পোস্টগুলি

বেল এর স্বাস্থ্যকর যত গুন....

ছবি
বেল একটি স্বাস্থ্যকর উপকারি গ্রাম বাংলারর চির পরিচিত ফলের নাম।বেল কে হারবাল ফ্রুট বলা হয়ে থাকে এর জনপ্রিয়তা সরবত এবং পেটের সকল অসুখ সারাতে অতুলনীয়। বেল খাওয়ার উপকারিতা বেলে আছে এমন কিছু উপাদান যা খুব কম ফলেই পাওয়া যায়। আসুন আজকের লেখা থেকে জেনে নেওয়া যাক আমাদের শরীরে বেলের উপকারিতা।কি । বাজারে আমরা অনেক প্রকার ফলই কিনি। কিন্তু একটি ফল আমরা তেমন কিনি না সেটি হল বেল। বেল অনেকেই পছন্দ করেন না। কিন্তু প্রচণ্ড গরমের দাবদাহে একটু বেলের সরবতে যেন প্রান জুড়িয়ে যায়। গরমে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে বেলের সরবতের উপকারিতা নিয়ে নতুন করে আর কিছু বলার নেই। কিন্তু শুধু পেট ঠাণ্ডা নয়, বেলের আছে আরও নানা রকম গুণ। যেগুলি আমরা তেমন জানি না। বেলে আছে এমন কিছু উপাদান যা খুব কম ফলেই পাওয়া যায়। যেমন এতে আছে প্রোটিন, শর্করা, থায়ামিন, ক্যারোটিন, নিয়াসিন ও আরও অনেক পুষ্টিগুন। তাহলে জেনে নেওয়া যাক আমাদের শরীরে বেলের উপকারিতা। বেল হজমের সাহায্য করে গরমকালে প্রায়ই হজমের সমস্যা দেখা যায়। খাবার ঠিক মত হজম হয় না। তার ফলে বদহজম, গ্যাস, অম্বল, পেট ব্যাথা এসব সমস্যা লেগেই থাকে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি...

মাদকের থেকেও সর্বনাশা নেশা স্মার্টফোন....!

ছবি
মাদককে বলা হয় সর্বনাশা নেশা! কিন্তু মাদককেও ছাপিয়ে যাচ্ছে স্মার্টফোনের নেশা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এই ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে। ‘নিউরোরেগুলেশন’ নামে এক বিজ্ঞান–‌পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার ক্রমশ একাকিত্ব, অবসাদ ও উদ্বেগের জন্ম দেয়। গবেষকদের দাবি, যোগাযোগ অটুট রাখতে স্মার্টফোনের ব্যবহার আজকের যুগে এড়ানো যায় না। কিন্তু এর অবিরাম সঙ্কেতবার্তা এবং ভাইব্রেশনের প্রতি আকর্ষণ বেড়েই চলে ব্যবহারকারীদের। মদের নেশার মতোই নতুন ই–মেল, টেক্সট মেসেজ বা ছবির আগমনবার্তা অস্বীকার করা তাদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। সান ফ্রানসিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক এরিক পেপার জানিয়েছেন, ব্যথার উপশমের জন্য অক্সিকনটিন জাতীয় পেনকিলারের ব্যবহার যেমন আফিম সেবনের মতো প্রভাব সৃষ্টি করে, তেমনই স্মার্টফোনের প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষকে ধীরে ধীরে প্রভাবিত করতে শুরু করে, যা নেশার জন্ম দেয়। গবেষকরা বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত সময় কাটালেও একই ভাবে তা একাকিত্বের জন্ম দেয়, সামাজিকতা নষ্ট করে। এ ব্যাপারে ১৩৬ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর সমীক্ষা চালানো হয...

এ্যালোভেরার উপকারিতা দেখুন চমকে যাবেন....!

ছবি
এ্যালোভেরা প্রাচীর কাল থেকে অায়ুবেদ ফরমুলা এক পরিচিত নাম এর গুনাগুন..... বহুবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে। এটা ঠিক যে, এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী ছুঁচোলো, এই সবুজ উদ্ভিদ বিভিন্ন সংস্কৃতিতে এটির সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে এবং ভিন্ন জাত গোষ্টিরা এটি ব্যবহার করে আসছেন বহুকাল আগে থেকে। অনেকে এর জেল সৌন্দর্য -এর জন্যে ব্যবহার করেন, প্রাচীন গ্রীক’রা এটাকে ব্যবহার করছেন অনিদ্রা ও টাক থেকে নিরাময়ের জন্য, নেটিভ আমেরিকান’রা ঘৃতকুমারী বলা “ওয়ান্ড অভ দ্যা হ্যাভেন”। এলো ভেরা বা ঘৃতকুমারী অন্তত ছয়টি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে থাকে, যা ছাঁচ,ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, এবং ভাইরাস হত্যা করতে সক্ষম। গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখেছেন এই উদ্ভিদ এইডস এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে খুব শক্তিশালী কাজ করে থাকে। ঘৃতকুমারী বা এলো ভেরা’র পাতার মাঝখান দিয়ে লম্বালম্বি অংশটুকু সর্বোচ্চ ব্যবহার হয়ে থাকে। আমি ব্লগার , তারপরও আপনাদের উপকারে আসতে পারে তাই এটি পোস্ট করলাম। ঘৃতকুমারী’র ৪০টি অসাধারন গুণাগুণ প্রসঙ্গোচিত ঘৃতকুমারীর ব্যবহারঃ- ১। ছোটখাট দুর্ঘটনা যেমন রান্নাঘরে পোড়া বা গরম পাত্রে হঠাত হাত দেওয়া চিকিৎসায়। ২। ...

রক্তস্বল্পতা কি...? ও এর প্রতিকার কি....?

ছবি
রক্তস্বল্পতা নিয়ে অামাদের সচেতনতা এবং ধারনার কিছুটা ভুল দেখাযায়, আমাদের দেশে রক্তস্বল্পতাকে তেমন একটা গুরুত্বের সাথে দেখা হয়না। যদিও রক্তস্বল্পতা আপাত দৃষ্টিতে তেমন বড় কোন ক্ষতিকর রোগ না, কিন্তু রক্ত সল্পতার কারণে হৃদপিণ্ডের সমস্যা, নার্ভ সিস্টেম নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়ার সম্ভাবনা হয়ে থাকে। রক্তশূন্যতার সমস্যা যে কোন সময়, যে কোন বয়সেই হতে পারে। দেহে রক্তশূন্যতার কারণে অনেকেই অজ্ঞান হয়ে যায়। দেখা দেয় আরও নানা রকমের সমস্যা। দেহে রক্তশূন্যতার কারণে যেসব উপসর্গ দেখা দিতে পারে তা হলো- ১। অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ২। মাথা ঘোরা ৩। শ্বাসকষ্ট ৪। বুকে ব্যথা ৫। মাথা ব্যথা ৬। বেশি ক্লান্ত থাকা জেনে নিন রক্তশুন্যতা দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়- দুধ: প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও প্রোটিন যোগাতে সাহায্য করে। দুধে আয়রন ও সব রকমের ভিটামিন বি-এর সাথে সাথে, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম আছে। এই খাদ্য উপাদানগুলো রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে রক্ত শূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে। তাই রক্ত শূন্যতা রোগীদের জন্য নিয়মিত অন্তত এক গ্লাস করে দুধ খাওয়া প্রয়োজন। গরু ও...

স্বাস্থ্যকর কোনটি গরম দুধ নাকি ঠান্ডা দুধ....?

ছবি
দুধ স্বাস্থ্যকর সুপারফুড। ঠান্ডা হোক কিংবা গরম, দু প্রকারের দুধেই প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। তবে, আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কোন দুধ বেশি উপকারী, তা স্বাস্থ্যর উপর নির্ভার করে তাই ডাক্তার এর সঙ্গে পরামর্শ করে তবেই খান। ঠান্ডা দুধেরও উপকারিতা অনেক। প্রচুর পরিমানে ক্যালশিয়াম থাকার জন্য সমস্ত অ্যাসিড শুষে নিয়ে বদহজম হওয়া থেকে মুক্তি দেয়। সকালে ঠান্ডা দুধ খেলে সারাদিন শরীর হাইড্রেট থাকে। দুধে প্রচুর পরিমানে ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি, পটাশিয়াম রয়েছে। বেশিরভাগ মানুষই দুধ গরম খেতে পছন্দ করেন। আবার কিছু মানুষ পছন্দ করেন ঠাণ্ডা দুধ। ঠান্ডা দুধ এবং গরম দুধের মধ্যে পার্থক্য আসলেই আছে কি। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে পাঠকদের জন্য রইলো কোন প্রকারের দুধ স্বাস্থ্যের পক্ষে বেশি স্বাস্থ্যকর- গরম দুধ কেন স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী- গরম দুধের সবথেকে বড় উপকারিতা হল, গরম দুধ খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায়। ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে, ভালো ঘুমের জন্য খুবই উপকারী গরম দুধ। ঠাণ্ডা দুধ কেন স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী- ঠাণ্ডা দুধেরও উপকারিতা অনেক। প্রচুর পরিমানে ক্যালশিয়াম থাকার জন্য সমস্ত অ্যাসিড শুষে নিয়ে ...

মেদ কমানর সহজ ও সঠিক ফরমুলা....!

ছবি
ব্যাম না করে মেদ কমাতে যা করবেন * প্রতিদিন তিন কোয়া রসুন: প্রতিদিন সকালে উঠেই খালি পেটে ২/৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন, এর ঠিক পর পরই পান করুন লেবুর রস। এটি আপনার পেটের চর্বি কমাতে দ্বিগুণ দ্রুতগতিতে কাজ করবে। তাছাড়া দেহের রক্ত চলাচলকে আরো বেশি সহজ করবে এটি। * লেবুর রস: এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেকটা লেবু চিপে নিন, এতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে নিন। চিনি দেবেন না। এবার পান করুন প্রতিদিন সকালে। এটি আপনার দেহের বাড়তি মেদ ও চর্বি কমাতে সব চেয়ে ভালো উপায়। * চিনিযুক্ত খাবার খাবেন না: মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার, কোল্ড ড্রিংকস এবং তেলে ভাজা স্ন্যাক্স থেকে দূরে থাকুন। কেননা এ জাতীয় খাবারগুলো আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষত পেট ও উরুতে খুব দ্রুত চর্বি জমিয়ে ফেলে। তাই এগুলো খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান। * মশলা খান: রান্নায় অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা ঠিক নয়। তবে কিছু মশলা ওজন কমাতে সাহায্য করে ম্যাজিকের মতো। রান্নার ব্যবহার করুন দারুচিনি, আদা ও গোলমরিচ। এগুলো আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাবে ও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে। * মাংস থেকে দূরে থাকুন: অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস যতটা সম্ভব এড়ি...

যৌনশক্তি বারাতে চাই....

ছবি
👌মধু:মধুর ব্যাবহার সেই প্রাচিন কাল থেকে যৌন বা কাম শক্তির জন্য মধু একটি প্রধান শক্তিধর ঔষধ বলে মনে করাহয়। রাতে ঘুমানোর অাগে ১০মিলি বা চা চামচের দুই চামচ এবং সকালে খালি পেটে ১০ মিলি বা চা চামচের দুই চামচ খাঁটি মধু খেলে উপকার পাবেন। এটা পরীক্ষিত। 👌রসুন যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়্ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷ প্রতিদিন দু থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম ...