রহস্যময় প্রানী অক্টোপাস....!
অক্টোপাস একটি সমুদ্রের পরিচিত প্রাণী।
অক্টোপাস আটটি বাহু বিশিষ্ট সামুদ্রিক প্রাণী। দেখতে শামুকের মত না হলেও (শক্ত খোলস নেই) এরা শামুক-ঝিনুকের জাতভাই অর্থাৎ মোলাস্কা ফাইলামের অন্তর্ভুক্ত। এদের মাথার ঠিক পিছনেই আটটি শুঁড়-পা আছে তাই এরা সেফালোপোডা বা "মস্তক-পদ" শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত (স্কুইড-ও একই শ্রেণীর)। এরা নিশাচর, সাধারণতঃ ধীর গতিসম্পন্ন।
প্রায় ১৫০ প্রজাতির ছোটবড় বিভিন্ন আকারের অক্টোপাস রয়েছে।এদের আত্মরক্ষার কৌশল বেশ মজার। এরা সেনাবাহিনীর মত ক্যামোফ্লেজ করে। সৈন্যরা যুদ্ধক্ষেত্রে যাবার সময় যে বিশেষ ধরনের রং ও ডিজাইনের উর্দি পরে, সেটার কাজ হলো সৈন্যদের পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে মিলিয়ে অদৃশ্য করে দেয়া। অক্টোপাসও ইচ্ছেমত নিজের দেহের রঙ পরিবর্তন এবং মাথার নিচের নলাকার ফানেল জলপূর্ণ করে দ্রুতবেগে বের করে দিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে সরে যেতে পারে। রং পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের বালু, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির সাথে এমনভাবে মিশে যেতে পারে যে হাঙ্গর, ইল, ফিন (অক্টোপাসের প্রধান শত্রু) খুব কাছ থেকেও একে সনাক্ত করতে পারে না। এছাড়াও এদের দেহে কালি থলে (ink sac) থাকে যার সাহায্যে অক্টোপাস নিজের দেহ থেকে ঘন কালো কালি ছুড়ে দিয়ে পুরো এলাকা অন্ধকার করে দেয়। ব্যাস, অন্ধকার থাকতে থাকতেই সে পালিয়ে যায়। তখন তাকে খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে।
এই কালির আরেকটি গুণ হচ্ছে এটি শত্রুর ঘ্রাণশক্তিও কিছুক্ষণের জন্য নষ্ট করে দেয়। এতে তার নিরাপত্তা আরো জোরদার হয়। অক্টোপাস খুব দ্রুতগতিতে ছুটতে পারে, এটিও আত্মরক্ষায় সহায়ক একটি উপায় তার জন্য ।
অক্টোপাস আটটি বাহু বিশিষ্ট সামুদ্রিক প্রাণী। দেখতে শামুকের মত না হলেও (শক্ত খোলস নেই) এরা শামুক-ঝিনুকের জাতভাই অর্থাৎ মোলাস্কা ফাইলামের অন্তর্ভুক্ত। এদের মাথার ঠিক পিছনেই আটটি শুঁড়-পা আছে তাই এরা সেফালোপোডা বা "মস্তক-পদ" শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত (স্কুইড-ও একই শ্রেণীর)। এরা নিশাচর, সাধারণতঃ ধীর গতিসম্পন্ন।
প্রায় ১৫০ প্রজাতির ছোটবড় বিভিন্ন আকারের অক্টোপাস রয়েছে।এদের আত্মরক্ষার কৌশল বেশ মজার। এরা সেনাবাহিনীর মত ক্যামোফ্লেজ করে। সৈন্যরা যুদ্ধক্ষেত্রে যাবার সময় যে বিশেষ ধরনের রং ও ডিজাইনের উর্দি পরে, সেটার কাজ হলো সৈন্যদের পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে মিলিয়ে অদৃশ্য করে দেয়া। অক্টোপাসও ইচ্ছেমত নিজের দেহের রঙ পরিবর্তন এবং মাথার নিচের নলাকার ফানেল জলপূর্ণ করে দ্রুতবেগে বের করে দিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে সরে যেতে পারে। রং পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের বালু, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির সাথে এমনভাবে মিশে যেতে পারে যে হাঙ্গর, ইল, ফিন (অক্টোপাসের প্রধান শত্রু) খুব কাছ থেকেও একে সনাক্ত করতে পারে না। এছাড়াও এদের দেহে কালি থলে (ink sac) থাকে যার সাহায্যে অক্টোপাস নিজের দেহ থেকে ঘন কালো কালি ছুড়ে দিয়ে পুরো এলাকা অন্ধকার করে দেয়। ব্যাস, অন্ধকার থাকতে থাকতেই সে পালিয়ে যায়। তখন তাকে খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে।
এই কালির আরেকটি গুণ হচ্ছে এটি শত্রুর ঘ্রাণশক্তিও কিছুক্ষণের জন্য নষ্ট করে দেয়। এতে তার নিরাপত্তা আরো জোরদার হয়। অক্টোপাস খুব দ্রুতগতিতে ছুটতে পারে, এটিও আত্মরক্ষায় সহায়ক একটি উপায় তার জন্য ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন