বেগুন নবাগত শিশুর জন্য....
গর্ভাবস্থায় বেগুন খেলে হবু সন্তানের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। এছাড়াও শরীরে লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি হয়। তবে শুধু বেগুন নয় এই সময় অন্যান্য সবজিও খাওয়া ভাল।
ভ্রূণের বৃদ্ধিতে
বেগুনে প্রচুর ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ ইত্যাদি রয়েছে। এছাড়াও প্রচুর পরিমানে খনিজ রয়েছে। আর বেগুন ভ্রূণের রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
গর্ভাবস্থায় অনেকেরই ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। নানা কারণেই তখন রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। তখন যদি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বেগুন রাখা যায় তাহলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
হজমে সাহায্য করে
এই সময় অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এছাড়াও হজম ঠিকমত হয় না। বেগুনের মধ্যে ডায়েটারি ফাইবার থাকে। যা হজমে সাহায্য করে ও গর্ভস্থ সন্তানকেও পুষ্টি দেয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে ও নানা রকম রোগ জীবাণুর বৃদ্ধি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে, হার্টের যে কোনো রকম রোগ থেকে দূরে রাখে।
তবে অনেক সময় গর্ভাবস্থায় বেগুন খেলে অনেকেরই গর্ভপাত ও সময়ের আগে প্রসবের সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেকেরই হজমের সমস্যা হয়। তাই বেগুন খেলেও চিকিৎসকের পরামর্শেই খান।
ভ্রূণের বৃদ্ধিতে
বেগুনে প্রচুর ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ ইত্যাদি রয়েছে। এছাড়াও প্রচুর পরিমানে খনিজ রয়েছে। আর বেগুন ভ্রূণের রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
গর্ভাবস্থায় অনেকেরই ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। নানা কারণেই তখন রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। তখন যদি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় বেগুন রাখা যায় তাহলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
হজমে সাহায্য করে
এই সময় অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এছাড়াও হজম ঠিকমত হয় না। বেগুনের মধ্যে ডায়েটারি ফাইবার থাকে। যা হজমে সাহায্য করে ও গর্ভস্থ সন্তানকেও পুষ্টি দেয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে ও নানা রকম রোগ জীবাণুর বৃদ্ধি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে, হার্টের যে কোনো রকম রোগ থেকে দূরে রাখে।
তবে অনেক সময় গর্ভাবস্থায় বেগুন খেলে অনেকেরই গর্ভপাত ও সময়ের আগে প্রসবের সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেকেরই হজমের সমস্যা হয়। তাই বেগুন খেলেও চিকিৎসকের পরামর্শেই খান।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন