Mia Khalifa মিয়া খলিফা sex সমাচার
Mia Khalifa মিয়া খলিফাঃ১৯৯৩ সালে লেবাননের বৈরুতে জন্ম নেয়া মিয়া খলিফা মাত্র ১০ বছর বয়সে পরিবারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করা শুরু করেন ২০০০ সালে। স্কুল পেরিয়ে ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট এল পাসো থেকে ইতিহাস বিষয়ে বিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০১৪ সালে স্থানীয় ফাস্ট ফুড রেঁস্তোরায় কাজ করতে করতে জড়িয়ে পড়েন পর্ন জগতে। গত বছরের ডিসেম্বর ২৮ তারিখে তাকে পর্ণহাব তাদের ওয়েবসাইটের তিনি বিশ্বের ১ নম্বরের পর্ণোতারকার খ্যাতি অর্জন করেন।
মধ্যপ্রাচ্যে নানা রক্ষণশীল প্রথায় জর্জরিত মহিলা সমাজের কাছে এই ঘটনা অবাক করার মতই। অন্তত যে দেশে আইএস-র মতো জঙ্গি গোষ্ঠীর নেতারা মহিলাদের বাজার বসাতেও পিছু পা হন না। ‘দস্যি মেয়ে’ এখানেই থেমে থাকেননি। সম্প্রতি মিয়া ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে নিজের একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে মিয়ার হাতে আরবি ভাষায় লেখা লেবাননের জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম লাইন।
স্বাভাবিক ভাবেই মিয়ার উন্নতিতে হৈ চৈ পড়েছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। মৌলবাদী সংগঠনগুলো ও বসে নেই সমালোচনা থেকে। বর্তমানে মিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় থাকেন। কিছুদিন আগে তাকে নিন্দার জাবাবও দিয়েছেন নিজের টুইটারে, সেখানে মিয়া লিখেছেন, ‘আমাকে ছাড়া কি মধ্যপ্রাচ্যে আর কোনও গুরুতর সমস্যা নেই? দেশের একটা প্রেসিডেন্ট খুঁজে পাওয়া গেল? আইএস জঙ্গিদের বিষয়ে কী ভাবছে মধ্যপ্রাচ্য?’ ২১ বছর বয়সী মিয়া খলিফার এই সব মন্তব্য শুনে অনেকেই থমকে গেছেন।
ব্যাপারটা মোটেও অস্বাভাবিক নয়, একজন আরব দেশের পর্ন স্টার হয়ে ইসলামকে অপমান করবেন তাও পর্ন ভিডিওতে, এর মানে হচ্ছে আপনি আজরাইল কে মিস্কল দিচ্ছেন। সে যাই হোক, পরবর্তীতে ওয়াশিংটন পোষ্টকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ব্যাপারটাকে স্যাটায়ার হিসেবে নিয়েছেন তিনি, এবং ব্যাপারটা এভাবেই দেখা উচিত...? ইসলামের পোশাক পরায় সমালোচনা তাকে নিয়ে....!
খলিফা বলেন, এককালে লেবানীজ জাতি নিজেদের মধ্যপ্রাচ্যের সর্বাধুনিক বলে গর্ব করত, তারা পাশ্চাত্য রীতিনীতি এতটাই অনুকরণ করত যে তারা নিজেদের নিয়ে গর্বিত ছিল, আজ তারা আদিম রীতিতে বিশ্বাসিত হয়ে শোষিত হয়ে গেছে। তারা ভুলে গেছে নারী অধিকার..
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন