হার্ট এট্যাকের বিষয় কিছু কথা....

বয়স চল্লিশ হলেই শরীরের ক্ষয় হওয়া শুরু হয়।







এ সময় একটু এদিক সেদিক হলেই শরীরে বড় বড় রোগের আক্রমণ বাড়ে। এ বয়সে সবচেয়ে বড় যে রোগ হতে পারে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক।
রক্তচাপ যখন কিছুদিন ১৩০ এর উপরে থাকে এবং হৃৎপিণ্ডের উপরও ক্রমশ চাপ বাড়তে থাকে, একই সাথে রক্তে চর্বি জমে যায় তখন হার্টে ব্লক হয়েও অ্যাটাক হতে পারে।
এ সময় রক্তের চর্বি কমানো, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং হার্টের কার্যক্রম পরিপূর্ণ ভাবে সচল রাখা জরুরী। না হয় যে কোন মুহূর্তে বিপদ হতে পারে।
বুক ব্যথা, অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত রক্তচাপ থাকা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পূর্ব লক্ষণ। এসব দুরারোগ্য রোগে মানুষ সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা পাওয়ার অভাবে মারা যায়।
অথবা হাসপাতালে নিলে ব্লক ধরা পড়ে এবং এর চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে গিয়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে যায়।
অথচ খুব সহজে, কম খরচ এবং ঘরোয়া ভাবে নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিলেই এসব সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
এক কাপ দেশী রসুনের রস, এক কাপ আদার রস, এক কাপ লেবুর রস, এবং এক কাপ আপেল সিডার ভিনেগার নিয়ে চুলাতে দিন। তিন কাপ পরিমাণ হলে নামিয়ে ফেলুন।
তার সাথে তিন কাপ খাঁটি মধু মিশ্রিত করে বয়ামে রাখুন। ব্যস, হয়ে গেলো আপনার হার্টকে সুস্থ রাখার এক মিশ্রণ। এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে এমনকি লিভারও পরিশুদ্ধ রাখতে সাহায্য করবে।
প্রতিদিন সকালে খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে দু চামচ করে খেয়ে নিন। এক মাস খাওয়ার পর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কতটুকু উন্নতি হচ্ছে।
চেষ্টা করুন সবসময় খাওয়ার। কারণ ভেজালের এ যুগে সুস্থ থাকার জন্য এ ধরণের পূর্ব সতর্কতার বিকল্প নেই।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Mia Khalifa মিয়া খলিফা sex সমাচার

সিরকা বা ভিনেগার কি.. এর উপকারিতা কি...?

অাগরা শাক মানুষের জন্য ক্ষতিকর .....!