও এই দ্বিতীয় শ্রেনীর অন্তর্ভুক্ত।  ঠোট ও জিহবাঃ ঠোট নারীদেহের সবচাইতে যৌনত্তেজক অঙ্গগুলোর মধ্যে একটি। ঠোটের মাধ্যমেই সমগ্র নারীদেহ উত্তেজনার সূচনার সবচেয়ে জোরালো সংকেতটি গ্রহন করে থাকে। এতে একটি ছেলের ঠোটের স্পর্শ মেয়েটির সারা দেহে যেন বিদ্যুতের গতিতে কামনার আগুন ছড়িয়ে দেয়।  গাল, কপাল, কানের লতিঃ মেয়েদের এ স্থানগুলো তাদের যৌন উত্তেজনার অন্যতম সূচক হিসেবে কাজ করে। গলাঃ মেয়েদের গলায় স্পর্শ ওদের উত্তেজনায় পথে এগিয়ে নিতে যথেস্ট ভুমিকা রাখে। স্তনঃ  মেয়েদের দেহের সবচাইতে যৌনকাতর অঙ্গগুলির মাঝে যে এটি যে এক বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে তা বলাই বাহুল্য। মেয়ে

নাস্তিক দের নিয়ে কিছু কথা..

ছবি
 চীনে শতকরা ৯০ ভাগই নাস্তিক: ৬৫টি দেশে সমীক্ষা চালিয়েছিল ‘গ্যালাপ ইন্টারন্যাশনা।’ সমীক্ষা থেকে বেরিয়ে আসা তথ্যে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ চীনই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি নাস্তিকেরও দেশ। ওই দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মানুষই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব অস্বীকার করেন। চীনের শতকরা ৬১ ভাগ মানুষ সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব সরাসরি অস্বীকার করেন, বাকি ২৯ ভাগ নিজেদের ধর্মে বিশ্বাসী নন বলে দাবি করেছেন।  সুইডেনে ৭৬ শতাংশ: স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ সুইডেনে সরকারি হিসেব অনুযায়ী মাত্র শতকরা ৮ ভাগ মানুষ উপাসনালয়ে গিয়ে ধর্ম চর্চা করেন। তবে গ্যালাপের সমীক্ষা অনুযায়ী, মোট জনসংখ্যার শতকরা ৭৬ ভাগ সৃষ্টিকর্তা আছেন বলে মনে করেন না।  চেক প্রজাতন্ত্রে সামান্য কম: নাস্তিক চেক প্রজাতন্ত্রেও কিন্তু কম নেই। মোট জনসংখ্যার মাত্র ৩০ ভাগ মানুষ নিজেদের সরাসরিই নাস্তিক বলেন। তবে বেশিরভাগ মানুষই নিজেদের ধর্মবিশ্বাস আছে কিনা, তা জানাতেই রাজি নন। মাত্র ১২ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, তারা গির্জায় গিয়ে প্রার্থনা করেন। গ্যালাপের সমীক্ষা জানাচ্ছে, সাবেক সমাজতান্ত্রিক দেশ এক হিসেবে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষই নাস্তিক, কে

চর্বি কমাতে চান...? রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করতে চান তাহলে খেতে পারেন...

ছবি
ব্লাডপ্রেসার, স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় পালংশাক! এই শাকের রসে নানাবিধ উপাকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পরই কাজ করা শুরু করে দেয়। মস্তিষ্ক থেকে হার্ট হয়ে শরীরের ছোট-বড় সব অঙ্গেরই ক্ষমতা বাড়ায় পালংশাক। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, পালংশাকের রসে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে, পেশির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং হৃদরোগের মতো মরণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকাও কমে যায়। খবর বোল্ডস্কাইয়ের। তবে এখানেই শেষ নয়, প্রতিদিনের খাবারে পালংশাক রাখলে মেদ গলে শরীরের ওজন কমে যাবে। আসুন এ ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নিই; ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে: একাধিক স্টাডিতে প্রমাণিত হয়েছে, নিয়মিত ১০০ গ্রাম করে সিদ্ধ পালংশাক অথবা এক গ্লাস পলংয়ের রস খাওয়া শুরু করলে শরীরে ডায়াটারি ফাইবারের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে বহুক্ষণ পেটভরা থাকে। আর এমনটা হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই বারে বারে খাওয়ার প্রবণতা কমে। আর কম পরিমাণে খাওয়ার কারণে দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এছাড়া এর রস পেটের চর্বি গলিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। ত্বক রক্ষা করে: পালংশাকের অন্দরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, যা অতি বেগুনি রশ্মির থেকে ত্বককে রক্ষা করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত

রোগ প্রতিরোধ করতে ফাইবার বা অাশঁ সমৃদ্ধ খাবার খান....

ছবি
 অাপনি প্রাণঘাতী রোগ প্রতিরোধ করতে  এখন থেকে চাইলে বেশি করে ফাইবার বা আঁশ সমৃদ্ধ খাবার খান- এটি হচ্ছে পুষ্টি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ। সম্প্রতি আঁশের ওপর গবেষণার একটি বড় রিভিউ ল্যানসেটে প্রকাশিত হয় এবং তা থেকে জানা যায় যে আঁশ কতটা উপকারী। এই পুষ্টিটি আসলেই অন্তত চারটি রোগের ঝুঁকি কমায়- যাদের কয়েকটির সঙ্গে অন্ত্রের সরাসরি সম্পর্ক নেই। যারা আঁশযুক্ত খাবার কম খেয়েছিল তাদের তুলনায় যারা আঁশযুক্ত খাবার বেশি খেয়েছিল তাদের হৃদরোগ, স্ট্রোক, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে যায় এবং তাদের যেকোনো রোগে অকালে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা ১৫% থেকে ৩০% হ্রাস পায়। লোকজন আঁশযুক্ত খাবার যত বেশি খাবে, তাদের ঝুঁকি তত বেশি কমে যাবে। প্রতি ৮ গ্রাম অতিরিক্ত আঁশ খাওয়ার জন্য হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি ৫% থেকে ২৭% হ্রাস পায়। এই রিভিউয়ের উপাত্ত অনুসারে, প্রতিদিন ফল ও শাকসবজি থেকে (সাপ্লিমেন্ট অথবা পাউডার থেকে নয়) ২৫-২৯ গ্রাম আঁশ ভোজনে এসব রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য মাত্রায় হ্রাস পেয়েছিল এবং যারা আরো বেশি আঁশ খেয়েছিল তাদের ঝুঁকি আরো বেশি কমে যায়। যারা হোল গ্রেন (গোটা শস্য) খেয়েছিল