পোস্টগুলি

অক্টোবর ২১, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গর্ভাবস্থায় খাদ্য এবং পুষ্টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন কেন...?

ছবি
গর্ভাবস্থায় খাদ্য এবং পুষ্টির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হল ফলিক এসিড, অায়োডিন, অায়রন,ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, ডিএইচএ, ইপিএ। সেই সঙ্গে প্রচুর সবুজ শাকসবজি গ্রহন এবং ফলমূল (সাইট্রাস যুক্ত ফল সবজি ব্যতীত) গ্রহন করতে হবে গর্ভাবস্থায় এসব সাপ্লিমেন্টেশনের সঙ্গে প্রচুর পানি পান করা ও জিঙ্ক সাপ্লিমেন্টশন গ্রহন অত্যন্ত জরুরি, যা জন্মগত অনেক ত্রুটি সেই সঙ্গে উপযুক্ত সময়ের পূর্বেই জন্মগ্রহন, গর্ভকালীন খিঁচুনি প্রতিরোধ করে। এছাড়া গর্ভ-পরবর্তী খাদ্য এবং পুষ্টি একজন মায়ের জন্য অত্যন্ত অত্যাবশ্যক।তাই এ বিষয় সচেতন হতে হবে। গর্ভকালীন খাদ্য ও পুষ্টি মূলত গর্ভাবস্থায় খাদ্য চাহিদা এবং পুষ্টির গুনগতমান নিয়ে অালোচনা করা নয়, গর্ভ - পূর্ববর্তি ও গর্ভ-পরবর্তী খাদ্য এবং পুষ্টি নিয়েও অালেচনা করা হয়। গর্ভ-পূর্ববর্তী খাদ্য এবং পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ন যা (Low Birth Weight Baby -LBW ),প্রতিরোধ করে। ফলিক এসিড : গর্ভ-পূর্ববর্তী অবস্থায় গর্ভধারনের চেষ্টার শুরু থেকে ফলিক এসিড সাপ্লিমেন্টেশন দেওয়া হয় যা স্পাইনাল বিফিডা এবং অন্যান নিউরাল টিউব ডিফ্যাক্ট( জন্মগত ত্রুটি)প্রতিরোধ করে। ফলিক

সোনা পাতার ঔষধী গুনা গুন...

ছবি
প্রচিন কালথেকে বা যুগ যুগ থেকে অায়ুবেদ, ইউনানি বা কবিরাজি ও বনজ ঔষধ  বাংলা নাম সোনা পাতা। ইংরেজী নাম: Senna, Tinnevelly Senna বৈজ্ঞানিক নাম: Cassia angustifolia Vahl.পরিবার: Caesalpiniaceae আরবি নাম: সোনামাক্কী ব্যবহার্য অংশ: পাতা, ফুল ও ফল। মুলত পাতার ব্যবহারই বেশী। পরিচিতি:  উভয় পাশে পাতা থাকে। পাতা দেখতে অনেকটা মেহেদী পাতার মত। পাতার রং কাঁচা অবস্থায় হলুদাভ সবুজ এবং শুকনো হলে হলুদাভ সোনালী বর্ণ হয়ে থাকে। শেষ প্রান্তে অর্থাৎ মাথায় হলুদ রঙের ফুল ফোঁটে। ফুল সাদা বা গোলাপী রঙেরও হয়। ফল শিম জাতীয় নলাকার বা চ্যাপ্টা হয়। ফলের ভিতরে আড়াআড়িভাবে বীজ থাকে। প্রাপ্তিস্থান: সুদান, সোমালিয়া, সিন্ধুপ্রদেশ, পাঞ্জাব ও দক্ষিণ ভারতে বাণিজ্যিক ভবে সোনা পাতার চাষ করা হয়। এছাড়া বাংলাদেশে সহ ভারত উপমাহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সোনাপাতা বেশ দেখা যায়। আরব দেশের জঙ্গলে সোনাপাতা প্রচুর পরিমাণে জন্মে থাকে। রাসায়নিক উপাদান সোনা পাতায় আছে ১.৫-৩% হাইড্রোজায়ানথ্রাসিন গ্লাইকোসাইড, প্রধানত সেনোসাইড এ এবং বি যা রেইন-হায়ানথ্রোন এবং কম পরিমাণে সেনোসাইড সি এবং ডি যা রেইন-এলো-ইমোডিন-হেটেরোডায়ান

মাইগ্রেন কি..? মাইগ্রেন বা তীব্র মাথা ব্যাথা নিয়ন্ত্র এর উপায় কি...?

ছবি
মাইগ্রেন সাধারনত এক ধরনের তীব্র মাথা ব্যাথাকে বলা হয়। এতে মাথার দুই পাশে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভূত হয়।ব্যাথার ধরন হিসেবে ফোঁড়া ফেটে যাওয়ার মতো অনুভূতি বলে অনেকে বর্ননা করে থাকেন।ব্যাথার তীব্রতা এত বেশি হয় যে, ব্যক্তি তার স্বাভাবিক/দৈনন্দিন কাজকর্ম পরিচালনা করতে ও পড়েন। এ ব্যথার তীব্রতা সাধারনত হাঁটাচলা, সিঁড়ি দিয়ে উঠার সময় বৃদ্ধি পায়, কারও কারও মাথা ব্যথার সঙ্গে পেট ব্যথা, বমি হওয়া ও মাথা ঘুরার মতো লক্ষন পরিলক্ষিত হয়। মস্তিষ্কের বাইরের দিকে ও মাথার খুলিতে যেসব রক্তনালি রক্ত সরবরাহ করে থাকে সেসব রক্তনালি অজানা কারনে সংকুচিত হয়ে রক্তপ্রবাহে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে এবং রক্তনালিতে প্রদাহের মাধ্যমে মাথা ব্যাথা সৃষ্টি করে। রক্তে অনেক ধরনের হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়েও মাইগ্রেন হয়ে থাকে। যদিও মাইগ্রেনের সঠিক কারন এখন জানা যায়নি, তবে বেশ কিছু শারীরিক ও মানসিক অবস্হার সঙ্গে মাইগ্রেনের সুডম্পর্ক/সংযোগ রয়েছে। মানসিক চাপ হ্রাস - বৃদ্ধির সঙ্গে যেমন :অনেক ধরনের মানসিক চাপের সঙ্গে হঠাৎ মানসিক চাপ কমে গেলেও ব্যক্তিকে মাইগ্রেনে অাক্রন্ত হতে দেখা যায়। অনেক ওষুধ এবং খাদ্যবস্তু গ্রহনের ফলশ