ট্রাম্পের সুর পরিবর্তন হচ্ছে....!
ট্রাম্প উল্টো সুরে বলছেন, হুয়াওয়েকে বেইজিংয়ের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির অংশ করা সম্ভব।
তাঁর ভাষ্য, ‘আমরা যদি চুক্তি করি, তবে যেকোনো রূপে এর অংশ হতে পারে হুয়াওয়ে।’
পরবর্তী প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভ–জি সমর্থিত পণ্যের সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের চাপে তার মিত্র দেশগুলো থেকেও চাপের মুখে পড়ছে হুয়াওয়ে। অনেকেই চীনা নজরদারির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। তবে হুয়াওয়ে বলছে, তারা স্বতন্ত্র হিসেবে কাজ করে। চীন সরকারের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নেই। তারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। কোনো দেশের জন্য তারা হুমকি নয়।
হুয়াওয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রভাব ইতিমধ্যে বিশ্বের প্রযুক্তি খাতে পড়তে শুরু করেছে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সঙ্গে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পীড়নের জবাবে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো আরও শক্তিশালী হবে।
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদের ১ হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা কর্মসূচি ঘোষণার সময়ে হুয়াওয়েকে বাণিজ্য চুক্তির আওতায় আনার কথা বলেন ট্রাম্প। এ মাসের শুরুতে বাণিজ্য চুক্তিতে ব্যর্থ হয়ে যুক্তরাষ্ট্র ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের চীনা পণ্য আমদানিতে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। চীনের পক্ষ থেকে জুন মাস থেকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি পণ্যে শুল্কারোপের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্পের পক্ষ থেকে আরও ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্যে শুল্কারোপের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
বাণিজ্যযুদ্ধ না থামলে তা ক্রেতাদের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে বলে সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্য বাণিজ্যযুদ্ধ থামার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ১০ মে চুক্তি ছাড়াই আলোচনা শেষ হওয়ার পর থেকে দুই পক্ষের মধ্যে আনুষ্ঠানিক আর কোনো আলোচনা হয়নি।
গতকাল বৃহস্পতিবার চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী মি. গাও বলেছেন, বাণিজ্য বিষয়ে তাঁরা আলোচনার পথ এখনো খোলা রেখেছেন। তবে আলোচনা করতে হলে তাঁদের এই বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে এবং ভুল পদক্ষেপগুলো সংশোধন করতে হবে।
ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর থেকেই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির দুটি দেশ বাণিজ্য বিষয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে মেধাস্বত্ব চুরির অভিযোগের পাশাপাশি তাদের অর্থনৈতিক নীতিমালায় পরিবর্তন আনার কথা বলছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনৈতিক সহযোগিতা করে তাদের অনুকূলে কাজ করছে চীন।
তাঁর ভাষ্য, ‘আমরা যদি চুক্তি করি, তবে যেকোনো রূপে এর অংশ হতে পারে হুয়াওয়ে।’
পরবর্তী প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভ–জি সমর্থিত পণ্যের সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের চাপে তার মিত্র দেশগুলো থেকেও চাপের মুখে পড়ছে হুয়াওয়ে। অনেকেই চীনা নজরদারির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। তবে হুয়াওয়ে বলছে, তারা স্বতন্ত্র হিসেবে কাজ করে। চীন সরকারের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নেই। তারা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। কোনো দেশের জন্য তারা হুমকি নয়।
হুয়াওয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রভাব ইতিমধ্যে বিশ্বের প্রযুক্তি খাতে পড়তে শুরু করেছে। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সঙ্গে ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের পীড়নের জবাবে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো আরও শক্তিশালী হবে।
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদের ১ হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা কর্মসূচি ঘোষণার সময়ে হুয়াওয়েকে বাণিজ্য চুক্তির আওতায় আনার কথা বলেন ট্রাম্প। এ মাসের শুরুতে বাণিজ্য চুক্তিতে ব্যর্থ হয়ে যুক্তরাষ্ট্র ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের চীনা পণ্য আমদানিতে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। চীনের পক্ষ থেকে জুন মাস থেকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি পণ্যে শুল্কারোপের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্পের পক্ষ থেকে আরও ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্যে শুল্কারোপের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
বাণিজ্যযুদ্ধ না থামলে তা ক্রেতাদের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে বলে সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা।
তবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্য বাণিজ্যযুদ্ধ থামার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ১০ মে চুক্তি ছাড়াই আলোচনা শেষ হওয়ার পর থেকে দুই পক্ষের মধ্যে আনুষ্ঠানিক আর কোনো আলোচনা হয়নি।
গতকাল বৃহস্পতিবার চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী মি. গাও বলেছেন, বাণিজ্য বিষয়ে তাঁরা আলোচনার পথ এখনো খোলা রেখেছেন। তবে আলোচনা করতে হলে তাঁদের এই বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে এবং ভুল পদক্ষেপগুলো সংশোধন করতে হবে।
ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর থেকেই বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির দুটি দেশ বাণিজ্য বিষয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে মেধাস্বত্ব চুরির অভিযোগের পাশাপাশি তাদের অর্থনৈতিক নীতিমালায় পরিবর্তন আনার কথা বলছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনৈতিক সহযোগিতা করে তাদের অনুকূলে কাজ করছে চীন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন