বুনো ফুল তিত -বেগুন...
বুনোফুল রাস্তায় বনে জঙ্গলে দেখা যায় তিত বেগুন।
এটির আদি নিবাস পূর্ব ব্রাজিল, কিন্তু অন্য গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে যদিও এটি কোথাও কোথাও আগাছা হিসেবে বিবেচিত।বরিশাল, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চিটাগাং, রংপুর সহ সারাদেশে বিস্তৃত এলাকায় তিত বেগুন দেখামিলে।এটি দক্ষিণ আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে পাওয়া যায়। এছাড়াও উত্তর আমেরিকা ও কানাডার মহা সমভূমিতে পাওয়া যায়।
প্রচুর কাঁটাযুক্ত বেগুন জাতীয় গুল্ম। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র দেখা যায়। রাস্তা, রেল লাইনের পাশে, গ্রামীণ মেঠো পথের ধারে এই উদ্ভিদ প্রচুর পরিমানে দেখা যায়। তিত বেগুন একটি অবহেলিত উদ্ভিদ। এর কোন চাষ করা হয় না তবুও এটি সচরাচর পাওয়া যায়। ছোট এই কাঁটাযুক্ত গাছ টির রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য গুনাগুন। পাতা হালকা সবুজ। তিতবেগুন গাছ সাধারণত ১-২ মিটার উঁচু হয়। ফুল হালকা বেগুনি ও হালকা হলুদ ফল টমেটুর মত। তবে বেশ ছোট হয়।
তিতবেগুন গাছের ঔষধি গুনাগুনঃ-
তিতবেগুন গাছের পাতা, বীজ, ফুল, কাণ্ড শিকড় সবই ঔষধি গুনে ভরপুর।
ব্যবহার:
১। সাপে কাটা রোগীকে ৮/১০ বিচি মুখে দিয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৩ বার খাওয়ানো হয়।
২। হজম শক্তি বাড়াতে তিতবেগুন।
যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা এই তিতবেগুন গাছের পাতা সহ সংগ্রহ করে রস করে নিয়মিত খেতে পারলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় তারাতারি।
৩। কৃমি সারাতে তিতবেগুন।
কৃমির সমস্যার করনে যাদের যন্ত্রণা হয় তারা যদি এই তিতবেগুন গাছের পাতা সহ ফুল ডাটা সহ রস করে ৭ দিন খেতে পারেন তারা এই কৃমি থেকে রেহায় পাবেন।
৪। হাঁপানি সারাতে তিতবেগুন।
যাদের হাঁপানি বা শ্বাস কষ্ট রয়েছে তারা এই তিত বেগুন গাছের পাতা ছেঁচে রস করে নিয়মিত খেলে হাঁপানি থেকে মুক্তি মেলে।
৫। যৌন সমস্যায় তিতবেগুন।
যারা যৌন সমস্যায় ভোগে থাকেন তারা এই তিতবেগুন গাছের পাতা শিকড় সহ সংগ্রহ করে রস করে নিয়মিত ২ চামচ করে দিনে ২ বার খেলে যৌন সমস্যা দূর হয় বলে প্রচলিত আছে ।
এটির আদি নিবাস পূর্ব ব্রাজিল, কিন্তু অন্য গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে যদিও এটি কোথাও কোথাও আগাছা হিসেবে বিবেচিত।বরিশাল, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চিটাগাং, রংপুর সহ সারাদেশে বিস্তৃত এলাকায় তিত বেগুন দেখামিলে।এটি দক্ষিণ আমেরিকা ও ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে পাওয়া যায়। এছাড়াও উত্তর আমেরিকা ও কানাডার মহা সমভূমিতে পাওয়া যায়।
প্রচুর কাঁটাযুক্ত বেগুন জাতীয় গুল্ম। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র দেখা যায়। রাস্তা, রেল লাইনের পাশে, গ্রামীণ মেঠো পথের ধারে এই উদ্ভিদ প্রচুর পরিমানে দেখা যায়। তিত বেগুন একটি অবহেলিত উদ্ভিদ। এর কোন চাষ করা হয় না তবুও এটি সচরাচর পাওয়া যায়। ছোট এই কাঁটাযুক্ত গাছ টির রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য গুনাগুন। পাতা হালকা সবুজ। তিতবেগুন গাছ সাধারণত ১-২ মিটার উঁচু হয়। ফুল হালকা বেগুনি ও হালকা হলুদ ফল টমেটুর মত। তবে বেশ ছোট হয়।
তিতবেগুন গাছের ঔষধি গুনাগুনঃ-
তিতবেগুন গাছের পাতা, বীজ, ফুল, কাণ্ড শিকড় সবই ঔষধি গুনে ভরপুর।
ব্যবহার:
১। সাপে কাটা রোগীকে ৮/১০ বিচি মুখে দিয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৩ বার খাওয়ানো হয়।
২। হজম শক্তি বাড়াতে তিতবেগুন।
যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা এই তিতবেগুন গাছের পাতা সহ সংগ্রহ করে রস করে নিয়মিত খেতে পারলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় তারাতারি।
৩। কৃমি সারাতে তিতবেগুন।
কৃমির সমস্যার করনে যাদের যন্ত্রণা হয় তারা যদি এই তিতবেগুন গাছের পাতা সহ ফুল ডাটা সহ রস করে ৭ দিন খেতে পারেন তারা এই কৃমি থেকে রেহায় পাবেন।
৪। হাঁপানি সারাতে তিতবেগুন।
যাদের হাঁপানি বা শ্বাস কষ্ট রয়েছে তারা এই তিত বেগুন গাছের পাতা ছেঁচে রস করে নিয়মিত খেলে হাঁপানি থেকে মুক্তি মেলে।
৫। যৌন সমস্যায় তিতবেগুন।
যারা যৌন সমস্যায় ভোগে থাকেন তারা এই তিতবেগুন গাছের পাতা শিকড় সহ সংগ্রহ করে রস করে নিয়মিত ২ চামচ করে দিনে ২ বার খেলে যৌন সমস্যা দূর হয় বলে প্রচলিত আছে ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন